রবিবার, ১ জুলাই, ২০১৮

শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকে তাহলে রমযান মাসে মানুষ নিয়মিতভাবে পাপ কেন করে ?

ডা. জাকির নায়েক: হ্যাঁ, আমি এই সাধারণ প্রশ্নের সাথে
একমত এবং এখন আমার বিভিন্ন আয়াত, হাদীস ইত্যাদির
কথা মনে হচ্ছে যেখানে উল্লেখ আছে যে, রমযান মাসে
শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে
আমাদের মনে এই প্রশ্ন উত্থিত হয়।

শুধু আমাদেরই নয়, বিভিন্ন মুসলিম
এবং অমুসলিমদের ভেতরেও এই প্রশ্ন
ওঠে যে যদি শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়
তাহলে মানবজাতি এরকম পাপ কাজ
চালিয়ে যেতে পারে কীভাবে? এই ধরনের
প্রশ্ন উত্থাপিত হয় মূলত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর
হাদীসদ্বয়ের উপর ভিত্তি করে।
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেন,
“হে মানবজাতি তোমাদের মাঝে পবিত্র
রমযান মাস সমাগত এবং আল্লাহ
তোমাদেরকে এই মাসে রোযা রাখতে
নির্দেশ দিয়েছেন আর এই মাসে
বেহেশেতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়
এবং দোজখের দরজাগুলো বন্ধ করে
দেওয়া হয় এবং শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ
করে দেওয়া হয় আর এই মাসেই আছে
কদরের রাত যেটি হাজার মাস থেকে
উত্তম এবং যে ব্যক্তি এই মাসের
অনুগ্রহ হতে বঞ্চিত হলো সে ব্যক্তি
সত্যিকার অর্থেই বঞ্চিত,
দুর্ভাগা।” (মুসনাদ-ই আহমদ,
পৃষ্ঠা-২৩০, হাদীস নং ৭১৪৮ এবং
সুনানে নাসাঈ, অধ্যায়-৫, রোযা-৫,
রোযা, হাদীন নং ২১০৬)
তিনি এই হাদীসে অত্যন্ত
পরিষ্কারভাবেই উল্লেখ করেছেন যে,
পবিত্র রমযান মাসে শয়তানকে
আল্লাহ তায়ালা শৃঙ্খলাবদ্ধ করে দেন।

সুতরাং খুব সহজভাবেই এই প্রশ্ন
উত্থিত হয় যে, শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ
থাকার পরেও মানবজাতি পাপ কাজে
লিপ্ত থাকে কীভাবে?

এখন এই লোকগুলোকে বোঝাতে
আমাদেরকে এটি অনুধাবন করতে হবে
যে, শয়তান যদিও শৃঙ্খলাবদ্ধ কিন্তু
তার মানে এই নয় যে, শয়তান একেবারে
শেষ বা মরে গেছে বরং শয়তান জীবিত
তারা মরে যায় না। তাদের ক্ষমতা
রোধ হয়ে যায়। ব্যাপারটি ভালোভাবে
বোঝার জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া
যাক। বাঘের কথাই ধরুন। যে বাঘটি
মুক্ত তার পক্ষে মানুষ হত্যা করার
সম্ভাবনা খুবই বেশি এমনকি বাঘে পেলে
হত্যা করে বৈকি! আপনার জীবন তখন
বিপদাপন্ন কিন্তু যখন ওই বাঘটি
খাঁচাবন্দি বা শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকবে তখন
কিন্তু আপনি ওই বাঘ হতে নিরাপদ।
তবে আপনার ওই নিরাপত্তা নির্ভর
করে যতটুকু দূরত্ব আপনি বাঘের সাথে
রেখেছেন তার ওপর। বাঘকে
শৃঙ্খলাবদ্ধ করার পরেও আপনি যদি
ওই বাঘের খুব কাছাকাছি চলে যান
তাহলে আপনাকে হত্যা করার একটা
সুযোগ কিন্তু ওই বাঘের জন্য থেকে
যায়।

সুতরাং যতটা সম্ভব, ওই বাঘের কাছ
থেকে বেশি দূরত্ব বজায় রাখতে হবে
তাহলেই আপনি নিরাপদ থাকবেন।
একইভাবে আপনি যদি রমযান মাসে
শয়তান হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায়
রাখেন তাহলে আপনিও নিরাপদ থাকতে
পারবেন।

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻛُﻠُﻮﺍ ﻣِﻤَّﺎ ﻓِﻲ
ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﺣَﻠَﺎﻟًﺎ ﻃَﻴِّﺒًﺎ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺘَّﺒِﻌُﻮﺍ
ﺧُﻄُﻮَﺍﺕِ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥِ ۚ ﺇِﻧَّﻪُ ﻟَﻜُﻢْ ﻋَﺪُﻭٌّ
ﻣُّﺒِﻴﻦٌ

অর্থ: হে মানবজাতি! পৃথিবীতে যা কিছু
বৈধ ও পবিত্র খাদ্যবস্তু রয়েছে তা
হতে তোমরা আহর করো এবং শয়তানের
পদাঙ্ক অনুসরণ করিও না, নিশ্চয় সে
তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (সূরা
বাকারা, অধ্যায়-২, আয়াত-১৬৮)
এখানে বলা হয়েছে-
“শয়তানের পদাঙ্ক
অনুসরণ এবং তার কুমন্ত্রণা থেকে
নিজেকে বাঁচানোর জন্য সতর্ক হও”
কুরআনের অনেক জায়গায় আল্লাহ
তায়ালা এই শয়তানের পদাঙ্ক হতে
বাঁচার জন্য তাগিদ দিয়েছেন। আল্লাহ
এই কথা বলেন নি যে তোমরা শুধু
শয়তানের কাছ থেকে সতর্ক হও, কারণ
অনেক সাধারণ এবং ঈমানদার মুসলমান
আছেন যারা তাদের সামনেই শয়তানকে
দেখতে পান এবং এতে করে তারা
নিজেরাই সতর্ক হতে পারে বা সুযোগ
পায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি
যুবতী মেয়ে একজন ঈমানদার যুবকের
কাছে এসে বলল, চলো আজ আমরা
দু’জনে একসাথে রাত কাটাই। তখন ওই
যুবক বলবে, দু’জনে একসাথে রাত
কাটাব! একটা মেয়ের সাথে রাত কাটাব!
এটা হারাম, এটা যিনা, ব্যভিচার। সে
তাৎক্ষণিকভাবে এটার প্রতিবাদ
করবে। কিন্তু ওই একই যুবতী যদি ওই
যুবকের সাথে ফোনে কথা বলে তাহলে
এটা তেমন কোন ব্যাপার নয়,
পরবর্তীতে মেয়েটি ছেলেটিকে বলল,
চলো আমরা স্ন্যাকস, ম্যাকডোনাল্ড,
ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি খাই।

এটার জন্য তাদের আধা ঘণ্টা ব্যয়
হলো এবং এটিও তেমন কোন ব্যাপার
নয়। এরপর মেয়েটি বলল আচ্ছা আমরা
রাতের খাবার কেন খাচ্ছি না, চলো
রেস্টুরেন্টে যাই। তারা গেল কিন্তু
এটাও তেমন কোন সমস্যা নয়। এরপর
মেয়েটি বলল, তাহলে রাতটা তুমি আমার
সাথে কাটাচ্ছো না কেন? তখন ছেলেটি
বলল, একটি মেয়ের সাথে রাত কাটাব
চমৎকার, কোন সমস্যা নয়। আর এটাই
হলো শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ। আর
শয়তানের এই পদাঙ্ক অনুসরণ একজন
মুমিন বান্দাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে
পারে। এই কারণে আল্লাহ আমাদেরকে
শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করা থেকে
সতর্ক হতে বলেছেন। যদি শয়তান
সরাসরিভাবে কোনো ঈমানদার
ব্যক্তির সামনে উপস্থিত হয় তাহলে
ওই মুমিন ব্যক্তি তাকে ভয় করে এবং
তার থেকে বাঁচতে পারে। শয়তানের
পদাঙ্ক হলো এমন একটি জিনিস যেটি
খুবই বিপদজনক।

সুতরাং আমরা এটাই বুঝতে পারি যে,
যখন শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকে তখন
পদচারণাও বন্ধ থাকে। যে কারণে
অনেক পাপ কাজও বিরত থাকে। এখন
যদি কেউ আগ বাড়িয়ে শয়তানের কাছে
যায় তাহলে শয়তানের কাছে তার
মাথানত এবং বিভিন্ন পাপ কাজ করার
বা পাপে জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
চরমে পৌছে। তাই পবিত্র রমযান মাসে
আমরা যতই শয়তানের কাছ থেকে দূরে
থাকার চেষ্টা করবো ততই আমাদের
পাপ কাজে জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা
হ্রাস পাবে। আপনি যদি শৃংখলাবদ্ধ
বাঘের কাছে যান যদিও সে আবদ্ধ,
তবুও সে কিন্তু অল্প জায়গার ভেতরে
ঘোরাফেরা করতে পারে একইভাবে
শয়তানও একই কাজ করতে পারে।

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন,
“শয়তানরা শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে যায়।”
তারা স্বল্প জায়গায় ঘোরাফেরা করতে পারে।
সুতরাং কেউ যদি শয়তানের
ঘোরাফেরার আওতায় বাইরে থাকে
তাহলে সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকতে
পারবে।

আমি এ প্রসঙ্গে দ্বিতীয় যে কারণটি
অনুভব করি সেটা হলো- আমরা একটি
ব্যাপার অনুধাবন করতে ব্যর্থ হই
তাহলো যদিও শয়তান রমযান মাসে
শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকে কিন্তু বাকি আরো
১১ মাস সে কিন্তু মুক্তই থাকে। ওই
১১ মাসে শয়তান মানুষের ওপর যে সব
কুমন্ত্রণা এবং পাপে জড়াতে পেরেছে
তার প্রভাব মানুষকে পবিত্র রমযান
মাসেও প্রভাবিত করে।

আমি আপনাদেরকে সহজভাবে বোঝানোর
জন্য একটি উদাহরণ দিচ্ছি- একজন
মাদক বিক্রেতা যে বিভিন্ন প্রকার
চেষ্টা করে কলেজ, ভার্সিটির তরুণ
ছাত্রছাত্রীদেরকে মাদকাসক্ত করে
ফেলে। এটিতে সফল হওয়ার জন্য
প্রথমে তারা কি করে? প্রথমে তারা
ছাত্রদেরকে বিনামূল্যে মাদক দেয়।
তাদেরকে মাদক গ্রহণের জন্য
উৎসাহিত করে।

পরবর্তীতে তারা ছাত্রদের উপর মাঝে
মাঝে অল্প পরিমাণে মূল্য আদায় করতে
শুরু করে এবং দিনে দিনে টাকার পরিমাণ
বাড়িয়ে দেয়।’ কিন্তু ততদিনে ওই
ছেলেমেয়েরা যথেষ্ট পরিমাণে মাদকের
উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
এমতাবস্থায় যদি ওই দমাদক
বিক্রেতারা ওই ছাত্রছাত্রীদের কাছে
না যায় তাহলে ওই ছাত্রছাত্রীরাই
নিজেরা ওই মাদক বিক্রেতাকে খুঁজে বের
করে। ওই মাদক বিক্রেতারা তাদের
কৌশল অনুযায়ী অন্য কোনো লোকের
কাছে গিয়ে একই ধরনের কৌশল
প্রয়োগ করে। সুতরাং যে লোকেরা
মাদকের প্রতি আসক্ত হয়েছে তারা
নিজেরাই মাদকের দোকানে গিয়ে সেটি
গ্রহণ করে। একইভাবে যারা শয়তানের
প্রতি আসক্ত হয়েছে তারা শয়তান
অনুপস্থিত থাকলেও তাদের মাঝে
শয়তানকে খোঁজা বা শয়তানের আসক্তি
তাদের ভেতর প্রবলভাবে কাজ করে।
কিন্তু ‍মুমিন মুসলিম যারা শয়তানের
প্রতি আসক্ত হয় নি তাদের পক্ষে
শয়তানের কাছে থেকে দূরে থাকা বা
কুমন্ত্রণা থেকে বিরত খুবই সহজ।

এ প্রসঙ্গে তৃতীয় কারণ হিসাবে বলবো,
অনেক ইসলামি চিন্তাবিদ আছেন যারা
বলেন যে, পবিত্র রমযান মাসে বড় বড়
শয়তানরা অনুপস্থিত থাকে কিন্তু ছোট
এবং শয়তানের দোসররা মুক্ত থাকে
এবং তারাই মানুষের ভিতরে কুমন্ত্রণা
ঢুকিয়ে দেয়। এই শ্রেণীতে আরেকটি
যুক্তি আছে তাহলো, যদিও আল্লাহ
রমযান মাসে শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ
করে দেন তথাপি তারা মানুষের অন্তরে
তাদের কুমন্ত্রণা দিতে থাকে এবং এরই
মাধ্যমে তারা মানুষকে তাদের
কাছাকাছি নিয়ে যায়।

আল্লাহ বলেন,
ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﻮَﺳْﻮِﺱُ ﻓِﻲ ﺻُﺪُﻭﺭِ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ
ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺠِﻨَّﺔِ ﻭَﺍﻟﻨَّﺎﺱِ

“তারা মানুষের অন্তরে কুমন্ত্রণা দেয়
এবং তারা আসে হয়তো মানুষ কিংবা
জ্বিনের ভেতর থেকে।” (সূরা নাস,
আয়াত ৫,৬)
এখানে শয়তানের কথা বলা হয়েছে।
শয়তান এমনই সত্তা যে মানুষের
হৃদয়কে কলুষিত করে এবং পলায়ন করে
এবং সে হতে পারে মানুষ কিংবা জ্বিন
জাতি হতে। সুতরাং এমনও হতে পারে
যে, আল্লাহ তায়ালা যে শয়তানকে বন্দি
করেন সে হয়ত জ্বিন জাতির সদস্য
কিন্তু মানবজাতির ভেতরের শয়তান
তখনো মুক্ত থাকে। সুতরাং এক
শ্রেণীর শয়তান যারা জ্বিন জাতি হতে
আসে তারা অনুপস্থিত থাকে। কিন্তু
মানবজাতীয় শয়তান উপস্থিত থাকে।
তাই আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে
শয়তানের কুমন্ত্রণা হতে। এই
কুমন্ত্রণাই হলো আসল জিনিস যেটি
মানুষকে শয়তানের দিকে টেনে নিয়ে
যায়। এই ব্যাপারটি হাদীসে পরিষ্কার
করা হয়েছে।

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আল্লাহ
তোমাদের জন্য রমযানকে উপস্থিত
করেছেন। তোমাদের উচিত রোযা রাখা
এবং এই রোযার উদ্দেশ্য হবে একমাত্র
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা।
শয়তান কি শৃঙ্খলাবদ্ধ হবে? আল্লাহ
আমাদেরকে রোযা রাখার জন্য নির্দেশ
দিয়েছেন এবং বলেছেন যে, রোযার মাসে
শয়তান শৃঙ্খলাবদ্ধ হবে। সুতরাং যদি
তুমি রোযা রাখ তাহলে তোমার পেছনে
যে শয়তান লেগে আছে আল্লাহ তাকে
শৃঙ্খলাবদ্ধ করে দেবেন। এখানে
শয়তান হতে বাঁচার জন্য শর্ত হলো
আমাদেরকে অবশ্যই রোযা রাখতে হবে।
যদি তুমি যথাযথ নিয়তের সাথে রোযা
রাখো তাহলে নিশ্চিতভাবে শয়তান
তোমার ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে
না।

এটা প্রমাণ করার সবচেয়ে যৌক্তিক
উপায় হলো, যদি আমরা রমযান মাসে
বিভিন্ন মুসলিম দেশের অপরাধ
প্রতিবেদন দেখি তাহলে দেখা যাবে যে,
অন্য মাসের তুলনায় এটি অনেক কম।
কিন্তু যদি রমযান মাসে একটি
অমুসলিম দেশের অপরাধ প্রতিবেদন
দেখি তাহলে দেখা যাবে এটি অন্যান্য
মাসের মতই রয়েছে। এর প্রধান কারণ
হলো তারা রোযা পালন করে না, তারা
মুসলিম নয় এবং শয়তান তাদের উপর
তখনও প্রভাবশীল থাকে। যদিও সব
মুসলমান রোযা থাকে না কিন্তু বেশির
ভাগই রোযা থাকে এবং এই কারণে
পবিত্র রমযান মাসে অন্যান্য
অমুসলিম দেশের তুলনায় মুসলিম
দেশগুলোতে অপরাধের পরিমাণ কম
থাকে।

Courtesy by : adviceBD.com

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog (Dhumkeatu's Diary - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog (Dhumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Dhumkeatu's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Dhumkeatu's Diary" || 01.07.2018 || 🇧🇩

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

প্রিয় গানের সংক্ষিপ্ত তালিকা...

**প্রিয় গানের সংক্ষিপ্ত তালিকা... ১) মন শুধু মম ছুঁয়েছে- সোলস ২)নিঃস্ব করেছ আমায় - শাফিন ৩)ফিরিয়ে দাও- মাইলস ৪)শ্রাবনের মেঘগু...