āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ģ āύāĻ­েāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļ⧍ā§Ļ

āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া...

**āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া...


ā§§) āĻŽāύ āĻļুāϧু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁ⧟েāĻ›ে- āϏোāϞāϏ


⧍)āύিঃāϏ্āĻŦ āĻ•āϰেāĻ› āφāĻŽা⧟ - āĻļাāĻĢিāύ


ā§Š)āĻĢিāϰি⧟ে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāχāϞāϏ


ā§Ē)āĻļ্āϰাāĻŦāύেāϰ āĻŽেāϘāĻ—ুāϞি āϜ⧜ো āĻšāϞো- āĻĄিāĻĢাāϰেāύ্āϟ āϟাāϚ্


ā§Ģ)āĻ—া⧜ি āϚāϞেāύা- āϏāύ্āϜীāĻŦāύ (āĻĻāϞāĻ›ুāϟ)


ā§Ŧ)āϤোāĻŽাāϰ āĻŦা⧜ি āϰং⧟েāϰ āĻŽেāϞা - āĻŦাāĻĒ্āĻĒা āĻŽāϜুāĻŽāĻĻাāϰ


ā§­)āϏেāχ āϤুāĻŽি āĻ•েāύো āĻāϤো āĻ…āϚেāύা āĻšāϞে- āφāĻ‡ā§ŸূāĻŦ āĻŦাāϚ্āϚু


ā§Ž)āϤোāϰ āĻĒ্āϰেāĻŽেāϤে - āϜেāĻŽāϏ


⧝)āĻ āĻāĻŽāύ āĻĒāϰিāϚ⧟- āĻĒাāϰ্āĻĨ


ā§§ā§Ļ)āĻ–ুঁāϜি āϤোāĻŽাāĻ•ে āĻ–ুঁāϜি - āĻŽাāĻ•āϏুāĻĻ(āĻĢিāĻĄāĻŦ্āϝাāĻ•)


ā§§ā§§)āĻĻে⧟াāϞে āĻĻে⧟াāϞে- āĻŽিāύাāϰ


⧧⧍) āϤুāĻŽি āĻ•ি āφāĻŽা⧟ āφāĻ—েāϰ āĻŽāϤো-āϞিāϟāύ (āϏ্āϟিāϞাāϰ)


ā§§ā§Š)āφāϞো - āϤাāĻšāϏাāύ


ā§§ā§Ē)āĻĻ্āĻŦিāϧা- āĻšাāĻŦিāĻŦ āĻ“ āύ্āϝাāύ্āϏি


ā§§ā§Ģ)āĻāĻ• āĻĒা⧟ে āύুāĻĒুāϰ āφāĻŽাāϰ- āϤāĻĒু āĻ“ āφāύিāϞা


ā§§ā§Ŧ)āϚāϞো āĻŦāĻĻāϞে āϝাāχ, āĻ•āώ্āϟ āĻĒেāϤে āĻ­াāϞোāĻŦাāϏি, āĻšাāϏāϤে āĻĻেāĻ–ো, āĻĢেāϰাāϰি āĻ āĻŽāύāϟা āφāĻŽাāϰ, āĻ‰ā§œাāϞ āĻĻেāĻŦো āφāĻ•াāĻļে, āĻāĻ• āφāĻ•াāĻļ āϤাāϰা āϤুāχ āĻāĻ•া - āĻāϞāφāϰāĻŦি


ā§§ā§­)āĻāϤো āĻ•āώ্āϟ āĻ•েāύো āĻ­াāϞোāĻŦাāϏা⧟- āĻšাāϏাāύ


ā§§ā§Ž)āĻŽেāϞা⧟ āϝাāχāϰে- āĻŽাāĻ•āϏুāĻĻ


⧧⧝) āϚাāχāύা āĻŽে⧟ে āϤুāĻŽি - āĻšৃāĻĻ⧟ āĻ–াāύ


⧍ā§Ļ)āϤুāĻŽি āĻŦāϰুāύা āĻšāϞে āĻšāĻŦো āφāĻŽি āϏāύীāϞ- āĻŽাāĻšাāĻĻি


⧍⧧) āĻŦāϞāϤে āĻŦāϞāϤে āϚāϞāϤে āϚāϞāϤে- āχāĻŽāϰাāύ


⧍⧍) āύীāϞাāύ্āϜāύা āĻāχ āύীāϞ āύীāϞ āϚোঁāĻ–ে - āĻļেāĻ– āχāϏāϤি⧟াāĻ•


ā§¨ā§Š) āĻ•োāύো āĻ•াāϰāύে āĻĢেāϰাāύো āĻ—েāϞোāύা āϤাāĻ•ে - āĻ–াāϞিāĻĻ


• āĻĢিāϰি⧟ে āĻĻাāĻ“ -āĻŽাāχāϞāϏ
• āϘুāĻŽāύ্āϤ āĻļāĻšāϰে -āĻāϞ āφāϰ āĻŦি
• āφāύāĻŽāύে-āĻ…āϰ্āĻĨāĻšীāύ
• āĻāĻ­াāĻŦেāĻ“ āĻĢিāϰে āφāϏাāϝা⧟ -āϚāύ্āĻĻ্āϰāĻŦিāύ্āĻĻু
• āĻāĻ•āϞা āϘāϰ -āĻĢāϏিāϞāϏ
• āĻļুāϧু āϤুāĻŽি āĻāϞে āύা-āĻ•্āϝাāĻ•āϟাāϏ
• āϜিāĻŦāύ āϚাāχāĻ›ে āφāϰো āĻŦেāĻļি-āϞāĻ•্āώিāĻ›াāϰা
• āĻ•াāύ্āĻĻে āĻļুāϧু āĻŽāύ āĻ•াāύ্āĻĻে- āĻ­ূāĻŽি
• āĻĒৃāĻĨিāĻŦীāϟা āύাāĻ•ি āĻ›োāϟ āĻšāϤে āĻšāϤে - āĻŽāĻšিāύেāϰ āϘো⧜াāĻ—ুāϞি
• āĻŽāύ āĻļুāϧু āĻŽāύ āĻ›ু⧟েāĻ›ে- āϏোāϞāϏ
• āĻļ্āϰাāĻŦāύেāϰ āĻŽেāϘāĻ—ুāϞো- āĻĄিāĻĢাāϰেāύ্āϟ āϟাāϚ
• āϝাāϰে āϝা āĻ‰ā§œে āϝা- āφāϰ্āĻ•
• āφāϞাāϞ āĻ“ āĻĻুāϞাāϞ- āωāϚ্āϚাāϰāĻŖ āĻ“ āφāϜāĻŽ āĻ–াāύ
• āϰুāĻĒāĻ•āĻĨা - āĻ“ā§ŸাāϰāĻĢেāϜ
• āĻŽৌāϏুāĻŽি -āĻĢিāĻĄāĻŦ্āϝাāĻ•
• āĻ­āĻŦāϘুāϰে -āĻ•্āϰিāĻĒāϟিāĻ• āĻĢেāϟ
• āφāĻŽি āϤোāĻŽাāĻ•েāχ āĻŦāϞে āĻĻেāĻŦ- āĻĻāϞāĻ›ুāϟ
• āϤাāϰা⧟ āϤাāϰা⧟- āύāĻ—āϰ āĻŦাāωāϞ
• āϰৌāĻĻ-āĻŦ্āϞাāĻ•
• āύিāĻļ্āϚুāĻĒ āφঁāϧাāϰ -āĻļিāϰোāύাāĻŽāĻšীāύ


āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϜুāύ, ⧍ā§Ļ⧍ā§Ļ

āĻ•েāĻŽāύ āĻ›িāϞ āĻŽāĻšাāύāĻŦী (āϏা.)-āĻāϰ āĻŦা⧜িāϘāϰ

ঘর, বাড়ি ও আবাসস্থল মানুষের মৌলিক প্রয়োজনগুলোর অন্যতম। মানবজীবনে শান্তি ও স্থিতির জন্য ঘরবাড়ি অপরিহার্য। পবিত্র কোরআনেও ঘরবাড়ির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ তোমাদের ঘরকে করেন তোমাদের জন্য আবাসস্থল এবং তিনি তোমাদের জন্য পশুর চামড়ার তাঁবুর ব্যবস্থা করেন—তোমরা তাকে সহজ মনে কর ভ্রমণকালে ও অবস্থানকালে।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৮০)

মানবিক এই প্রয়োজনের ঊর্ধ্বে ছিলেন না নবী-রাসুলগণ। তাঁরাও মানবিক প্রয়োজন মেটাতে ঘরবাড়ি নির্মাণ করেছিলেন। তবে তাঁদের ঘরবাড়ি ছিল প্রদর্শন ও অর্থহীন জৌলুসমুক্ত। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)ও নিজের জন্য আবাস তৈরি করেছিলেন; যে ঘর মানুষকে মনে করিয়ে দেয় এই জীবন চিরদিনের জন্য নয়, বরং মুমিনের জন্য পরকালীন জীবনই প্রকৃত আবাস।

মদিনায় রাসুল (সা.)-এর বাড়ি

মদিনায় হিজরত করার পর রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে নববি নির্মাণ করেন। মসজিদের পাশেই তাঁর দুই স্ত্রীর জন্য নির্মাণ করেন দুটি কক্ষ, যার একটি সাওদা বিনতে জামআ (রা.) ব্যবহার করতেন এবং অন্যটি আয়েশা (রা.)। নির্মাণকালে কক্ষ দুটি ছিল মসজিদের পূর্ব দিকে। তখন কিবলা ছিল বায়তুল মোকাদ্দাস। কিবলা পরিবর্তন হওয়ার পর কক্ষ দুটি পশ্চিম দিকের দেয়ালের ওপাশে এবং নামাজের স্থান থেকে বাম পাশে চলে যায়। অন্য কক্ষগুলো পরবর্তী সময় প্রয়োজন অনুযায়ী নির্মাণ করা হয়। তবে মসজিদের দেয়াল ও ঘরগুলোর মধ্যে পাঁচ গজের মতো দূরত্ব ছিল।

মসজিদে নববির পাশের ও সংলগ্ন ভূমির মালিক ছিলেন হারিস ইবনে নোমান (রা.)। সেখানে তাঁর বাড়ি ছিল। কিন্তু তিনি তা মহানবী (সা.)-এর প্রয়োজনে ছেড়ে দেন। তিনি উপহার হিসেবে ছেড়ে দিলেও রাসুল (সা.) তাঁকে উপযুক্ত মূল্য পরিশোধ করেন। তাঁর পুরো বাড়িই রাসুল (সা.) ও তাঁর পবিত্র স্ত্রীদের জন্য ব্যবহৃত হতো। (আল ওয়াফা বি-আহওয়ালিল মোস্তফা, পৃষ্ঠা-২৬০)

সেখানে মোট ৯টি ঘর নির্মাণ করা হয়। অবকাঠামোতে কাঁচা ইট ও খেজুরের ডাল ব্যবহার করা হয়। চারটি ঘরের সামনে পাথরের দেয়াল বা বেড়া ছিল। অন্যগুলোর সামনে শক্ত মাটির দেয়াল ছিল, যেন কেউ সহজেই ঢুকে যেতে না পারে। প্রতিটি ঘরের ছিল দরজা ও জানালা। হাদিসের বর্ণনা থেকে পাওয়া যায়, আয়েশা (রা.)-এর ঘরে এক পাল্লাবিশিষ্ট কাঠের দরজা ছিল এবং তার সামনে পর্দা ঝোলানো থাকত। কোনো কোনো ঘরের সামনে ছোট কক্ষও ছিল। সে ক্ষেত্রে মূল কক্ষে লাকড়ির তৈরি দরজা থাকত এবং ছোট কক্ষের দরজায় পর্দা ঝোলানো থাকত। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ঘরে সাধারণ পশমের তৈরি কাপড়ের পর্দা ব্যবহৃত হতো।

স্ত্রীদের জন্য তৈরি ঘরগুলো ছিল অপ্রশস্ত। হাদিসের বর্ণনায় এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) রাতের বেলা নামাজ আদায়ের সময় আয়েশা (রা.)-এর হাতের তালু তাঁর পায়ের নিচে পড়েছিল—এ থেকেই ঘরের উচ্চতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। হাসান বসরি (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি উসমান (রা.)-এর শাসনামলে রাসুল (সা.)-এর স্ত্রীদের ঘরে প্রবেশ করেন। তিনি তাঁর হাত দিয়ে ছাদ স্পর্শ করেন। (https://www.alukah.net/sharia/0/138265/)

 
ঘরের আসবাব

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ঘর সম্পর্কে জানার পর তাঁর ঘরের জিনিসপত্র সম্পর্কে জানা যেতে পারে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিছানা ছিল চামড়ার তৈরি এবং তার ভেতরে ছিল খেজুরগাছের ছাল।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪৫৬)

অন্য বর্ণনায় এসেছে, তাঁর ব্যবহৃত বালিশও ছিল চামড়ার তৈরি, যার ভেতরে ছিল খেজুরগাছের ছাল। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪১৪৬)

ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর বর্ণনায়ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ঘরের আসবাবের বিবরণ পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) একটি চাটাইয়ের ওপর শুয়ে ছিলেন। চাটাইয়ের ওপর কিছুই ছিল না। তাঁর মাথার নিচে ছিল খেজুরের ছালভর্তি চামড়ার বালিশ। আমি তাঁর শরীরে চাটাইয়ের দাগ দেখে কেঁদে ফেললাম। তিনি বলেন, কাঁদছ কেন? আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! কায়সার ও কিসরা ভোগ-বিলাসে মত্ত অথচ আপনি আল্লাহর রাসুল! তিনি বললেন, তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে তাদের জন্য পার্থিব জীবন ও আমাদের জন্য পরকাল।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯১৩)

এ ছাড়া মহানবী (সা.) খেজুর পাতার ছোট চাটাইয়ের ওপর নামাজ আদায় করতেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৬৫৬)

এ ছাড়াও রাসুল (সা.)-এর ঘরে একটি চেয়ার, চামড়ার মশক ও লাল রঙের চামড়ার তাঁবু থাকার বর্ণনা পাওয়া যায়।

বেছে নিয়েছিলেন কৃচ্ছ্রের জীবন

রাসুলুল্লাহ (সা.) সাদাসিধে ও কৃচ্ছ্রের জীবন নিজেই বেছে নিয়েছিলেন; যেন উম্মত পার্থিব জীবনের প্রকৃত রূপ সম্পর্কে জানতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমার ও দুনিয়ার দৃষ্টান্ত একজন আরোহীর মতো—যে একটি গাছের নিচে ছায়া গ্রহণ করে, বিশ্রাম করে এবং তাকে ছেড়ে চলে যায়।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৭)

আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিছানা দেখে একজন আনসারি নারী তাঁর জন্য তুলার একটি বিছানা পাঠালে তিনি তা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং বলেন, ‘আমি যদি আল্লাহর কাছে প্রতিদান চাইতাম, তবে তিনি আমাকে পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ-রৌপ্য দান করতেন।’ (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ১৩৯৫)

উল্লেখ্য, মক্কায় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিজস্ব কোনো ঘর বা বাড়ি ছিল না। খাদিজা (রা.)-কে বিয়ে করার আগ পর্যন্ত দাদা ও চাচার সঙ্গে থাকতেন এবং বিয়ের পর খাদিজা (রা.)-এর বাড়িতেই থাকতেন। (https://bit.ly/3aTP7ZR)

 
*Collected. (Kaler Kantha)

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠ ️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 29. 06.2020 || 🇧🇩

āĻŦিāĻļ্āĻŦāύāĻŦি āĻĒ্āϞেāϟেāϰ āĻ–াāĻŦাāϰ āύāώ্āϟ āύা āĻ•āϰāϤে āϝা āĻŦāϞেāĻ›েāύ

খাবার গ্রহণের রয়েছে সুন্নাতি নিয়ম। প্লেটে খাবার নেয়ার পর অনেকেই তা সম্পূর্ণ খায় না। সৌজন্যতা বা সামাজিকতা কিংবা আত্ম-সম্মানবোধের কারণে প্লেটে কিছু খাবার রেখে দেয়, যা ইসলামে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাবার গ্রহণের পর প্লেটে কিছু খাবার রেখে দিয়েছেন এমন কোনো তথ্য নেই। বরং যারা প্লেটের খাবার সম্পূর্ণ খেয়ে থাকেন হাদিসে পাকে তাদের জন্য রয়েছে অনেক বরকতময় দোয়া।

হাদিসে প্রমাণিত যে, প্লেটে খাবার রেখে দিলে শয়তান তা খেয়ে থাকে। এ কারণেই যারা প্লেটের খাবার নষ্ট না করে সম্পূর্ণরূপে খায়, ওই খাবারের পাত্র বা প্লেটও তার পানাহারকারীর জন্য দোয়া করে।

প্লেট বা পাত্র তার পানাহারকারীর জন্য যে দোয়া করে তার বর্ণনা দিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-‘কেউ যদি কোনো পাত্রে খাবার খাওয়ার পর তা চেটে খায় তবে ওই (খাবারের) পাত্রটি তার জন্য এই বলে দোয়া করে যে, আল্লাহ তাআলা যেন তোমাকে (খাবার গ্রহণকারীকে) জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন। যেভাবে তুমি আমাকে শয়তান থেকে মুক্তি দিলে।’ (মিশকাত)

**মনে রাখতে হবে

প্লেটের খাবার সম্পূর্ণ না খেয়ে কিছু রেখে দেয়া কুপ্রথার শামিল। এতে খাদ্যের যেমন অপচয় হয় আবার তাতে আল্লাহর নেয়ামতের অকৃতজ্ঞতাও প্রকাশ পায়।

তাই খাবার গ্রহণ করার সময় প্রত্যেকেরই উচিত খাওয়ার শেষে ভালোভাবে প্লেট চেঁটে খাওয়া। আর তাতেই খাবারের প্লেটও মহান আল্লাহ কাছে খাবার গ্রহণকারীর জন্য জাহান্নাম থেকে মুক্তির দোয়া করে।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সবাইকে খাবার খাওয়ার সময় প্লেটের খাবার সুন্দরভাবে শেষ করার তাওফিক দান করুন। হাদিসে ঘোষিত ফজিলত ও বরকত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

*Collected. (BD Type)

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠ ️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 29. 06.2020 || 🇧🇩

āχāϏāϞাāĻŽ āϝা āĻŦāϞāĻ›ে āĻļāϰীāϰে āϟ্āϝাāϟু āφঁāĻ•াāϰ āĻŦিāώ⧟ে

শরীরে উল্কি বা ট্যাটু আঁকা পশ্চিমাবিশ্বে সাধারণ ফ্যাশন। ইদানীং আমাদের দেশেও কিছু মানুষের কাছে এটি ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন চিত্রশিল্পী, গায়ক ও খেলোয়াড় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে নানা রঙের ও ধরনের উল্কি-ট্যাটু দেখা যায়।

জার্মানিতে পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, ৩৫ বছরের নিচে যাদের বয়স তাদের পাঁচজনের মধ্যে একজনের গায়ে ট্যাটু আঁকা রয়েছে। আর এখন এসে দেখা যাচ্ছে, এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরবি ভাষায় বিভিন্ন প্রকারের উল্কি-ট্যাটু আঁকার প্রবণতা। কিছু লোক আবার কালিমাসহ কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন বাণী ব্যবহার করে ট্যাটু করছেন।

উল্কি হলো ‘শরীরের চামড়ায় সুঁই বা এ জাতীয় কোনো কিছু দিয়ে ক্ষত করে তাতে বাহারি রং দিয়ে নকশা করা। এ ধরনের ট্যাটু বা উল্কি সাধারণত স্থায়ী হয়ে থাকে এবং সহজে ওঠানো যায় না।’

স্বাভাবিকভাবে এই উল্কি-ট্যাটু আঁকা হয় বিদ্যুৎচালিত একটি যন্ত্রের সাহায্যে। যেটা দেখতে অনেকটা ডেনটিস্টের ড্রিল মেশিনের মতো। মেশিনের মাথায় রয়েছে অত্যন্ত সূক্ষ্ম সুঁই। সুঁইয়ের মাথায় রং লাগানো থাকে। প্রতিবার সুঁইকে যখন চামড়ার ভেতরে প্রবেশ করানো হয়, সেই সঙ্গে রংও ভেতরে প্রবেশ করে। রঙের পরিমাণ এক মিলিলিটারেরও কম হয়। চামড়ার যে স্তরে রংটি লাগানো হয়, তার নাম ডের্মিস।

উল্কি আঁকার ব্যাপারে কোরআনের বক্তব্য : শরীরে ট্যাটু বা উল্কি আঁকা অধিকাংশ ফিকাহবিদদের মতে হারাম। (হাশিয়াতু ইবনে আবিদিন, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা : ২৩৯) কারণ মানুষের স্বাভাবিক শারীরিক সৌন্দর্য নষ্ট করে কৃত্রিমভাবে সৌন্দর্য সৃষ্টি করা ইসলামে নিষিদ্ধ ও গর্হিত। পাশাপাশি আলাদা চুল লাগানো, ভ্রু কেটে ফেলা ইত্যাদি ইসলামে নিষিদ্ধ।

কেননা এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর সৃষ্ট অঙ্গে পরিবর্তন আনা হয়; যা তিনি অপছন্দ করেন। কিয়ামতের দিন এই লোকদের তিনি তার সামনে তার সৃষ্টিতে পরিবর্তন করতে বলবেন।

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম কাঠামো দিয়ে।’ (সুরা তিন, আয়াত : ০৪) অন্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর তারা আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতি করবেই।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১১৯)

আল্লাহতায়ালা আরও বলেন, ‘তারা আল্লাহকে পরিত্যাগ করে শুধু নারীর আরাধনা করে এবং শুধু অবাধ্য শয়তানের পূজা করে। যার প্রতি আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন। শয়তান বলল আমি অবশ্যই আপনার বান্দাদের মধ্য থেকে নির্দিষ্ট কিছু মানুষকে অবলম্বন করবো। তাদের পথভ্রষ্ট করব, তাদের আশ্বাস দেব; তাদের পশুদের কর্ণ ছেদন করতে বলব এবং তাদের আল্লাহর সৃষ্ট আকৃতি পরিবর্তন করতে আদেশ দেব। যে কেউ আল্লাহকে ছেড়ে শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, সে প্রকাশ্য ক্ষতিতে পতিত হয়।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ১১৭-১১৯)

অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যখন আল্লাহ ও তার রাসুল কোনো বিষয়ের ফায়সালা দিয়ে দেন, তখন কোনো মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীর সেই ব্যাপারে নিজে ফায়সালা করার কোনো অধিকার নেই। আর যে কেউ আল্লাহ ও তার রাসুলের অবাধ্যতা করে সে সুস্পষ্ট ভ্রষ্টতায় লিপ্ত হয়।’ (সুরা-আহজাব, আয়াত : ৩৬)

উল্কি আঁকার ব্যাপারে হাদিস : আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, যেসব নারী নকল চুল ব্যবহার করে এবং যারা অন্য নারীকে নকল চুল এনে দেয়, যেসব নারী উল্কি অঙ্কন করে এবং যাদের জন্য করে, রাসুল (সা.) তাদের অভিশাপ দিয়েছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৫৯৮, মুসলিম, হাদিস : ৫৬৯৩)

আবদুল্লা ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যেসব নারী সৌন্দর্যের জন্য উল্কি অঙ্কন করে এবং যাদের জন্য করে, যেসব মহিলা ভ্রু উৎপাটন করে এবং দাঁত ফাঁকা করে, আল্লাহতায়ালা তাদের অভিসম্পাত করেছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬০৪)

এমন আরও একটি হাদিস মুসলিম শরিফে এসেছে যেটা হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি যার সাদৃশ্য গ্রহণ করে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হয়।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪০৩১)

মোদ্দাকথা, শখের বসেই হোক কিংবা ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হিসেবে হোক আল্লাহর সৃষ্টিতে হস্তক্ষেপ ও পরিবর্তন করে উল্কি-ট্যাটু ইত্যাদি আঁকা হারাম। তবে যদি চিকিৎসার জন্য ট্যাটু আঁকার বাস্তবিক প্রয়োজন পড়লে তা তখন বৈধ হবে।

উল্কি বা ট্যাটু শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নিষিদ্ধ তা নয়; বরং বিভিন্ন ক্ষতিকর দিকের পাশাপাশি বেশ কিছু শারীরিক অসুবিধা ও সমস্যাও এতে তৈরি হয়।

উল্কির কারণে অজু-গোসলে অসুবিধা : উল্কির কারণে চামড়ায় পানি পৌঁছাতে যদি বাধার সৃষ্টি হয়, তাহলে অজু আদায় হবে না। আবার ফরজ গোসলও সম্পন্ন হবে না। ফলে সব সময় অপবিত্র শরীর বয়ে বেড়াতে হবে। তাই শরীরে উল্কি না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

উল্কি আঁকানোর অপকারিতা : শরীরে উল্কি আঁকানোর বৈজ্ঞানিক কোনো উপকারিতা এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। উল্টো উল্কি ব্যবহারে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি রয়েছে। হেপাটাইটিস, টিউবারকিউলোসিস, টিটেনাসের মতো ইত্যাদি রোগের সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, উল্কির রংও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। কারণ উল্কি আঁকার রাসায়নিক পদার্থ চামড়ার ভেতরের স্তরে প্রবেশ করে। আর যেহেতু এই উল্কি সারা জীবন শরীরে থাকবে, তাই ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থও সারা জীবন দেহে থেকে যাবে। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের অসুখ এমনকি ক্যানসার হওয়া অসম্ভব কিছু না।

ভয়ংকর রাসায়নিক পদার্থ থেকে তৈরি করা হয় উল্কির রং।

এফা মারিয়া কাটস নামে একজন গবেষক একটি গবেষণাগারে কাজ করছেন। শরীরের অঙ্কিত উল্কির জন্য তৈরীকৃত রঙের রাসায়নিক পদার্থ কতটা ক্ষতিকারক, তা নিয়ে তিনি গবেষণা করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী থেকে শুরু করে উল্কি আঁকার কালি নিয়ে গবেষণা করি। ২০১০ সালে আমরা বেশ কিছু ট্যাটু-পার্লার থেকে প্রায় ৩৮ ধরনের কালি আমরা সংগ্রহ করি।

অনেক রং বা কালি এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়, যা কোনো প্রাণীর জন্য ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ। এর মধ্যে একটি পদার্থের নাম এজো ডাই। রংটি এমনিতে কোনো ক্ষতি করে না, কিন্তু অন্য কোনো কিছুর সংস্পর্শে এলে তা অত্যন্ত ক্ষতিকারক হয়ে ওঠে। এ ছাড়া আরও অনেক রাসায়নিক পদার্থ আছে, যা ব্যবহারে কোনো নিষেধ নেই। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তা মানবদেহে ব্যবহার করা সংগত নয়। এই পদার্থগুলো মানবদেহে ঢকে কী কী ক্ষতি করতে পারে, তা নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।’

বিভিন্ন হাদিসের বর্ণনায় দেখা গেছে, বর্তমানের মতো আগেকার যুগে নারীরাই বেশি উল্কি অঙ্কন করাত। বিভিন্ন সমীক্ষায় জানা যায়, বিশ্বের ৫৮ শতাংশ নারীর শরীরে অন্তত একটি ট্যাটু রয়েছে। সে তুলনায় পুরুষের রয়েছে ৪১ শতাংশ। ট্যাটুর পথ ধরে অশ্লীলতা চর্চার খবরও দেশ-বিদেশে প্রকাশ পেয়েছে। এসব কারণে তুরস্ক, ইরান ও আরব আমিরাতে উল্কি আঁকানো নিষিদ্ধ।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠ ️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 29. 06.2020 || 🇧🇩

āĻ•োāύ āĻ•াāϜ āĻ—ুāϞো āϝিāύা?

লজ্জা না করে আমাদের সকলের জানা উচিৎ! হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা! জাহান্নামের কঠিন আজাব থেকে বাঁচতেচাইলে এখনি নিজেকে শুধরাও! নিজের আবেগ আর মন গড়া যুক্তি দিয়েজাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচা যাবেনা!

যিনা কী ?

শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকে বলা হয়? না!

**যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত :

১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!

২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা‌বলা জিহ্বার যিনা!

৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!

৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে‌ যাওয়া পায়ের যিনা!

৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা।

৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা!

৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়!
(বুখারী,,,মুসলিম,,,সুনানে আবু দাউদ,,,সুনানে আন-নাসাঈ)

অথচ আমরা কেবল সর্বশেষ ধাপটিকেই যিনা মনে করে থাকি! এবারভেবে দেখুন আপনি এসব এর কোনো একটির সাথে জড়িত নয়তো?

**যিনা হারামঃ

আল্লাহ তায়ালা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ

"তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবেনা। কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।” (সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)

**যিনার শাস্তিঃ

রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ

“আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল,ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লা চিল্লি করছিলো! আগুনের শিখা উপরে আসলে তারাউপরে উঠছে, আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো, সর্বদা তাদের এঅবস্থাচলছিলো। আমি জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???

জিবরাঈল (আঃ) বললেনঃ

তারা হলো অবৈধ যৌনচারকারী নারী ও পুরুষ।(বুখারী)

যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে। সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর জন্য এই পঁচা পানি দেওয়া হবে।

তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা নামের এই শয়তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া! কারন,হাশরের ময়দানে এই সব শয়তানী সম্পর্ক থাকবে না। থাকবে শুধুই আগুন!

সেদিন কেউ কাউকে চিনবেও না আর বলবে,হায় আফসোস! আমি যদি রাসুলের দেখানো পথে চলতাম...

(সুরা ফুরকান:আয়াত ২৭)

"জালেম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আফসোস! আমি যদি রসূলের সাথে পথ অবলম্বন করতাম। অমুক বন্ধুর ডাকে সাড়া না দিতাম তাহলে আজ আমার এ দশা হতো না।"

“যদি কেও না জেনে এই অপরাধ করে থাকে! এবং খাস দিলে আল্লাহর কাছে তাওবা করে তবে আল্লাহ পাক তাকে ক্ষমা করে দিবেন! (ইনশাআল্লাহ)

(সুরা ফুরকান আয়াতঃ ৬৮-৭০)

“হে আল্লাহ এমন গুনাহ্ থেকে আমাদের
সকলকে হেফাজত করুন!【…আমিন…】

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠ ️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 29. 06.2020 || 🇧🇩

āĻ•াāĻĒ⧜ āĻ•ী āĻ­াāĻŦে āĻĒাāĻ•-āĻĒāĻŦিāϤ্āϰ āĻ•āϰāĻŦেāύ?

পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ৷ ইবাদত করার আগে পবিত্রতা অর্জন করা ফরয। তাই ইসলাম সর্বদা পবিত্র থাকার নির্দেশ দিয়েছে৷ শরীরের সঙ্গে সঙ্গে পরিধানের কাপড়ও পাক-পবিত্র হতে হবে। কেননা কাপড়ে নাপাক বস্তু যদি লেগে যায়, তবে আপনার ইবাদত গ্রহণযোগ্য হবে না। কাপড়ে নাপাক বস্তু লাগাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে কাপড় ভালোভাবে পাক-পবিত্র করে নিতে হবে। 

কী ভাবে কাপড় পাক-পবিত্র করবেন, তা এবার জেনে নিন...

* কাপড়ে যদি রক্ত কিংবা পায়খানা লেগে যায়, তবে তা পাক করার নিয়ম হল এই গাঢ় নাজাছাত (যা দেখা যায়) এমনভাবে ধৌত করতে হবে যেন দাগ না থাকে।

একবার বা দুইবার ধোয়ায় দাগ চলে গেলেও পাক হয়ে যাবে। তবে তিনবার ধোয়া মোস্তাহাব। তিনবার ধোয়া সত্ত্বেও যদি কিছু দাগ বা দুর্গন্ধ থেকে যায় তাতে কোন দোষ নেই। সাবান বা অন্যকিছু লাগিয়ে দাগ বা দুর্গন্ধ দূর করা যায়, তবে ওয়াজিব নয়।

* পানির মত তরল নাপাক বস্তু কাপড়ে লাগলে তা পাক করার নিয়ম হলো তিনবার ধৌত করা এবং প্রত্যেক বার কাপড় ভালো করে নিংড়ানো। তৃতীয়বার খুব জোরে নিংড়াতে হবে। ভালমত না নিংড়ালে কাপড় পাক হবে না।

* কাপড়ে তরল নাপাক বস্তু লাগলে ধোয়া ব্যতীত অন্য কোন উপায় পাক করা যায় না। পানির দ্বারা ধুয়ে যেমন পাক করা যায়, তদ্রূপ পানির ন্যায় তরল যেমন গোলাপ জল, রস, সিরকা প্রভৃতি জিনিস দ্বারাও ধুয়ে পাক করা যায়। কিন্তু যেসব জিনিস তৈলাক্ত তা দ্বারা ধুলে পাক হবে না, যেমন দুধ, ঘি, তেল ইত্যাদি।

* ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধোয়া হলে মেশিন যেহেতু নিয়ম মত কাপড় নিংড়াতে পারে না এবং নাপাক কাপড়ের সঙ্গে থাকা পাক কাপড় একত্রে ভিজানোর কারণে পাক কাপড়ও নাপাক হয়ে যায়। অতএব, মেশিনে কাপড় ধোয়ার পূর্বে নাপাক কাপড়গুলো আগে পৃথকভাবে নিয়ম মত ধুয়ে পাক করে নিতে হবে। কিংবা পরে সব কাপড়গুলোকে পৃথকভাবে নিয়ম মত ধুয়ে পাক করে নিতে হবে।

* লন্ড্রিতে কাপড় ধোলাইর ক্ষেত্রে সাধারণত তারা অনেক কাপড় একসঙ্গে ভিজিয়ে রাখে। এর মধ্যে কোনও কাপড়ে নাপাক থাকলে সব কাপড়ই নাপাক হয়ে যাবে। তখন সবগুলোকে নিয়ম মত ধুয়ে পাক করা প্রয়োজন হবে। কিন্তু লন্ড্রিতে তা নিশ্চিত করা কঠিন। তাই লন্ড্রি কিংবা ড্রাই ওয়াশের মাধ্যমে কাপড় ধোলাই করার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। 

* দুই পাল্লাবিশিষ্ট কাপড়ের এক পাল্লা বা তুলা ভরা কাপড়ের এক দিক যদি নাপাক হয় এবং অন্য পাল্লা বা অন্য দিক যদি পাক হয়, এমতাবস্থায় উভয় পাল্লা যদি একত্রে সেলাই করা থাকে, তাহলে পাক পাল্লার উপর নামাজ পড়া দূরস্ত হবে না। সেলাই করা না হলে নাপাক পাল্লা নীচে রেখে পাক পাল্লার উপর নামাজ পড়া দূরস্ত হবে। তবে শর্ত এই যে, পাক পাল্লা এত মোটা হওয়া চাই যাতে এর উপর থেকে নাপাকী পাল্লার রং দেখা না যায় এবং গন্ধও টের না পাওয়া যায়।

* তুলার গদি, তোষ, সোফা অথবা লেপে যদি মল-মূত্র বা অন্য কোন নাপাক বস্তু লাগে, তাহলে পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে। যদি নিংড়ানো কঠিন হয়, তাহলে ভাল করে তিনবার পানি প্রবাহিত করতে হবে। প্রতিবার পানি প্রবাহিত করার পর এমনভাবে রেখে দিবে যেন সমস্ত পানি ঝরে যায়, তারপর আবার পানি প্রবাহিত করতে
হবে। এভাবে তিনবার করলেই পাক হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে তুলা, ফোম ইত্যাদি বের করে ধৌত করার প্রয়োজন নেই।

সূত্র: ইসলামী নানা গ্রন্থ।

*Collected. ( ETV )

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

🚫 Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.] ♥️

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

⚠ ️N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

🔊 Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌹

📮 Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 29. 06.2020 || 🇧🇩

āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া...

**āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া... ā§§) āĻŽāύ āĻļুāϧু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁ⧟েāĻ›ে- āϏোāϞāϏ ⧍)āύিঃāϏ্āĻŦ āĻ•āϰেāĻ› āφāĻŽা⧟ - āĻļাāĻĢিāύ ā§Š)āĻĢিāϰি⧟ে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāχāϞāϏ ā§Ē)āĻļ্āϰাāĻŦāύেāϰ āĻŽেāϘāĻ—ু...