āĻ°āĻŦিāĻŦাāĻ°, ā§Š āĻŽে, ā§¨ā§Ļā§¨ā§Ļ

āĻļāĻŦে āĻŦāĻ°াāĻ¤েāĻ° āĻ°াāĻ¤ে āĻ¯েāĻ­াāĻŦে āĻ†āĻŽāĻ˛ āĻ•āĻ°āĻŦেāĻ¨

শবেবরাত মূলত ক্ষমা চাওয়ার রাত, ভাগ্য পরিবর্তনের রাত। বিগলিত হৃদয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাকদিরও বদলে দেন বলে হাদিসে আছে। মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহ.) লিখেছেন, এক মূর্খ ব্যক্তি ইবাদত করে উচ্চ মাকামের অধিকারী হন এবং সব সময় আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করে নিজের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন। একদিন গায়েবি এক আওয়াজের মাধ্যমে তাকে জানিয়ে দেয়া হলো-‘কান্নাকাটি করে লাভ নেই, তোমার ক্ষমা হবে না।’ এই আওয়াজ শুনে সে আরও অধীরচিত্তে আল্লাহর শরণাপণ্ণ হন।

এই ঘ’টনা লোকে জানাজানি হলে সবাই তাকে জিজ্ঞেস করল, ‘যখন তোমাকে ক্ষমা করা হবে না বলে জানিয়েই দেয়া হয়েছে, তখন এত ইবাদতে কী লাভ?’

উত্তরে লোকটি বললেন, ‘আমার কাজ আমি করছি। আমার তো অন্য কোথাও যাওয়ার ঠাঁই নেই। আমার কাজ আমাকে করতেই হবে।’ সেই মুহূর্তে গায়েবি আওয়াজে তাকে আবারও জানিয়ে দেয়া হলো, ‘যদিও তোমার মধ্যে কোনো ক্ষমাযোগ্য আমল নেই, কিন্তু তুমি আমাকে ছাড়া আর কোথাও আশ্রয় চাওনি, তাই তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম।’

বুখারি শরিফের এক হাদিসেও এমন একটি ঘ’টনা পাওয়া যায়। হাদিসে আছে, এক ব্যক্তি মৃ’ত্যুর সময় সন্তানদের অসিয়ত করে গেলেন মৃ’ত্যুর পর যেন তাকে দাফন না করে আগুনে জ্বা’লিয়ে দেয়া হয়। এরপর ছাইগুলো বাতাসে উড়িয়ে দেয়া হয়। কারণ, লোকটি ছিল তার ভাষায় মা’রাত্ম’ক অপরা’ধী। তার মতো অপরা’ধী দ্বিতীয় কেউ নেই। আল্লাহর সামনে যেন তাকে না দাঁড়াতে হয়, এজন্য তিনি দাফন না করে আগুনে জ্বা’লিয়ে দেয়ার অসিয়ত করেছেন।

অসিয়ত অনুযায়ী মৃ’ত্যুর পর লোকটিকে তাই করা হলো। এরপর আল্লাহর হুকুমে বাতাসে উড়তে থাকা ছাইগুলোকে একত্র করে আবার তাকে মানবাকৃতিতে আল্লাহর সামনে দাঁড় করানো হলো। তাকে বলা হলো, ‘কেন তুমি এই খোদাদ্রো’হী অসিয়ত করেছ? আমি কি ছাই থেকে তোমার দেহ উপস্থিত করতে সক্ষম নই?’

লোকটি উত্তর দিলো, ‘হে আল্লাহ, আপনি তো জানেন, আমি বড় গোনাহগার। আমার অপরা’ধ, বিশ্বা’সঘাতক’তা ও অকৃতজ্ঞ চেহারা নিয়ে কীভাবে আপনার সামনে দাঁড়াব, আপনার আজাবের ভ’য়েই আমি এই অসিয়ত করেছিলাম। কিন্তু আপনি তো ক্ষ’মাকারী। আমার অপরা’ধকে মার্জনা করবেন।’

তখন আল্লাহ বলেন, ‘তোমার অন্তরে অনুতা’প ও আমার ভী’তি রয়েছে, যার অন্তরে আমার ভ’য় থাকে তাকে ক্ষমা করার কথা আমি ওয়াদা করেছি। তাই আজ আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম।’

শবেবরাতের রাত এমনই এক উন্মু’ক্ত ক্ষ’মা ঘোষণার রাত। এ রাতে জমিনে অসংখ্য ফেরেশতারা আসেন।কত ফেরেশতা আসেন, হাদিসে তার কোনো পরিসংখ্যান যদিও নেই।কিন্তু বাইতুল মামুরে প্রতি রাতেই ৭০ হাজার ফেরেশতা আসেন। যেই ফেরেশতা একবার আসেন, তাকে আর দ্বিতীয়বার আসতে হয় না। এতেই বোঝা যায়, কুল মাখলুকাতের তিনগুণ বেশি হলো ফেরেশতারা। ফেরেশতারা এসে বান্দাদের যাবতীয় আমল পর্যবেক্ষ’ণ করেন।

হাদিসে আছে, আল্লাহ পাক সমবেত সবাইকে ক্ষমা করে দেন। ফলে ফেরেশতারা আল্লাহর কাছে বলেন, ‘আল্লাহ ওই লোকটা তো এমনিতেই বসে আছে। তার ক্ষমা কেন?’ আল্লাহ বলেন, ‘আমার প্রিয় বান্দার সহচ’র্যে যারা থাকে, তাদের সম্মানে আমি তাদের সঙ্গে সমবেত লোকদেরও ক্ষ’মা করে থাকি।’

এ কারণে শবেবরাতের প্রথম কাজ হলো, বিগত জীবনের সকল ত্রু’টি-বি’চ্যু’তি ও গোনাহ্ থেকে অনুত’প্ত হয়ে আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে ক্ষমা চাওয়া। এবং ভবিষ্যতে গোনাহ না করার প্রতিশ্রুতিব’দ্ধ হওয়া। এরপর রাত ঘন হয়ে আসলে যতদূর মনে পড়ে কাজা নামাজ আদায় করে নেয়া। দিন তারিখ মনে থাকলে অনুমান করে কাজা নামাজ আদায় করে নেয়া, নফল নামাজ পারতপক্ষে বেশি বেশি পড়া। মধ্যরাত হলে তাহাজ্জুতের নামাজ অথবা সালাতুস তাসবিহ আদায় করে নেয়া।

এ রাতে কোরআন তেলাওয়াত করারও বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। কোরআন তেলাওয়াতের বরকত অনেক বেশি। আল্লাহকে সন্তু’ষ্ট করা এবং তার মহব্বতের অধিকারী হওয়ার অন্যতম উপায় হলো কোরআন তেলাওয়াত করা। যতটুকু পারা যায় তেলাওয়াত করা। তেলাওয়াত না পারলে কোনো সুরা জানা থাকলে সেটাই পড়া।

সময় সুযোগে বরাতের রাতে জিকির এবং তাসবিহ পাঠ করাও উত্তম কাজ। এর দ্বারা একদিকে আল্লাহ ও তার রাসূলের সঙ্গে বান্দার গভীর সম্পর্ক স্থাপন হয়। অন্যদিকে অন্তরেও প্রভূত শান্তি লাভ হয়। হাদিসে আছে, যে কোনো আমল ও দোয়ার পূর্বে ‍দরুদ পাঠ করলে তা কবুল হয়ে যায়। আরেক হাদিস মতে, একবার দরুদ পাঠ করলে কমপক্ষে দশটি রহমত নাজিল হয়। শবেবরাতের রাত দরুদ ও জিকিরের উপযুক্ত সময়। কাউকে ক’ষ্ট না দিয়ে কারোর আমলের ক্ষ’তি না করে কমপক্ষে ১০০বার দুরুদ শরিফ এবং এক হাজার বার যে কোনো তাসবিহ অথবা আল্লাহর জিকির করা।

এ রাতের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো, কবর জিয়ারত করা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বরাতের রাতে জান্নাতুল বাকিতে গিয়ে কবর জিয়ারত করতেন। এই কবর জিয়ারতের মাধ্যমে মানুষের মনে পরকালীন ভাবনা আসবে এবং পরকালের প্রস্তুতি নিতে মন উদগ্রী’ব হবে।

সবশেষে আল্লাহর কাছে সমর্পিত হওয়া। আল্লাহর কাছে সিরাতে মুস্তাকিমের ওপর চলা ও ঈমানের ওপর মৃত্যুর জন্য দোয়া করা। রিজিক ইত্যাদি সম্পর্কে আজ রাতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলেও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। তবে রিজিকের প্রশস্ততা নির্ভর করে হালাল হারামের বিধি-নিষেধের ওপর। হারামকে বর্জন করে হালাল তরিকায় উপার্জনকে বিশেষ ইবাদত এবং জান্নাতে যাওয়ার উপায় হিসেবেও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। তাই এ রাতে হালাল উপার্জনের জন্য দোয়া করারও বিশেষ ফজিলত আছে।

আল্লাহ তায়ালা সবাইকে শবেবরাতের সঠিক শুদ্ধ আমলের মাধ্যমে এ রাতের পূর্ণ ফজিলত হাসিলের তাওফিক দান করুন।

লেখক: খতিব, গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদ ও জামিয়া মাদানিয়া যাত্রাবাড়ীর প্রিন্সিপাল

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 03.05.2020 || 🇧🇩

♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️

āĻ†āĻŽি āĻ†āĻŽাāĻ° āĻ¨াāĻĢāĻ¸েāĻ° āĻ‰āĻĒāĻ° āĻ¯ুāĻ˛ুāĻŽ āĻ•āĻ°েāĻ›ি, āĻ¤ুāĻŽি āĻ†āĻŽাāĻ•ে āĻ•্āĻˇāĻŽা āĻ•āĻ°...

শরীর আর বুদ্ধির ব্যাপারটা সবাই অবগত হলেও রূহ বা নাফস হয়ত অতটা পরিচিত নয়।

রূহ কি?

মহান আল্লাহ বলেন, ‘লোকেরা আপনাকে রূহ বা আত্মা সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে জানতে চায়। আপনি বলে দিন রূহ হচ্ছে আমার প্রতিপালকের নির্দেশ মাত্র। এ বিষয়ে তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই দান করা হয়েছে।’ [সূরা বনী ইসরাইল ৮৫]

যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকেও এ বিষয়ে সামান্য কিছু জ্ঞান দেওয়া হয়েছে আমরা আর বেশি কী করে জানব! সহজ কথায় রূহ আল্লাহর একটা নির্দেশ মাত্র যার উপস্থিতি মানব দেহে প্রাণের সঞ্চার করে।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘যে নিজেকে শুদ্ধ করে, সেই সফলকাম হয় এবং যে নিজেকে কলুষিত করে, সে ব্যর্থ হয়।’[সূরা আশ শামস ১০]

সুতরাং সফল হতে হলে নিজেকে শুদ্ধ করতে হবে। আর নিজেকে কিভাবে শুদ্ধ করতে হয় তা জানতে হলে আমাদের প্রথমে নিজেকে জানতে হবে। মানুষের সত্ত্বা মূলত: তিনটি বিষয়ের সমন্বয়-

১) শরীর বা বদন

২) আকল বা বুদ্ধি

৩) রূহ বা নাফস।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম ‘নাফস’ শব্দ ব্যবহার করে  আল্লাহর নিকট যেভাবে দো’য়া করেছেন এবং যেভাবে আমাদের দো’য়া শিক্ষা দিয়েছেন, আমরাও সেই ভাবে দো’য়া করব।

১.  হে আল্লাহ! তুমি আমার নাফসের সৃষ্টিকর্তা।

২.  হে আল্লাহ! আমি আমার নাফসের উপর যুলুম করেছি; তুমি আমাকে ক্ষমা কর।

৩.  হে আল্লাহ! আমি আমার নাফসকে তোমার নিকট সমর্পণ করলাম।

৪.  হে আল্লাহ! ঘুমের মধ্যে আমার মৃত্যু হলে আমার নাফসের উপর রহম কর।

৫.  হে আল্লাহ! আমি আশ্রয় চাচ্ছি তোমার নিকট আমার নাফসের মন্দ থেকে।

৬.  হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার নাফসের উপর মূহুর্তের জন্যেও ছেড়ে দিও না।

৭.  হে আল্লাহ! তুমি আমার নাফসে তাক্বওয়া দাও এবং তাকে পবিত্র কর।

৮.  হে আল্লাহ! আমি যেন আমার নাফসকে এমন দূর্যোগের মধ্যে না ফেলি যা সামলানোর ক্ষমতা আমার নেই। 

(সূত্র : বুখারী শরীফ, তিরমিযী শরীফ এবং হিসনুল মুসলিমিন)

© একুশে টেলিভিশন

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 03.05.2020 || 🇧🇩

āĻ†āĻ˛্āĻ˛াāĻšāĻ° āĻ“āĻĒāĻ° āĻ•িāĻ­াāĻŦে āĻ¤াāĻ“ā§ŸাāĻ•্āĻ•ুāĻ˛ āĻ•āĻ°āĻŦেāĻ¨

‘আমি যদি এটা করতাম তা হলে আর এমনটা হতো না’। এই জাতীয় কথা এলে মুনাফিকরা বলেl আমরা পবিত্র কুরআনে দেখতে পাই, সাহাবীরা যখন যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে যেতেন তখন মুনাফিকরা বলতেন কেন তারা জিহাদে গিয়েছিল। তারা যদি আমাদের সাথে লুকিয়ে থাকত, তাহলে তো আজকে জীবন দিতে হতো না। আসলে আল্লাহ যেটা ফয়সালা করে রেখেছেন, মুমিনদের জন্য সেটাই উত্তম। রাতে ঘুমানোর আগে দরজা বন্ধ করতে বলা হয়েছে, বাতি নিভানোর কথা বলা হয়েছে। তারপর আল্লাহর ওপর ভরসা করতে হবে।

হজরত ওমর ফারুক রা: যখন খলিফা ছিলেন, তখনকার একটি ঘটনার কথা স্মরণ করা যায়। তার সময়ে একদল লোক শুধু মসজিদে থাকতেন। বাইরে গিয়ে কোনো কাজ করতেন না। তিনি তখন তাদেরকে বললেন, তোমরা কারা। এখানে একসাথে বসে আছো কেন। কোনো কাজ নেই তোমাদের। কোনো পেশা নেই। তারা তখন বলেছিল, আমরা আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করছি। তিনিই আমাদের খাবার জোগাবেন। খলিফা ওমর রা: বলেছিলেন, তোমরা তোমাদের কাজ করো, তারপর আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করো। অন্যের ওপর ভরসা করো না।
তার মানে আগে আপনাকে শস্য রোপণ করতে হবে, যত নিতে হবে, ফসল তুলতে হবে। নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তারপর ফলাফলের জন্য আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করতে হবে। এসব থেকে স্পষ্ট বুঝতে পারি, সাবধানতা অবলম্বন করা এটা তাওয়াক্কুলেরই একটি অংশ।

আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা এটা হচ্ছে সেকেন্ড স্টেপ। এই বিষয়টাকে যদি আমরা আরো স্পষ্ট করতে চাই, তাহলে আরো একটি চমৎকার উদাহরণ টানা যেতে পারে। তিরমিজি শরিফের হাদিস, রাসূল সা: পাখিকে মডেল হিসেবে ধরে এটি বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা যদি সঠিক পন্থায় আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করতে চাও, তা হলে পাখিদের অনুসরণ করো। প্রতিদিন সকালে পাখিরা শূন্য পেটে খাবারের সন্ধান করে এবং নিজের চেষ্টায় খাবার অন্বেষণ করে ক্ষুধা নিবারণ করে। তারপর সন্ধ্যাবেলায় নিজেদের নীড়ে ফিরে। তারা আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে ঠিকই এবং নিজেদের চেষ্টা তারা চালিয়ে যায়। সকালে কোনো পাখি তার বাসায় বসে থাকে না। নিজের খাবারের সন্ধান করার জন্য নীড় থেকে বের হয়। তারা শহর থেকে মরুভূমিতে ছুটে বেড়ায় এবং খাবারের সন্ধান করে। আল্লাহ লাখ লাখ পাখির সবার খাবারই দেন। কাউকে না খাইয়ে রাখেন না। কিন্তু তারা তাদের চেষ্টা চালিয়ে যায়।’ ইসলামে তাওয়াক্কুল করার বিধি পাখিদের এই উদাহরণ থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়। এই উদাহরণ থেকে আমরা বুঝতে পারলাম, আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যেতে হবে। তারপর তাওয়াক্কুল করতে হবে আল্লাহর ওপর।

সূরাতুল রা’ধের ১১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আল্লাহর সাহায্যের প্রধানতম শর্ত হচ্ছে চেষ্টা করা। আল্লাহতায়ালা ততক্ষণ পর্যন্ত একটা জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন ঘপ্রণ না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সেই জাতি তার নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে। নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য আগে নিজেদের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তারপর ভরসা করতে হবে আল্লাহর ওপর।

সর্বশেষ আমরা জানব, আল্লাহর রাসূল সা: কিভাবে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করতেন। তিনি তার জীবনে বিভিন্ন উপায় এবং বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেছেন। কৌশলগুলো তিনি বৈধভাবে, বৈধ উপায়ে করেছেন। যেমনÑ তার হিজরতের ঘটনা থেকে জানা যায়, রাতের অন্ধকারে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি হজরত আবু বকর রা:কে সাথে নিয়ে মক্কা থেকে বের হয়েছিলেন। তিনি তো দিনের বেলায় বের হননি। এটা তার সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করার একটি উদাহরণ। মক্কা থেকে মদিনা উত্তর দিকে। অথচ তিনি বের হওয়ার সময় দক্ষিণ দিকে রওনা হয়েছিলেন। যাতে কেউ বুঝতে না পারে যে, তিনি মদিনায় চলে যাচ্ছেন। তিনি তো আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে ঘরে বসে থাকেননি।

রাতে লোকচক্ষুর অন্তরালে তিনি বের হয়েছিলেন। তিনি মদিনায় হিজরতের সময় স্বাভাবিক পথ ধরে হাঁটেননি। অপরিচিত একটা রুট ব্যবহার করেছিলেন, যে পথ সচরাচর কেউ ব্যবহার করে না। মহানবী সা:-এর আরেকটি ঘটনা এখানে উল্লেখ করা যায়। উহুদের যুদ্ধে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সেখানে যুদ্ধের ময়দানে তিনি যখন তার তাঁবু থেকে বের হয়ে সেনাবাহিনীকে দিকনির্দেশনা দিতেন, তখন তিনি গায়ে দুটি বর্ম পরিধান করতেন। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিয়ে তিনি যুদ্ধের ময়দানে থাকতেন। তিনি তো তখন বলতে পারতেন, দেখি আল্লাহর শক্তিই বেশি নাকি কাফেরদের শক্তি বেশি। তিনি তা করেননি। তিনি সর্বোচ্চ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন, তারপর আল্লাহর ওপর তিনি তাওয়াক্কুল করেছেন।

তিনি খন্দকের যুদ্ধে পরিখা খনন করতে সাহাবিদের নির্দেশ দিয়েছেন। সাহাবিরা যখন ক্ষুধায় পেটে পাথর বেঁধে পরিখা খনন করছিলেন, তখন কোনো এক সাহাবি নবী সা:কে দেখালেন যে, ক্ষুধার যন্ত্রণায় পেটে পাথর বেঁধে তিনি খননকাজ করছেন। এটা দেখানোর পর নবী সা: তার নিজের জামা খুলে দেখালেন। ওই সাহাবি দেখলেন নবী সা:-এর পেটে দুটি পাথর বাঁধা। তিনি তো আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে খননকাজ না করেও থাকতে পারতেন। তা তিনি করেননি। নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে গেছেন তিনি। তারপর আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করেছেন।
তাওয়াক্কুলের ফল কিন্তু অতি উত্তম। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করলে মন শান্ত থাকে, মনে প্রশান্তি আসে। যেটাকে বলা হয় পিস অব মাইন্ড। আমরা বলতে পারি, আল্লাহ তো রাজাধিরাজ। তিনি যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারেন। এটাই মুমিনের জন্য পিস অব মাইন্ড, প্রশান্তি। তাই আমাদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

তাওয়াক্কুলের তৃতীয় উপকার হচ্ছে, এটি ইবাদতেরই একটা অংশ। তাওয়াক্কুল আমাদের বিশ্বাসকে আরো মজবুত করে। ঈমান পাকাপোক্ত হয়। তাই, করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টাটুকু চালিয়ে যাবো। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখব, নিজেদের নিরাপত্তার যথাসাধ্য চেষ্টা করব, ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশনের নির্দেশনা মেনে চলব এবং ঘরে থাকব। আল্লাহর ইবাদত করব, আল্লাহর কাছে পানাহ চাইব। হেলথ এবং হাইজিনের সব নিয়ম-কানুন, বারবার হাত ধোয়া, বেশি বেশি পানি খাওয়া, হাঁচি-কাশি শুদ্ধাচার মেনে চলাÑ এগুলো সবই করব। সেই সাথে মহান আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করব যাতে এই মহা বালামুছিবত থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেন। সেই সাথে গরিবের দিকে সুনজরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবো। বিপদে দান করলে আল্লাহ বিপদ উঠিয়ে নেন।

-  মিজানুর রহমান আজহারি |

(ভিডিও ক্লিপ থেকে অনুলিখন- Naya Diganta)

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 03.05.2020 || 🇧🇩

āĻœীāĻŦāĻ¨ে āĻŽāĻšাāĻ¨āĻŦী (āĻ¸া.)-āĻāĻ° āĻ¸ুāĻ¨্āĻ¨āĻ¤

গোসলের আগে অজু করা : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নবী (সা.) ফরজ গোসল করার সময় প্রথমে দুই হাত ধুতেন। অতঃপর নামাজের অজুর মতো অজু করতেন।

এরপর তাঁর আঙুলগুলো পানিতে ডুবিয়ে নিয়ে চুলের গোড়া খিলাল করতেন। এরপর তাঁর উভয় হাতের তিন আজলা পানি মাথায় ঢালতেন এবং তাঁর সারা শরীরে পানি ঢেলে দিতেন। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৮)
অজুর পর কালেমা শাহাদাত পাঠ করা : ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যখন অজু করে সে যেন ভালোভাবে অজু করে। ’

অতঃপর বলেন, ‘আশহাদু আল্লা-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া-আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া-রাসুলুহ’ (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল)—তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং সে যেটা দিয়ে খুশি তাতে প্রবেশ করবে। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫৫৩)

পানি ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়া : আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নবী (সা.) এক সা (৪ মুদ) থেকে পাঁচ মুদ পর্যন্ত পানি দিয়ে গোসল করতেন এবং অজু করতেন এক মুদ দিয়ে। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০১)

অজুর পর দুই রাকাত নামাজ আদায় করা : উসমান ইবনে আফফান (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার মতো এই রকম অজু করবে, অতঃপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে, যাতে দুনিয়ার কোনো খেয়াল করবে না, তার আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯)

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Bangla/English Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 03.05.2020 || 🇧🇩

āĻ°াāĻ¸ূāĻ˛ āĻ¸া: āĻ¨িāĻ°্āĻĻেāĻļিāĻ¤ ā§ĢāĻŸি āĻšিāĻ•িā§ŽāĻ¸া āĻ“ āĻĒ্āĻ°āĻ¤িāĻˇেāĻ§āĻ•

রাসূল সা: যেমন আমাদেরকে আখিরাতে মুক্তির পথ ও পদ্ধতি দেখিয়েছেন, তেমন বিভিন্ন রকম রোগবালাই ও অসুস্থতা থেকে নিরাপদ থাকার বহু পথ বাতলে দিয়েছেন। তিনি অনেক চিকিৎসার কথা আমাদের বলে গেছেন। আর আল্লাহ তায়ালা রাসূল সা: প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তিনি নিজে থেকে কিছুই বলেন না। যা বলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রাপ্ত ওহির ভিত্তিতেই বলে থাকেন।’ যার কারণে তিনি যত চিকিৎসার কথা বলেছেন, সেগুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা; সেটি প্রত্যক্ষ হোক বা পরোক্ষ হোক।

আমাদের এ জীবনে যে কোনো অসুখ থেকে বাঁচার আপাত দৃষ্টিতে সব উপায় যদি বন্ধ হয়ে যায়, সব পথ যদি রুদ্ধ হয়ে যায়; তবুও একজন মুমিন হিসেবে রাসূলুল্লাহর সা: বাতানো সব এবং সর্ব রোগের চিকিৎসা আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় ও শেষ অবলম্বন হিসেবে ঠিকই থেকে যায়। আজ আমরা তেমন পাঁচটি চিকিৎসার কথা বলব যেগুলোতে আল্লাহ তায়ালা সব রোগবালাই থেকে আমাদের সুস্থ ও নিরাপদ থাকার উপাদান নিহিত রেখেছেন।

১. কালো জিরা :

প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, কালো জিরার মধ্যে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যু ছাড়া পৃথিবীর অন্য সব রোগের প্রতিষেধক বা ওষুধ রেখেছেন। অর্থাৎ কেউ যদি কালো জিরাকে গ্রহণ করেন; সেটি সরাসরি খাওয়া হতে পারে আবার তেল বানিয়ে পান করা হতে পারে অথবা ভর্তা করে খাওয়া হতে পারে। আল্লাহ তাকে সব রোগ থেকে আরোগ্য লাভের তাওফিক দান করবেন। সুতরাং আমাদের উচিত নিয়মিত কালো জিরা খাওয়া বা তেল বানিয়ে পান করা।

২ .মধু :

সূরা নাহলের ৬৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, এর মধ্যে মানুষের জন্য শেফা রয়েছে। অর্থাৎ মানুষের জন্য আরোগ্য লাভের উপাদান মধুতে রয়েছে। নবী সা: নিজেও মধু পছন্দ করতেন। বুখারি ও মুসলিম শরিফের হাদিসে এসেছে, আরোগ্য লাভের দু’টি পন্থা তোমরা অবলম্বন করবে। তার একটি হলো মধু পান করা আর অন্যটি হলো কুরআনে কারিমের তিলাওয়াত। যার কারণে কুরআনে কারিম তিলাওয়াত করা বা পড়ে ঝাড়ফুঁক করা যেমন চিকিৎসার কাজ দেয়, তেমনি মধুও মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ বিষয়ে আল্লাহ বলেছেন, ‘মধুতে শেফা আছে’ কিন্তু কোনো রোগের নাম উল্লেখ করা হয়নি। তার মানে সব রোগের জন্যই মধু উপকারী।

৩. হেজামা বা সিঙ্গা লাগানো :

রাসূল সা: নিজেও সিঙ্গা লাগিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, যদি কেউ বিশেষ কিছু সময়ে সিঙ্গা গ্রহণ করে তা হলে আল্লাহ তাকে সব রোগ থেকে আরোগ্য দেবেন।

৪. জমজমের পানি পান করা :

সহিহ মুসলিমে এসেছে, ‘জমজমের পানি রোগের জন্য ওষুধ।’ এখানে রাসূলুল্লাহ সা: সাধারণভাবে রোগ বলেছেন অর্থাৎ সব রোগের ওষুধ হিসেবে বলেছেন। অন্য এক বর্ণনায় এসেছে, ‘জমজমের পানি যে রোগের জন্য পান করা হবে সেই রোগ থেকেই আরোগ্য দেবে। এ হাদিসের সনদ নিয়ে কোনো কোনো মুহাদ্দিস কথা বললেও এটি হাসান বা গ্রহণযোগ্য পর্যায়ের হাদিস।

৫. আজওয়া খেজুর :

এটি এক ধরনের বিশেষ খেজুর। এর দাম সাধারণ খেজুর থেকে একটু বেশি। সহিহ বুখারিতে এসেছে, ‘যদি কেউ প্রতিদিন সকালে সাতটি করে আজওয়া খেজুর খায়, তা হলে ওই দিনে মৃত্যু ছাড়া অন্য কোনো রোগ তার কোনো ক্ষতি করতে পারে না। সুতরাং এটিও সব রোগের ওষুধ।

উপরে বর্ণিত পাঁচটির মধ্যেই সব রোগে আরোগ্য রয়েছে। যেকোনো রোগ থেকে আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহ ওপর ভরসা করে আমাদের এই চিকিৎসা উপায়গুলো অবলম্বন করলে আল্লাহ আমাদের আরোগ্য দিতে পারেন।

- শায়খ আহমাদুল্লাহ

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorites Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intentions to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 03.05.2020 || 🇧🇩

āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া...

**āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া... ā§§) āĻŽāĻ¨ āĻļুāĻ§ু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁā§ŸেāĻ›ে- āĻ¸োāĻ˛āĻ¸ ā§¨)āĻ¨িঃāĻ¸্āĻŦ āĻ•āĻ°েāĻ› āĻ†āĻŽাā§Ÿ - āĻļাāĻĢিāĻ¨ ā§Š)āĻĢিāĻ°িā§Ÿে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāĻ‡āĻ˛āĻ¸ ā§Ē)āĻļ্āĻ°াāĻŦāĻ¨েāĻ° āĻŽেāĻ˜āĻ—ু...