āĻļāĻ¨িāĻŦাāĻ°, ā§¨ā§Ž āĻ¸েāĻĒ্āĻŸেāĻŽ্āĻŦāĻ°, ā§¨ā§Ļā§§ā§¯

āĻ†āĻŽাāĻĻেāĻ° āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ¨āĻŦী āĻšāĻ¯āĻ°āĻ¤ āĻŽুāĻšাāĻŽ্āĻŽāĻĻ (āĻ¸া.) āĻāĻ‡ āĻĻোā§ŸাāĻŸি āĻŦেāĻļি āĻĒাāĻ  āĻ•āĻ°āĻ¤েāĻ¨।

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) নিচে বর্ণিত এই দোয়াটি সবচেয়ে বেশি বেশি পাঠ করতেন। এবং এই দোয়াটিকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়। ছোট্ট এই দোয়াটি তাই প্রত্যেক মুসলমানকে অবশ্যই নিয়মিত বেশি বেশি পাঠ করে আমল করা উচিত। 

দোয়া: رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

উচ্চারণ: রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ্, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ্। ওয়াকিনা আজাবান্নার।

অর্থ: হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে সুখ দান কর, আখেরাতেও সুখ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। -সূরা আল বাকারা: ২০১‍

ফজিলত : এ দোয়াকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে। নবী করিম (সা.) এ দোয়াটি সবচেয়ে বেশি পাঠ করতেন।

বিশিষ্ট তাবেয়ি হজরত কাতাদাহ (রহ.) সাহাবি হজরত আনাসকে (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন, নবী করিম(সা.) কোন দোয়া বেশি করতেন? উত্তরে সাহাবি হজরত আনাস (রা.) উপরোক্ত দোয়ার কথা জানালেন। তাই হজরত আনাস (রা.) নিজে যখনই দোয়া করতেন- তখনই দোয়াতে এই আয়াতকে প্রার্থনারূপে পাঠ করতেন। এমনকি কেউ তার কাছে দোয়া চাইলে তিনি তাকে এ দোয়া দিতেন। -সহিহ মুসলিম: ৭০১৬

হজরত আনাস (রা.) আরও বলেন, আল্লাহতায়ালা এ দোয়ায় দুনিয়া ও আখেরাতের সকল কল্যাণ ও জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের প্রার্থনা একত্রিত করে দিয়েছেন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻˆāĻŽাāĻ¨ি āĻŽৃāĻ¤্āĻ¯ু āĻ˛াāĻ­ে āĻŦিāĻļ্āĻŦāĻ¨āĻŦি āĻ¨িā§ŸāĻŽিāĻ¤ āĻ¯ে āĻĻোā§Ÿা āĻĒā§œāĻ¤েāĻ¨

‘শেষ ভালো যার, সব ভালো তার’- বহুকাল আগে থেকেই এ প্রবাদ বাক্য প্রচলিত রয়েছে সমাজে। হ্যাঁ, কোনো ব্যক্তির শেষ কাজটি যদি ভালো হয় তবে সে ব্যক্তি সফল। কেননা কাজের শেষেই মানুষ ফলাফল লাভ করে।

প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব সময় এমন একটি দোয়া পড়তেন, যে দোয়ায় রয়েছে সব কাজের শেষে ভালো ও সুন্দর ফলাফল লাভের আবেদন।

মুমিন মুসলমানের অন্তরের চুড়ান্ত চাওয়া-পাওয়া হলো ভালো ও উত্তম মৃত্যু লাভ করা। আর প্রত্যেকের উচিত ভালো ও সুন্দর ঈমানি মৃত্যু কামনা করা।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ভালো ও সুন্দর মৃত্যুর জন্য কখনো এ দোয়া করতে ভুলতেন না। আর তাহলো-

اَللَّهُمَّ أَحْسِنْ عَاقِبَتَنَا فِيْ الْأُمُورِ كُلِّهَا، وَأجِرْنَا مِنْ خِزْيِ الدُّنْيَا وَعَذَابِ الآخِرَةِ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা আহসিন আক্বিবাতানা ফিল উমুরি কুল্লিহা ওয়া আঝিরনা মিন খিযয়িদ দুনইয়া ওয়া আজাবিল আখিরাহ।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাদের সব কাজের শেষ ফল সুন্দর করুন এবং আমাদেরকে দুনিয়ার লাঞ্ছনা ও কবরের আজাব থেকে মুক্ত রাখুন।’ (মুসনাদে আহমদ)

এ দোয়াটি অনেক ব্যাপক। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সুন্দর ও উত্তম তথা ঈমানি মৃত্যু লাভের জন্য এ দেয়াটি সব সময় পড়তেন।

সুতরাং মুমিন ব্যক্তি সব সময় এ দোয়া পড়লে শুধু উত্তম ঈমানি মৃত্যুই নয়, বরং সব কাজের শেষই হবে তার জন্য উত্তম ও কল্যাণকর।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি কাজের শেষ ফল সুন্দর করতে সব সময় এ দোয়াটি পড়ার তাওফিক দান করুন। এ দোয়ার বরকতে ঈমানি মৃত্যু দান করুন। আমিন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻ°াāĻ¸ূāĻ˛ (āĻ¸া.) āĻāĻ° āĻ—ুāĻ°ুāĻ¤্āĻŦāĻĒূāĻ°্āĻŖ ā§¯ āĻ‰āĻĒāĻĻেāĻļ

একদিন একজন লোক এসে রাসূলে পাক (সা.)কে বলল- হুজুর আমায় কিছু নসিহত করুন। 

হুজুরে পাক (সা.) বললেন, তোমরা অন্যের ধন দেখে ঈর্ষা করবে না, কারণ অন্যের ধন দেখে যারা ঈর্ষান্বিত হয় তাদের চেয়ে দরিদ্র এবং নিকৃষ্ট আর কেউ নেই। এরা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের দুশমন। তোমরা যখন নামাজ পড়বে তখন মনে করবে এই আমার জীবনের শেষ নামাজ। আর যখন কথা বলবে তখন ওজন করে কথা বলবে- এমন কথা বলবে না যা বললে তুমি অনুতপ্ত হবে। কারণ কথা হচ্ছে ধনুকের তীরের মতো, একবার মুখ থেকে ফসকে গেলে তার ওপর তোমার আর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। 

হযরত আবু হোরায়রা থেকে বর্ণিত- মিশকাত শরীফের একটি হাদিসে আছে রাসূলে পাক (সা.) নয়টি উপদেশ দিয়েছিলেন। এগুলো হচ্ছে :

১. আল্লাহকে প্রকাশ্যে এবং অপ্রকাশ্যে ভয় করবে।

২. আল্লাহর ভয় মনে রেখে ইনসাফের কথা বলবে- রাগে বা আনন্দে আল্লাহকে ভুলে যাবে না।

৩. ধনী বা দরিদ্র যে অবস্থায়ই থাক না কেন, ইসলামে সাবেত থাকবে অর্থাৎ বিশ্বাসে অবিচল থাকবে।

৪. আত্মীয়-স্বজন তোমাদের ত্যাগ করলে তোমরা তাদের ত্যাগ করো না।

৫. যারা তোমাদের শান্তি কেঁড়ে নেয়, তাদের তোমরা শান্তি দেবার চেষ্টা করবে।

৬. যারা তোমার উপর জুলুম করেছে তাদেরকে মাফ করে দেবে।

৭. বেশির ভাগ সময় নীরবতা অবলম্বন করে আল্লাহর চিন্তায় মগ্ন থাকবে।

৮. কথাবার্তা এবং কাজের ফাঁকে আল্লাহর জিকির অব্যাহত রাখবে।

৯. যেখানেই থাক, মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকবে এবং অন্যকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করবে।

**Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻĒ্āĻ°āĻ¤িāĻĻিāĻ¨ āĻ•ুāĻ°āĻ†āĻ¨ āĻĒā§œāĻŦেāĻ¨ āĻ¯ে āĻ•াāĻ°āĻŖে...

আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, ‘অবশ্যই তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে আলো ও সুস্পষ্ট গ্রন্থ এসেছে। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাদেরকে শান্তির পথ দেখান, যারা তাঁর সন্তুষ্টির অনুসরণ করে এবং তাঁর অনুমতিতে তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করেন। আর তাদেরকে সরল পথের দিকে হিদায়াত দেন’। সূরা মায়িদাহ ১৫,১৬

**প্রতিদিন কুরআন পড়ার ৬টি গুরুত্বপূর্ণ দিকে

১. কুরআন মানবজাতির জন্য হেদায়াত : আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবন কীভাবে পরিচালিত হবে, তার প্রতিটি বিষয় কুরআনে বর্ণনা করা হয়েছে। এ বিষয়ে আল্লাহ ইরশাদ করেছেন : ‘আমি তোমার নিকট কিতাবটি নাজিল করেছি। এটি এমন যে তা সবকিছুর সুস্পষ্ট বর্ণনা, আর এটা হেদায়াত, রহমত ও মুসলিমদের জন্য সুসংবাদ স্বরূপ’। সূরা আননাহল : ৮৯

২. কুরআন তিলাওয়াত ঈমান বৃদ্ধি করে : কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে বান্দার ঈমান বৃদ্ধি পায়। এ বিষয়ে আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন : ‘মুমিন তো তারা, যাদের অন্তরসমূহ কেঁপে উঠে যখন আল্লাহকে স্মরণ করা হয়। আর যখন তাদের উপর তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করা হয় তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে এবং যারা তাদের রবের উপরই ভরসা করে’। সূরা আনফাল : ২

৩. কুরআন মানুষের অন্তরকে প্রশান্তি দেয় : মানব জীবনে অর্থ বা অন্যান্য কারণে জাগতিক তৃপ্তি আসলেও প্রকৃত তৃপ্তি ও শান্তি কুরআন শিক্ষার মাধ্যমেই সম্ভব। আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, ‘যারা ঈমান আনে, বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর জিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে। জেনে রাখ, আল্লাহর জিকির দ্বারাই অন্তরসমূহ শান্তি পায়’। সূরা আর-রা‘দ : ২৮

৪. কুরআন তিলাওয়াতকারীর পক্ষে সুপারিশ করবে : কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াতকারীর পক্ষে সুপারিশ করবে। এটা বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। আবু উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : ‘তোমরা কুরআন তিলাওয়াত কর, কারণ, কুরআন কেয়ামতের দিন তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশ করবে’। মুসলিম : ১৯১০

৫. কুরআন হচ্ছে সকল জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎস। কুরআন যে নির্দেশনা দিয়েছে তা নির্ভুলভাবে প্রমাণিত। আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, ‘ইয়া-সীন। বিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ’। সূরা ইয়াছিন : ১-২

৬. জান্নাতে যাওয়ার জন্য কুরআন : প্রত্যেক মুমিনের সর্বোচ্চ কামনা হলো জান্নাতে যাওয়া। তাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য কুরআন পড়তে হবে। হাদিসে এসেছে, ‘সিয়াম ও কুরআন কিয়ামাতের দিন মানুষের জন্য এভাবে সুপারিশ করবে যে, সিয়াম বলবে হে আমার রব, আমি দিনের বেলায় তাকে (এ সিয়াম পালনকারীকে) পানাহার ও যৌনতা থেকে বিরত রেখেছি।

**Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻŽāĻšাāĻ¨āĻŦী (āĻ¸া.)-āĻāĻ° āĻœীāĻŦāĻ¨ীāĻŽূāĻ˛āĻ• āĻ•োāĻ¨ āĻ—্āĻ°āĻ¨্āĻĨ āĻĒā§œāĻŦ

সিরাত একটি আরবি শব্দ। এর অর্থ চালচলন, গতি, জীবনপদ্ধতি।
কোনো ভালো মানুষ বা নেককার মানুষের চালচলন, ওঠা-বসা ইত্যাদি। পরিভাষায়, মুহাম্মদ (সা.)-এর সার্বিক জীবনচরিতকে সিরাত বলে l সিরাত গ্রন্থের প্রথম রচয়িতা ছিলেন উরওয়াহ ইবনুজ জুবাইর ইবনুল আওয়াম, আব্বান ইবনে উসমান, ওয়াহহাব ইবনে মুনাব্বিহ, ইবনে সাদ প্রমুখ।

** (সিরাত ইবনে হিশাম : ১০) । ইসলামের পঞ্চম খলিফা হিসেবে খ্যাত উমর ইবনে আব্দুল আজিজের পরামর্শক্রমে মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর ৮৫ বছর পর ইবনে শিহাব আজ জুহরি একটি সংক্ষিপ্ত সিরাত গ্রন্থ রচনা করেন। এটি ইতিহাসের প্রথম আনুষ্ঠানিক সিরাত গ্রন্থ। তাঁদের রচিত প্রায় সবই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ইতিহাসে ইবনে ইসহাকের ‘আস সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ লি ইবনে ইসহাক’ হলো প্রথম সিরাত গ্রন্থ। তিনি সিরাত শাস্ত্রের জনক।

** সিরাতে ইবনে ইসহাক :

‘আস সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ লি ইবনে ইসহাক’ বা সিরাত ইবনে ইসহাক ইতিহাসের প্রথম সিরাত বা রাসুল (সা.)-এর জীবনী গ্রন্থ। মহানবী (সা.)-এর মৃত্যুর পর লেখা এটিই তাঁর প্রথম বিশদ জীবনী। ৭২ বছর গত হলো তিনি মারা গেছেন। হিজরি প্রথম শতাব্দীর কাছাকাছি সময়। সাহাবিরাও আর কেউ বেঁচে নেই। সাহাবিদের দেখেছেন এমন অনেকেই বেঁচে আছেন। হৃদয়ের ধর্ম ইসলাম ও মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবিদের আদর্শ, তাঁদের সত্য ও সততার গুঞ্জন তখনো চতুর্দিকে আতর আতর সুভাস ছড়াচ্ছে। মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর ধর্মের ইতিহাস পৃথিবীর পটভূমিতে নতুন নতুন ছবি আঁকছে। মানুষের মুখে ধ্বনিত হচ্ছে পবিত্র বিশুদ্ধ মানুষ ও ধর্মের কথা। এই আলোর প্রদীপ্ত মশালে আলোকিত হচ্ছে অন্ধকারের পাড়া-মহল্লা। সব মহলে চর্চা হচ্ছে মুহাম্মদ (সা.)-এর অভূতপূর্ব সাফল্যের পবিত্র জীবনী। সেই সময় ইবনে ইসহাক লেখেন মহানবী (সা.)-এর জীবনী।

সবচেয়ে প্রাচীন, প্রামাণ্য ও গ্রহণযোগ্য গ্রন্থ সিরাত ইবনে ইসহাক। ভাষার প্রাঞ্জলতা, শব্দের বুনন ও তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা গ্রন্থকে করেছে অনন্য। ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর জীবন সম্পর্কে অন্যতম প্রধান উৎস এই বই। ইসলাম ধর্ম, মহানবী (সা.) ও সে সময়ের আরবের ইতিহাস জানার জন্য সারা পৃথিবীর নিবেদিতপ্রাণ ধর্মানুসারী থেকে নিষ্ঠাবান গবেষক পর্যন্ত এই বইয়ের কাছে ফিরে ফিরে এসেছেন। মহানবী (সা.)-এর জীবনীসংবলিত এটিই ইতিহাসের প্রথম গ্রন্থ। এর আগে মহানবী (সা.)-এর জীবনী লেখা হয়নি। পরবর্তী সময়ের সব সিরাত গ্রন্থই সিরাত ইবনে ইসহাকের পোষ্য। আদম (আ.) থেকে শুরু করে নবী ও রাসুলদের জীবনী এবং ইতিহাস একত্র করা হয়েছে এই গ্রন্থে। কালের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে অত্যন্ত সংক্ষিপ্তাকারে তিনি এই কাজ করেছেন। তবে তাঁর সব বক্তব্যে বিশুদ্ধতা নিরূপণ করা হয়নি।
বাংলা ভাষায় সিরাতে রাসুলুল্লাহ (সা.) বইটি প্রথম প্রকাশ করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। কথাসাহিত্যিক শহীদ আখন্দ অনুবাদ করেছিলেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সেই অনুবাদটি একটা সময় নিঃশেষিত হয়ে যায়। সম্ভবত ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও অন্য কেউ আর বইটি প্রকাশ করেনি। ২০১৭ সালে প্রথমা প্রকাশনী বইটি প্রকাশ করে। তবে অভিজ্ঞমহল মনে করে, এই অনুবাদ প্রশ্নাতীত নয়।

**সিরাতে ইবনে হিশাম :

আবু মুহাম্মদ আব্দুল মালেক ইবনে হিশাম ইবনে আইয়ুব হিজরি দ্বিতীয় শতাব্দীর শেষের দিকে ‘সিরাত ইবনে হিশাম’ লিপিবদ্ধ করেন। ইবনে হিশাম বসরায় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানে তাঁর ছেলেবেলা কাটে। পরে তিনি মিসর গমন করেন। সেখানে ইমাম শাফি (রহ.)-এর সঙ্গে মিলিত হন। উভয়ে প্রচুর আরব কাব্য চর্চা করেন। ২১৮ হিজরিতে তিনি ফুসতাত নগরীতে ইন্তেকাল করেন।

সিরাত ইবনে হিশাম তাঁর অমর কীর্তি। বইটি সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য ও প্রচারিত। এ বই তাঁকে আজও পৃথিবীর মঞ্চে জাগিয়ে রেখেছে বললে অত্যুক্তি হবে না। তিনি সিরাতে ইবনে ইসহাককে সংক্ষিপ্ত করেন। জিয়াদ আল বুখারি নামে মাত্র এক ব্যক্তির মধ্যস্থতা গ্রহণ করেছিলেন। ইবনে ইসহাক রচনার প্রায় অর্ধশতাব্দী পর এ বই লেখা হয়। তখন আব্বাসীয় খেলাফতের বিকাশকাল চলছে। এ সময় মুসলিম বিশ্বে জ্ঞান-বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নতি ও বিকাশ ঘটে। শিক্ষা, সংস্কৃতি, চিকিৎসা, হাসপাতাল, গ্রন্থাগার, নগরায়ণ প্রতিষ্ঠায় মুসলিমরা অনেক এগিয়ে যায়।
ইবনে হিশাম পূর্ণ সততা, বিশ্বস্ততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বইটি সংকলন করেন।

** আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া :

আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া বইটি লেখেন আবুল ফিদা হাফিজ ইবনে কাসির আদ-দামেশকি (রহ.)। ৭০১ হিজরিতে জন্ম। বসরার অন্তর্গত মিজদাল নামক জনপদে এই মহামনীষী জন্মগ্রহণ করেন। অষ্টম শতাব্দীর মামলুক সুলতানের শাসনামলে তিনি যৌবনকাল অতিবাহিত করেন। যৌবনের চোখ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করেছেন সুলতানের শাসনকাল। ৭৭৪ হিজরির এক বৃহস্পতিবার মহান মালিকের ডাকে তিনি সাড়া দেন।
অষ্টম শতাব্দীতে ইবনে কাসির ছিলেন সুপণ্ডিত। তৎকালীন সেরা জ্ঞানী। তিনি ফতোয়া দিতেন। শিক্ষকতা করেছেন। তর্কযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। ফিকাহ, তাফসির ও ব্যাকরণ শাস্ত্রে এক নতুন রচনাশৈলী উদ্ভাবন করেছেন। হাদিস বর্ণনাকারী ও হাদিসের সত্যাসত্য বিচারের ক্ষেত্রে গভীর জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। ছিলেন ভাষাবিদ। সাহিত্যিক। যুগশ্রেষ্ঠ ইতিহাসবেত্তা। ইতিহাস শাস্ত্রে তিনি সিরিয়ার ইতিহাসবিদ কাসিম ইবনে মুহাম্মদ বিরযানি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।

আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া তাঁর অমর কীর্তি। আরবি ভাষায় রচিত। ১৪ খণ্ডে সমাপ্ত হয়েছে বইটি। উচ্চস্তরের ভাষা ও সাহিত্যিক মানে আরবি সাহিত্যিকদের কাছে এটি ব্যাপক প্রশংসিত।

বাংলাদেশের ইসলামিক ফাউন্ডেশন বইটির অনুবাদ ১৪ খণ্ড প্রকাশ করে। বাংলা নামকরণ করা হয় ‘ইসলামের ইতিহাস : আদি-অন্ত’।

** শামায়েলে তিরমিজি :

শামায়েলে তিরমিজি রচনা করেন ইমাম হাফেজ আবু ঈসা মুহাম্মদ ইবনে ঈসা। হাদিস শাস্ত্রের বিখ্যাত সহিহ ছয় কিতাবের মধ্যে সুনানে তিরমিজির লেখক তিনি। তিনি ইমাম বুখারির প্রিয় ছাত্র। হাদিস শাস্ত্রে পণ্ডিত, খ্যাতনামা আলোচক, তীক্ষ� স্মরণশক্তিসম্পন্ন ও প্রচণ্ড মেধাবী মনীষী ছিলেন। তিনি ২০৯ হিজরি মোতাবেক ৮২৪ খ্রিস্টাব্দে তিরমিজ শহরের যুগ নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। ২৭১ হিজরির রজব মাসের শেষের দিকে পরলোকগত হন।

তাঁর রচিত শামায়েলে তিরমিজির মধ্যে নবী (সা.)-এর দৈহিক অবয়ব, পোশাক-পরিচ্ছদ, হাসি-কান্না, আদব-আখলাক ও দৈনন্দিন আমলের বর্ণনা তুলে ধরেন। মুহাম্মদ (সা.)-এর নূরানি রূপ, অনুপম সৌন্দর্যের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করেন। নবী (সা.)-এর ব্যবহৃত আসবাবেরও বর্ণনা করেন। বেশির ভাগ হাদিসের শুরুতে শিরোনাম দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য প্রসিদ্ধ কিতাবের রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে। ইমাম তিরমিজি (রহ.) তাঁর গ্রন্থে ৫৮টি বিষয়কে বিভিন্ন অনুচ্ছেদে বিভক্ত করে ৪০০টি হাদিস সংকলন করেন।

শামায়েলে তিরমিজির প্রথম অনুবাদ প্রকাশ করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। অনুবাদ করেন আল্লামা আবুল বারাকাত মুহাম্মদ ফজলুল্লাহ। সম্পাদনা করেন প্রফেসর ড. আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এম পি ও ড. আবুল আলা মুহাম্মদ হোজামুদ্দিন।

** আর-রাহীকুল মাখতুম :

আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী রচিত ‘আর-রাহীকুল মাখতুম’ প্রাণের নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী গ্রন্থ। তিনি ভারতের আজমগড় জেলার হোসাইনবাদের মোবারকপুরে জন্মেছেন। আরবি ভাষা, ব্যাকরণ, সাহিত্য, ফেকাহ, উসুলে ফেকাহ, তাফসির ও হাদিস বিষয়ে জ্ঞান লাভ করেন। ১৯৬১ সালে শরিয়াহ বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতা আর লেখালেখি করতেন। ১৯৮৮ সালে মদিনায় আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাসুল (সা.) বিষয়ক গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন। ২০০৬ সালের ১ ডিসেম্বর তাঁর ইন্তেকাল হয়।
আধুনিক যুগে মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী নিয়ে লেখা অন্যতম একটি সিরাত গ্রন্থ ‘আর-রাহীকুল মাখতুম’। ১৯৭৯ সালে রাবেতায়ে আলম ইসলামী কর্তৃক মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনীর ওপর প্রথম উন্মুক্ত সিরাত গ্রন্থ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন দেশ থেকে এক হাজার ১৮৭টি পাণ্ডুলিপি জমা পড়ে। আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরীর সিরাত রচনাটি প্রথম স্থান অধিকার করে।

১৯৯৯ সালে খাদিজা আখতার রেজায়ী বইটির বাংলা অনুবাদ করেন। এবং আল কোরআন একাডেমি পাবলিকেশনস বইটি প্রকাশ করে। বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়ার পর ব্যাপক সাড়া মেলে। মাত্র ৫৫ দিনের মাথায় বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ শেষ হয়ে যায়। এখন বইটির ২১তম সংস্করণ চলছে।

** সিরাতে মোস্তফা :

আল্লামা ইদরিস কান্ধলভী (রহ.) লিখিত সিরাতে মোস্তফা উর্দু ভাষায় রচিত, একটি তথ্যবহুল সিরাত গ্রন্থ। আল্লাহর রাসুলের জিহাদ জীবন, দাওয়াতের ক্ষেত্রে আপসহীনতা ও মুজিজার আলোচনা করেন। হাদিস ও তাফসিরের মূল গ্রন্থগুলোতে বর্ণিত সিরাতবিষয়ক অনেক রেওয়ায়েত তুলে ধরেছেন। সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যাখ্যাগুলো অত্যন্ত পারদর্শিতার সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। ইদরিস কান্ধলভী (রহ.) বলেন, ‘যদ্দুর সম্ভব সংগ্রহ এবং রেওয়ায়েতগুলো গ্রহণযোগ্য ও সনদযুক্ত হওয়ার দাবি করে। কিছু গুপ্ত রহস্য এবং আহকামও সন্নিবেশ করা হয়েছে। যা ইনশাআল্লাহ উপকারী ও লাভজনক প্রমাণিত করে। ’

** বিশ্বনবী :

বিশ্বনবী বাংলা সাহিত্যের প্রথম সিরাত গ্রন্থ। লিখেছেন কবি গোলাম মোস্তফা। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। গীতিকবিতা, শিশুতোষ কবিতা, মহাকাব্য, গান, অনুবাদ, উপন্যাস, প্রবন্ধ ও গল্প লিখেছেন। মুসলিম জাগরণের কবি হিসেবে বিশেষ সমাদৃত। বিশ্বনবী কবির শ্রেষ্ঠ কীর্তি। ১৯৪২ সালের অক্টোবরে বইটির প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯৪৬ সালে দ্বিতীয় ও ১৯৬৩ সালে অষ্টম সংস্করণ প্রকাশিত হয়। অষ্টম সংস্করণে বইটি ৫৮৭ পৃষ্ঠায় দাঁড়িয়েছে।

কবি পূর্ববর্তী বিখ্যাত অনেক সিরাত গ্রন্থ পাঠ করে বইটি লেখেন। মনের আবেগ, ভালোবাসা ও প্রেম উজাড় করে দিয়েছেন কলমের আঁখরে। কবির কলম এখানে প্রেম আর বিপুল আবেগের তরঙ্গে ঢেউ খেলেছে। অনুভূতির সব দরজা খুলে বসেছেন মুহাম্মদ (সা.)-এর যাপিত জীবনের কাছে। প্রাচীন সিরাত গ্রন্থের সহযোগিতা নিয়েছেন। করেছেন ফুটনোট। কিছু কিছু পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করেছেন। আবেগ বিশ্বাস আর যুক্তি এ গ্রন্থের সবখানে বিরাজমান। বিশ্বনবী সাধারণ পাঠকের চেয়ে বিদগ্ধ পাঠককে বেশি মুগ্ধ করবে।

**Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻ¯েāĻ­াāĻŦে āĻšাāĻ‡āĻ˛ে āĻ†āĻ˛্āĻ˛াāĻš āĻ–ুāĻļি āĻšāĻ¨

আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে আদম সন্তান! তুমি যত দিন পর্যন্ত আমার কাছে দোয়া করতে থাকবে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, আমি তত দিন তোমার গুনাহ মাফ করতে থাকব, তুমি যা-ই করে থাকো আমি সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করব না। হে আদম সন্তান! তোমার গুনাহ যদি আকাশের উচ্চতা পর্যন্তও পৌঁছে যায়, অতঃপর তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও, তবু আমি তোমাকে ক্ষমা করব, আমি সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করব না। হে আদম সন্তান! তুমি যদি পৃথিবী পরিমাণ গুনাহ নিয়ে আমার কাছে আসো এবং আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক না করে থাকো, তাহলে আমিও সমপরিমাণ ক্ষমা নিয়ে তোমার কাছে আসব।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৪০)

আলোচ্য হাদিসে আল্লাহ তাআলা তাঁর অসীম দয়ার বর্ণনা দিয়েছেন। বান্দাকে তাঁর দয়া ও অনুগ্রহের প্রতি আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছেন। বলেছেন, বান্দার গুনাহ যত বেশিই হোক না কেন, আল্লাহ তা আপন দয়ায় ক্ষমা করে দেবেন। যদি সে যথানিয়মে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। মুহাদ্দিসরা দোয়া ও ক্ষমা প্রার্থনার কিছু নিয়ম বর্ণনা করেছেন। যেভাবে দোয়া করলে আল্লাহ বেশি খুশি হন এবং তা দোয়া কবুলে সহায়ক হয়। তা হলো :

১. আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের সঙ্গে দোয়া করা। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন আমার বান্দা আপনার কাছে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে, নিশ্চয় আমি তাদের নিকটবর্তী। আমি প্রার্থনাকারীর প্রার্থনা কবুল করি, যখন সে আমার কাছে প্রার্থনা করে। সুতরাং তারাও আমার ডাকে সাড়া দিক এবং আমার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করুক। এতে তারা সঠিক পথে চলতে পারবে।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৬)

২. নিষ্ঠার সঙ্গে দোয়া করা। হাদিসের বর্ণনামতে ইখলাস বা নিষ্ঠা দোয়া কবুলের শর্ত।

৩. আল্লাহর প্রশংসাসূচক গুণবাচক নামের সঙ্গে দোয়া করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। সুতরাং তোমরা তাঁকে সে নামেই ডাকবে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৮০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আয়েশা (রা.)-কে এভাবে দোয়া করতে বলেন, ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আপনি ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। সুতরাং আমাকে ক্ষমা করুন।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১১৯৫)। এখানে আল্লাহর ‘ক্ষমাশীল’ গুণ উল্লেখ করে দোয়া করতে বলা হয়েছে।

৪. দোয়ার আগে আল্লাহর প্রতি ‘হামদ’ (প্রশংসা) ও রাসুলের প্রতি ‘সালাত’ (দরুদ) পাঠ করা। ফাজালা ইবনে উবাইদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ (সা.) বসে ছিলেন। এমন সময় একজন লোক এলো এবং নামাজ আদায় করল। এরপর সে বলল, হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দিন, আমার প্রতি দয়া করুন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে নামাজি! তুমি তাড়াহুড়া করলে। নামাজ শেষে যখন তুমি বসবে, তখন তুমি আল্লাহর উপযুক্ত হামদ এবং আমার প্রতি দরুদ পাঠ করবে। অতঃপর তুমি দোয়া করবে।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৭৬)

৫. কেবলামুখী হয়ে হাত উঠিয়ে দোয়া করা। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বদরের ময়দানে আল্লাহর নবী (সা.)-এর দোয়ার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ‘অতঃপর তিনি কেবলামুখী হয়ে হাত উঠিয়ে স্বীয় প্রভুর কাছে বিনীত হয়ে বললেন ...।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৭৬৩)

অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয় তোমাদের মহান প্রভু চিরঞ্জীব ও অতি দয়ালু। যখন তাঁর কোনো বান্দা তাঁর প্রতি হাত উঠায়, তখন তিনি খালি হাতে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৩২০)

৬. প্রচণ্ড আশা নিয়ে দোয়া করা। আল্লাহর প্রতি প্রচণ্ড রকম আশা নিয়ে দোয়া করার নির্দেশ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বলেন, ‘দোয়া কবুল হওয়ার আশা নিয়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করো। জেনে রাখো, নিশ্চয় আল্লাহ উদাসীন ও অমনোযোগী অন্তরের দোয়া কবুল করেন না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৭৯)

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা ছিল সৎকাজে প্রতিযোগী, তারা আশা ও ভয় নিয়ে আমার প্রার্থনা করত। তারা ছিল আমার প্রতি বিনীত।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৯০)

৭. অশ্রুসিক্ত হয়ে দোয়া করা। আল্লাহ তাআলা অশ্রুসিক্ত হয়ে দোয়া করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের প্রভুর প্রার্থনা করো গোপনে অশ্রুসিক্ত হয়ে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৫৫)

৮. একান্তে দোয়া করা। দোয়া ও প্রার্থনার শিষ্টাচার হলো একান্তে দোয়া করা। তা প্রকাশ না করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা তোমাদের প্রভুর প্রার্থনা করো গোপনে অশ্রুসিক্ত হয়ে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৫৫)

৯. দৃঢ়তার সঙ্গে দোয়া করা। আল্লাহর প্রতি দাবি ও অধিকার নিয়ে দোয়া করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন না বলে, হে আল্লাহ! আপনি চাইলে আমাকে ক্ষমা করুন, হে আল্লাহ! আপনি চাইলে আমার প্রতি দয়া করুন। সে যেন দৃঢ়তার সঙ্গে চায়। কেননা কেউ আল্লাহকে বাধ্য করার ক্ষমতা রাখে না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৩৩৯)

১০. দোয়া কবুলের ব্যাপারে তাড়াহুড়া না করা। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমাদের প্রত্যেকের দোয়া কবুল করা হয় যতক্ষণ সে তাড়াহুড়া না করে। যেমন সে বলল, আমি দোয়া করলাম কিন্তু তা কবুল হলো না।’ (আল জামি বাইনাস সহিহাইন, হাদিস : ২২৯২)

আল্লাহ মানুষকে তাঁর কাছে চাইতে, দোয়া ও প্রার্থনা করার নির্দেশ দিয়েছেন। দোয়াকে ইবাদতের মর্যাদা দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, তোমাদের প্রভু বলেন, ‘তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা : গাফির, আয়াত : ৬০)। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘দোয়াই ইবাদত।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৪৮১)
মুমিনের দায়িত্ব হলো, আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা। ছোট-বড় সব প্রয়োজনের জন্য দোয়া করা। আল্লাহ প্রার্থনাকারীকে পছন্দ করেন। প্রার্থনা না করলে তিনি রাগ করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে না তিনি তাঁর ওপর রাগান্বিত হন।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৭৩)

**Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া...

**āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া... ā§§) āĻŽāĻ¨ āĻļুāĻ§ু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁā§ŸেāĻ›ে- āĻ¸োāĻ˛āĻ¸ ā§¨)āĻ¨িঃāĻ¸্āĻŦ āĻ•āĻ°েāĻ› āĻ†āĻŽাā§Ÿ - āĻļাāĻĢিāĻ¨ ā§Š)āĻĢিāĻ°িā§Ÿে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāĻ‡āĻ˛āĻ¸ ā§Ē)āĻļ্āĻ°াāĻŦāĻ¨েāĻ° āĻŽেāĻ˜āĻ—ু...