āĻŦুāĻ§āĻŦাāĻ°, ā§¨ā§Ž āĻ†āĻ—āĻ¸্āĻŸ, ā§¨ā§Ļā§§ā§¯

āĻĄিāĻĒ্āĻ°েāĻļāĻ¨ āĻ•াāĻŸিā§Ÿে āĻ†āĻ¤্āĻŽāĻŦিāĻļাāĻ¸ āĻŦাā§œাāĻ¨োāĻ° āĻ•ৌāĻļāĻ˛

সবকিছুতেই ভয় পেতে থাকলেই কোনো কাজেই সফলতা পাওয়া যায় না। বরং ক্ষেত্র বিশেষ নিজেকে ছোট করা হয়ে থাকে অজান্তেই। মনের ভেতর ভয় রেখে কোনো কাজ করলে তার ফলাফল সব সময় খারাপ হয়। হতে পারে পারিপার্শ্বিক কোনো কারণে আপনি হয়তো নার্ভাস। তবে এই সমস্যাটি যেহেতু কোন কাজে ভালো ফল দেবে না তাই নার্ভাসনেস দূর করার উপায় খুঁজে বের করার কৌশল আয়ত্ত্বে রাখলে সহজেই এটি কাটিয়ে উঠবেন। সকল ধরনের ভয়ভীতি, দুশ্চিন্তা, হতাশা থেকে বের হওয়ার জন্য নিচের কৌশলগুলো জেনে নিন।

বাস্তবতাকে উপলব্ধি করতে শিখুন: জীবন সবসময় একই ধরনের থাকে না। চলার পথে নানা কারণে অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। বাস্তবতাকে উপলব্ধি করে সেটি মেনে নিয়ে জীবন অতিবাহিত করতে হয়। সে সময় মনের আতংক দূর করার উপায়গুলো খুজে বের করে জীবনকে নতুনভাবে সাজিয়ে নিন।

নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তুলুন: সকল চাহিদা পূরণ হবে না। চাহিদার অপূর্ণতায় কখনও মনোবল দুর্বল হয়ে যায়। হতাশাকে দূরে সরিয়ে নিজের ভিতর আত্মবিশ্বাস সঞ্চয় করার প্রচেষ্টা চালান। আপনার মনোবল যদি ঠিকমত ধরে না রাখতে পারেন তাহলে সকলকিছুতে দুর্বল হয়ে যাবেন। মানসিকভাবেও অনেক বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। নিজের মধ্যে থাকা সকল বিষন্নতাকে বিদায় দিয়ে মনোবল শক্ত করে নিজের আত্মবিশ্বাস ঠিক রাখুন।

সৃষ্টিকর্তাকে বেশি বেশি স্মরণ করুন: মৃত্যু ভয়, পারিবারিক অশান্তি, ব্যর্থতার ভয় এরকম অনেক কিছুই হতাশা সৃষ্টি করে। তাছাড়া শয়তানও বিভিন্নভাবে আপনাকে অপদস্থ করে বসে। সকল দুশ্চিন্তা দূর করার দোয়াগুলো বেশি বেশি করে পড়ুন। আশেপাশের দুর্বল মানুষের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তার নিকট শুকরিয়া আদায় করুন।

মনের অনুভূতিগুলো গুছিয়ে রাখুন: মানসিক বিপর্যস্তা দূর করতে নিজের অনুভুতিগুলোকে গুছিয়ে রাখুন। যেকোন সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে মেডিটেশন করতে পারেন। ভূল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখুন কিভাবে এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসা যায়। ঠিকই একসময় সঠিক রাস্তা পেয়ে যাবেন।

অতীতের দুর্বলতাগুলো ভূলে যাওয়ার চেষ্টা করুন: অতীতে আপনার সাথে ঘটে যাওয়া বাজে কোন স্মৃতিকে আকড়ে ধরে রাখার চেষ্টা করবেন না। মনের অস্তিরতা দূর করার ঔষধ হিসেবে অতীতের হতাশাজনক কাজগুলোকে ভূলে যাওয়াকে প্রথমেই বিবেচনা করা হয়। অতীতকে বিদায় দিয়ে বর্তমানকে সুন্দর করে সাজিয়ে নিন।

ইতিবাচক চিন্তা করুন: কোনো কাজে নিজের উপর নিজে ভরসা করতে না পারলে ব্যর্থতা পিছু ছাড়বে না। সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করুন তাহলে অন্যান্য মানুষও আপনাকে ইতিবাচক চিন্তা করবে। নিজের মধ্যে ইতিবাচক সকল কিছুর প্রয়োগ ঘটাতে পারলে সকল স্থানেই সফল হবেন। সকলধরনের নার্ভাসনেস কমানোর উপায় হিসেবে সবসময় নিজেকে সুখি অনুভব করুন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

 ** Note: ® [This is one of my Favorite Bangla Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."

''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!

Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)

Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.05.2019 || 🇧🇩

āĻļā§ŸāĻ¤াāĻ¨ āĻ¯ে ā§Š āĻ•াāĻœে āĻŽাāĻ¨ুāĻˇāĻ•ে āĻ¸āĻŦāĻšেā§Ÿে āĻŦেāĻļি āĻ§োঁāĻ•া āĻĻেā§Ÿ

'শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন’- এটি মাহন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা। আর আল্লাহর কাছ থেকেই শয়তান মানুষের ক্ষতি করবে বলে তার শিরা-উপশিরায় প্রবেশের ক্ষমতা নিয়ে এসেছেন। আর এ শয়তান ৩ অবস্থায় মানুষকে বেশি ধোঁকা দিয়ে থাকে।

প্রখ্যাত ফকিহ হজরত আবু লাইছ সমরকান্দি রহমাতুল্লাহি আলাইহি তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘তাম্বিহুল গাফেলিন’-একটি ঘটনা ও শয়তানের ধোঁকার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আর তাহলো-

শয়তান একদিন হজরত মুসা আলাইহিস সালামের কাছে এসে বললো, ‘আপনি আল্লাহর মনোনীত রাসুল। আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার মর্যাদাও আপনি লাভ করেছেন। আমি তাওবা করার ইচ্ছা করছি। আমার তাওবা কবুলের জন্য আপনি আল্লাহর কাছে সুপারিশ করুন।

শয়তানের তাওবাহ করার কথা শুনে হজরত মুসা আলাইসি সালাম খুশি হয়ে গেলেন। কারণ শয়তান তাওবাহ করলেই গোনাহ সংঘটিত হবে না। তাই তিনি ওজু করে নামাজে মনোযোগ দিলেন।

তখন আল্লাহ তাআলা হজরত মুসা আলাইহিস সালামকে জানান, ‘হে মুসা! শয়তান তোমার সঙ্গে মিথ্যা বলেছে। সে তোমার সঙ্গে প্রতারণা করতে চেয়েছে।

যদি তাকে পরীক্ষা করতে চান, তবে তাকে এ কথা বলে দেখুন যে, সে যেন হজরত আদম আলাইহিস সালামের কবরে সেজদা করে। যদি সে হজরত আদমের কবর সেজদা করতে রাজি হয় তবে আমি তার তাওবা কবুল করব।

হজরত মুসা আলাইহিস সালাম আল্লাহর এ সংবাদে খুব খুশী হলেন। খুশি হওয়ার কারণ হলো এটা একটা সাধারণ শর্ত। শয়তান এটা সহজেই কবুল করে নেবে। তাই তিনি শয়তানকে আল্লাহর এ খবর পৌঁছে দিলেন।

শয়তান আল্লাহর এ সংবাদ শোনার সঙ্গে সঙ্গে রাগে অগ্নীশর্মা হয়ে গেল। আল বলল, ‘(হজরত) আদমকে জীবিত থাকতেই তো সেজদা করিনি এখন তার মৃত্যুর পর তাকে সেজদা করব?

অতঃপর শয়তান হজরত মুসা আলাইহিস সালামকে বলল, আপনি যেহেতু আমার ব্যাপারে আল্লাহর কাছে সুপারিশ করে আমার প্রতি দয়া করেছেন। তাই আমি ৩টি বিষয়ের ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক থাকতে বলছি। যে সব অবস্থায় আমি মানুষের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি ধোঁকা দিয়ে থাকি।

যে ৩ সময় শয়তান মানুষকে বেশি ধোঁকা দেয়-

>> মানুষ যখন রেগে যায়, তখন তাকে আরও বেশি বিপদগ্রস্থ আমি তার অন্তরে অবস্থান করি আর রক্তের সঙ্গে তার শিরা-উপশিরায় দৌঁড়াতে থাকি।

>> মুজাহিদ যখন জিহাদের ময়দানে উপস্থিত হয় কিংবা যুদ্ধ করে, তখন আমি তার অন্তরে স্ত্রী, সন্তান ও সম্পদের আকর্ষণ বাড়াতে থাকি। যাতে সে স্ত্রী, সন্তান ও সম্পদের আকর্ষণে জিহাদ থেকে পলায়ন করে।
এক্ষেত্রে একটি কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, ইসলামের যে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করা জিদের মতোই কষ্টের, শয়তান সে বিষয়গুলোতেও বেশি ধোঁকা দিয়ে থাকে।

>> মানুষ যখন গায়রে মাহরাম নারীর সঙ্গে একাকি থাকে। তখন আমি তাদের উভয়ের সঙ্গে অবস্থান করে তাদের একের প্রতি অপরকে ঝুঁকিয়ে দেয়া সর্বাত্মক চেষ্টা করি। যতক্ষণ না তারা অসৎ কাজে জড়িয়ে না পড়ে। অসৎ কাজ সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত এ প্রচেষ্টা চলতে থাকে।

সুতরাং মানুষের উচিত উল্লেখিত ৩ অবস্থায় শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকা। রাগের সময় ধৈর্য ধারণ করে চুপ থাকা। প্রয়োজনে মাটিতে শুয়ে পড়া। জিহাদসহ ইসলামের কঠিন বিধান পালনকালে ঈমানের সর্বোচ্চ পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়া। আর যে সব নারীর সঙ্গে দেখা করার বৈধ নয়, তাদের সঙ্গে একাকি অবস্থান না করা।

সব সময় শয়তানের ধোঁকা থেকে বেঁচে থাকতে আল্লাহর কাছে সাহায্য ও রহমত কামনা করা। বিশেষ করে বেশি বেশি তাওবাহ ও ইসতেগফার পড়া। যাতে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।

> সব সময় ইসতেগফার পড়া-

أَسْتَغْفِرُ اللهَ الَّذِي لاَ إلَهَ إلاَّ هُوَ الحَيُّ القَيُّومُ وَأَتُوبُ إلَيْهِ ، رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ، إِنَّكَ أَنْتَ التَّوَّابُ الْغَفُورُ

উচ্চারণ : আসতাগফিরুল্লাহাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলাইহি; রাব্বিগফিরলি ওয়া তুব আলাইয়্যা, ইন্নাকা আংতাত তাওয়্যাবুল গাফুর।

আর সকালে এবং সন্ধ্যায় সাইয়েদুল ইসতেগফার পড়া-

أَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّيْ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আংতা খালাক্বতানি ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু আউজুবিকা মিং শাররি মা সানাতু আবুউলাকা বি-নিমাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবুউ বিজান্মি ফাগফিরলি ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আংতা।’

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উল্লেখিত অবস্থায় শয়তানের ধোঁকা থেকে নিজেদের হেফাজত করার তাওফিক দান করুন। ইসলামের বিধানসমূহ যথাযথ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর রহমত কামনা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.05.2019 || 🇧🇩

āĻ…āĻ¨্āĻ¤āĻ°āĻ•ে āĻļাāĻ¨্āĻ¤ āĻ°াāĻ–াāĻ° āĻ—ুāĻ°ুāĻ¤্āĻŦāĻĒূāĻ°্āĻŖ āĻ†āĻŽāĻ˛ āĻ¯ে ‘āĻœিāĻ•িāĻ°’

আল্লাহ তাআলার নামের স্মরণে রয়েছে অনেক রহমত ও বরকত। অন্তরে প্রশান্তি লাভের অন্যতম হাতিয়ারও জিকির। কেননা অন্তরে সুখ ও শান্তি লাভের জন্য আল্লাহ তাআলা কর্তৃক ঘোষিত ও পরীক্ষিত চিকিৎসাও এটি। এ সম্পর্কে আল্লাহ ঘোষণা করেন-

‘যারা ঈমান গ্রহণ করেছে, আল্লাহর জিকির দ্বারা তাদের অন্তর শান্ত হয়। জেনে রাখ! আল্লাহর জিকিরের দ্বারাই তারা অন্তরে শান্তি লাভ করে।’ (সুরা রাদ : আয়াত ২৮)

কুরআনের অনেক আয়াতে এবং প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক হাদিসেই জিকিরের গুরুত্ব ও ফজিলত উল্লেখ করেছেন। জিকির করার জন্য মানুষকে তাগিদ দিয়েছেন।

জিকিরের ফজিলত এত বেশি যে, জিকিরকারীকে আল্লাহ তাআলা নিজেই স্মরণ করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘অন্তর যদি তোমরা আমাকে স্মরণ কর, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫২)

হাদিসে এসেছে, ‘বান্দা দুনিয়ায় আল্লাহকে যে মজলিশে স্মরণ করবে, আল্লাহ তাআলা আরশে আজিমে এর চেয়ে উত্তম মজলিশে বান্দাকে স্মরণ করবে। অন্য হাদিসে এসেছে, বান্দা যদি আল্লাহকে একবার স্মরণ করে তবে আল্লাহ বান্দাকে ৮০ বার স্মরণ করেন। অর্থাৎ বান্দা যদি আল্লাহকে একবার ডাকে তবে আল্লাহ তার ডাকে ৮০ বার সাড়া দেয়।’ সুবহানাল্লাহ।

জিকির এমন এক ইবাদত, যে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর প্রিয় তথা নিষ্পাপ বান্দারা দুনিয়ার যাবতীয় গোনাহ থেকে মুক্ত থাকে।

এ কারণেই আল্লাহ তাআলা হজ পালনকারী নিষ্পাপ মানুষগুলোকে হজের পরে বেশি বেশি আল্লাহর জিকিরের নির্দেশ দিয়েছেন। তারা যেন তাদের বাপ-দাদাদের চেয়েও বেশি আল্লাহকে স্মরণ করে। আল্লাহ তাআলা বলেন-

‘যখন তোমরা (হজের পর) আরাফাতের ময়দান থেকে ফিরে আস, তখন তোমরা মাশআরে হারামে (মুজদালিফায় থেমে) আল্লাহর জিকির কর। তিনি তোমাদের যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে জিকির কর। যদিও আগে তোমরা বিভ্রান্তদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৯৮)

অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা হজ পালনকারী বান্দাদের উদ্দেশ্যে জিকিরের উপদেশ দিয়ে বলেন-

‘অতঃপর যখন তোমরা (হজের) যাবতীয় কাজ শেষ করবে। তখন (মিনায়) আল্লাহকে এমনভাবে স্মরণ করবে, যেমন (জাহেলি যুগে) তোমরা তোমাদের বাপ-দাদাদের স্মরণ করতে, তার চেয়েও বেশি।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ২০০)

সুতরাং প্রত্যেক মুমিন বান্দার উচিত মহান আল্লাহর জিকির বেশি বেশি করা। যে জিকিরের ব্যাপারে কুরআন ও হাদিসে সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা এসেছে।

তাই বেশি বেশি এ জিকিরগুলোর দ্বারা নিজেদের জবান তথা জিহ্বাগুলোকে সিক্ত রাখা। এ জিকিরের ফজিলতেই শান্ত থাকবে জিকিরকারী অন্তর। আর তাহলো-

> (سُبْحَانَ الله) সুবহানাল্লাহ।
> (اَلْحَمْدُ للهِ) আল-হামদুলিল্লাহ।
> (لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু।
> (اَللهُ اَكْبَر) আল্লাহু আকবার।
> (سُبْحَانَ اللهِ وَ بِحَمْدِهِ سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيْم) সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম।

> অন্তরকে প্রশান্ত রাখার অন্যতম জিকির হলো- আল্লাহ তাআলার ইসমে জাতের (اَللهُ اَللهُ) আল্লাহ আল্লাহ জিকির।

> আল্লাহ তাআলার সিফাত তথা গুণবাচক নামের জিকির। হাদিসে এসেছে-

‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামের জিকির করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ সুবহানাল্লাহ।

দুনিয়ার সুখ-শান্তি ও পরকালের নাজাত লাভে জিকির হোক মুমিনের একমাত্র হাতিয়ার। কেননা আল্লাহ তাআলা তার পয়গাম্বর হজরত জাকারিয়া আলাইহিস সালামকে সন্তান লাভের নিদর্শনস্বরূপ এভাবে তার জিকির করার নির্দেশ দিয়েছিলেন-

‘আপনি অধিক পরিমাণে আপনার প্রতিপালকের জিকির করুন। আর সকাল-সন্ধ্যায় তার তাসবিহ পাঠ করুন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ৪১)

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়ার সুখ-শান্তি লাভে বেশি বেশি জিকির করার তাওফিক দান করুন। প্রশান্ত অন্তরে জিকিরের মাধ্যমে দুনিয়া স্বচ্ছলতা ও চাহিদা পূরণের পাশাপাশি ও পরকালের সফলতা লাভের পরিপূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.05.2019 || 🇧🇩

āĻ°āĻŦিāĻŦাāĻ°, ā§¨ā§Ģ āĻ†āĻ—āĻ¸্āĻŸ, ā§¨ā§Ļā§§ā§¯

āĻ•োāĻ¨ āĻ•াāĻœ āĻ—ুāĻ˛ো āĻ¯িāĻ¨া?

**যিনা কাকে বলে—

লজ্জা না করে আমাদের সকলের জানা উচিৎ! হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা! জাহান্নামের কঠিন আজাব থেকে বাঁচতে চাইলে এখনি নিজেকে শুধরাও! নিজের আবেগ আর মন গড়া যুক্তি দিয়ে জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচা যাবেনা!

যিনা কী ? শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকে বলা হয়? না!

**যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত :

১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!

২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা!

৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!

৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে যাওয়া পায়ের যিনা!

৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা।

৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা!

৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়!

(বুখারী,,,মুসলিম,,,সুনানে আবু দাউদ,,,সুনানে আন-নাসাঈ)

অথচ আমরা কেবল সর্বশেষ ধাপ টিকেই যিনা মনে করে থাকি! এবার
ভেবে দেখুন আপনি এসব এর কোনো একটির সাথে জড়িত নয়তো?

**যিনা হারামঃ

আল্লাহ তায়ালা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ "তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবেনা।কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।”

(সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)

**যিনার শাস্তিঃ

রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ

“আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল,ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লা চিল্লি করছিলো! আগুনের শিখা উপরে আসলে তারা
উপরে উঠছে,আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো,সর্বদা তাদের এঅবস্থা চলছিলো। আমি জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???

জিবরাঈল (আঃ) বললেনঃ

তারা হলো অবৈধ যৌনচারকারী নারী ও পুরুষ।(বুখারী)

যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে। সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর জন্য এই পঁচা পানি দেওয়া হবে। তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা নামের এই শয়তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া!

কারন,হাশরের ময়দানে এই সব শয়তানী সম্পর্ক থাকবে না। থাকবে শুধুই আগুন! সেদিন কেউ কাউকে চিনবেও না আর বলবে,হায় আফসোস! আমি যদি রাসুলের দেখানো পথে চলতাম...

(সুরা ফুরকান:আয়াত ২৭)

জালেম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আফসোস! আমি যদি রসূলের সাথে পথ অবলম্বন করতাম। অমুক বন্ধুর ডাকে সাড়া না দিতাম তাহলে আজ আমার এ দশা হতো না।

“যদি কেও না জেনে এই অপরাধ করে থাকে! এবং খাস দিলে আল্লাহর কাছে তাওবা করে তবে আল্লাহ পাক তাকে ক্ষমা করে দিবেন! (ইনশাআল্লাহ)

(সুরা ফুরকান আয়াতঃ ৬৮-৭০)

“হে আল্লাহ এমন গুনাহ্ থেকে আমাদের
সকলকে হেফাজত করুন!【…আমিন…】

*বিদ্রঃ– ইসলামের সার্থে শেয়ার করে সকলকে জানার সুযোগ করে দিন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.08.2019 || 🇧🇩

āĻĒ্āĻ°িā§ŸāĻ¨āĻŦী (āĻ¸া.) āĻ¯েāĻ¸āĻŦ āĻ–াāĻŦাāĻ° āĻĒāĻ›āĻ¨্āĻĻ āĻ•āĻ°āĻ¤েāĻ¨

প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আজকের বিজ্ঞানের গবেষণায়-এষণায় বিমূর্ত হচ্ছে, রাসুল (সা.)-এর খাবারগুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর প্রয়োজনীয়তা।

নিম্নে সংক্ষেপে রাসুল (সা.)-এর কিছু খাবারের আলোচনা তুলে ধরা হলো।

**পনির : আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তাবুকের যুদ্ধে রাসুল (সা.)-এর কাছে কিছু পনির নিয়ে আসা হয়। রাসুল (সা.) বিসমিল্লাহ পড়ে একটি চাকু দিয়ে সেগুলো কাটেন এবং কিছু খাবার খান। (আবু দাউদ : ৩৮১৯)

**মাখন : ইবনাই বিসর আল মুসলিমাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, তারা উভয়ে বলেন, ‘একবার আমাদের ঘরে রাসুল (সা.) আসেন। আমরা তার সামনে মাখন ও খেজুর পরিবেশন করি। তিনি মাখন ও খেজুর পছন্দ করতেন। ’ (তিরমিজি : ১৮৪৩)

**মিঠাই ও মধু : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) মিষ্টান্ন ও মধু পছন্দ করতেন। ’ (বুখারি, ৫১১৫; মুসলিম, ২৬৯৫) বুখারি শরিফের আরেকটি হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মধু হলো উত্তম ওষুধ। ’ (৫৩৫৯)

**ঘি মাখা রুটি : আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) একদিন বলেন, ‘যদি আমাদের কাছে বাদামি গমের তৈরি ও ঘিয়ে ভাজা সাদা রুটি থাকত, তাহলে সেগুলো আহার করতাম।’ আনসারি এক সাহাবি এই কথা শুনে এ ধরনের রুটি নিয়ে আসেন…। (ইবনে মাজাহ : ৩৩৪০)

**দুধ : আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘মিরাজের রাতে বায়তুল মোকাদ্দসে আমি দুই রাকাত নামাজ পড়ে বের হলে জিবরাইল (আ.) আমার সম্মুখে শরাব ও দুধের আলাদা দু’টি পাত্র রাখেন। আমি দুধের পাত্রটি নির্বাচন করি। জিবরাইল (আ.) বললেন, ‘আপনি প্রকৃত ও স্বভাবজাত জিনিস নির্বাচন করেছেন। ’ (বুখারি : ৩১৬৪, তিরমিজি, ২১৩)

**খেজুর : আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে বার্লির এক টুকরো রুটির ওপর একটি খেজুর রাখতে দেখেছি। তারপর বলেছেন, ‘এটিই সালন-মসলা। ’ (আবু দাউদ : ৩৮৩০)
অন্য হাদিসে আছে, প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে বাড়িতে খেজুর নেই, সে বাড়িতে কোনো খাবার নেই। ’ এমনকি প্রিয় নবী (সা.) সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকেও খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

**কিশমিশ : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-এর জন্য কিশমিশ ভিজিয়ে রাখা হতো এবং তিনি সেগুলো পান করতেন। ’ (মুসলিম)

**কালোজিরা : আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কালোজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের ওষুধ রয়েছে।’ (বুখারি : ৫৬৮৭, মুসলিম : ২২১৫)
সারিদ : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.)-এর কাছে রুটির সারিদ ও হায়সের সারিদ অত্যন্ত প্রিয় ছিল। ’ (আবু দাউদ : ৩৭৮৩)
সারিদ হলো গোশতের ঝোলে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরি বিশেষ খাদ্য। আর হায়স হলো মাখন, ঘি ও খেজুর দিয়ে যৌথভাবে বানানো খাবার।

**সিরকা : জাবের (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) তার পরিবারের কাছে সালন কামনা করেন। তারা বলেন, আমাদের কাছে তো সিরকা ছাড়া আর কিছু নেই। মহানবী (সা.)-এর কাছে সেগুলো নিয়ে আসা হলে তিনি তা থেকে খেতে শুরু করেন। তারপর বলেন, ‘সিরকা কতই না উত্তম সালন! সিরকা কতই না উত্তম সালন!’ হজরত জাবের (রা.) বলেন, ‘সেদিন থেকে আমি সিরকা পছন্দ করতে শুরু করি। ’ (মুসলিম : ২০৫১)

**তরমুজ ও শসা : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) তরমুজের সঙ্গে ‘রাতাব’ বা (পাকা-তাজা) খেজুর খেতেন। (বুখারি : ৫১৩৪, তিরমিজি : ১৮৪৪)
আবদুল্লাহ ইবনে জাফর (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে শসার সঙ্গে ‘রাতাব’ খেতে দেখেছি। (মুসলিম : ৩৮০৬)

**খরগোশের গোশত : আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, মাররুজ জাহরান নামক স্থানে আমাদের পাশ দিয়ে একটি খরগোশ লাফিয়ে পড়ে। দৃশ্য দেখে আমাদের সঙ্গীরা খরগোশটিকে ধাওয়া করে, কিন্তু তারা সেটিকে ধরতে না পেরে ক্লান্ত ও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। তবে আমি ধাওয়া করে সেটি ধরি এবং হজরত আবু তালহার কাছে নিয়ে আসি। তিনি মারওয়া নামক স্থানে সেটি জবাই করেন। এরপর খরগোশটির ঊরু ও নিতম্ব আমাকে দিয়ে রাসুল (সা.)-এর কাছে পাঠান। রাসুল (সা.) সেগুলো আহার করেন। ’ তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, রাসুল কি তা খেয়েছিলেন? তিনি বলেন, গ্রহণ করেছিলেন। (বুখারি : ২৪৩৩)

**খাসির পায়া : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমরা ছোট খাসির পায়া রান্না করতাম। রাসুল (সা.) কোরবানির ১৫ দিন পরও সেগুলো খেতেন। ’ (বুখারি : ৫১২২)

**মোরগ : জাহদাম (রা.) থেকে বর্ণিত, একদিন আবু মুসা একটি মোরগ নিয়ে আসেন। ফলে উপস্থিত একজন গলার স্বর ভিন্ন করে আওয়াজ করল। হজরত আবু মুসা জিজ্ঞেস করলেন, কী হলো তোমার? লোকটি বলল, মোরগকে বিভিন্ন খাবার খেতে দেখে আমার অপছন্দ হওয়ায় শপথ করেছি, কোনো দিন মোরগ খাব না। হজরত আবু মুসা তাকে বললেন, ‘কাছে আসো। খাওয়ায় অংশগ্রহণ করো। কারণ আমি রাসুল (সা.)-কে মোরগ খেতে দেখেছি। আর তুমি তোমার শপথ ভঙ্গের কাফফারা আদায় করে দেবে। (বুখারি : ৫১৯৮, ৪৬৬২; মুসলিম : ১৬৪৯)

**লাউ : আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার একজন দর্জি রসুল (সা.)-কে খাবারের দাওয়াত করেন। আমিও মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে সেই দাওয়াতে অংশগ্রহণ করি। রাসুল (সা.)-এর সামনে বার্লির রুটি এবং গোশতের টুকরা ও কদু মেশানো ঝোল পরিবেশন করে। আমি দেখেছি, রাসুল (সা.) প্লেট থেকে খুঁজে খুঁজে কদু নিয়ে খাচ্ছেন। আর আমিও সেদিন থেকে কদুর প্রতি আসক্ত হয়ে উঠি। (মুসলিম, ২০৬১; বুখারি, ৫০৬৪)

**জলপাই : রাসুল (সা.) বলেন, তোমরা জয়তুন খাও এবং জয়তুনের তেল গায়ে মাখো। কেননা এটি একটি মোবারক বৃক্ষ থেকে তৈরি। (সুনানে ইবনে মাজাহ : ১০০৩, তিরমিজি : ১৮৫১)

**সামুদ্রিক মাছ : মহানবী (সা.) সাগরের মাছ পছন্দ করতেন। এ বিষয়ে আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রা.)-এর একটি দীর্ঘ হাদিস আছে। হাদিসটি বুখারি (৪৩৬১) ও মুসলিম (১৯৩৫) শরীফে বর্ণিত হয়েছে।
বিভিন্ন বর্ণনায় রয়েছে, রাসুল (সা.) মরুভূমির এক প্রকার পাখির গোশত, মাশরুম, বার্লি, গাজর-ডুমুর, আঙুর, ডালিম ইত্যাদিও পছন্দ করতেন।

*মুফতি মুহাম্মাদ মিনহাজ উদ্দিন, নিউজরুম এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.08.2019 || 🇧🇩

āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া...

**āĻĒ্āĻ°িā§Ÿ āĻ—াāĻ¨েāĻ° āĻ¸ংāĻ•্āĻˇিāĻĒ্āĻ¤ āĻ¤াāĻ˛িāĻ•া... ā§§) āĻŽāĻ¨ āĻļুāĻ§ু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁā§ŸেāĻ›ে- āĻ¸োāĻ˛āĻ¸ ā§¨)āĻ¨িঃāĻ¸্āĻŦ āĻ•āĻ°েāĻ› āĻ†āĻŽাā§Ÿ - āĻļাāĻĢিāĻ¨ ā§Š)āĻĢিāĻ°িā§Ÿে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāĻ‡āĻ˛āĻ¸ ā§Ē)āĻļ্āĻ°াāĻŦāĻ¨েāĻ° āĻŽেāĻ˜āĻ—ু...