āĻļāύিāĻŦাāϰ, ā§¨ā§Ž āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļ⧧⧝

āĻĻāĻļ āωāĻĒা⧟ে āĻĢāϜāϰে āĻ…āϞāϏāϤা āĻĻূāϰ āĻ•āϰুāύ

নামায ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। কোন ব্যক্তির ঈমান আনার সাথে সাথেই তার উপর যে ইবাদত সর্ব প্রথম ফরয হয়, তা হলো নামায। দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযের মাধ্যমে একজন মুসলমান তার বিশ্বাসের সাক্ষ্য প্রদান করে।

ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব ও এশা; এই পাঁচ ওয়াক্তের নামাযের মাধ্যমে একজন মুসলমান দিনে পাঁচবার নিজের বিশ্বাসের স্বীকারোক্তি ও তার উপর আল্লাহর প্রদত্ত দায়িত্বকে স্মরণ করে নেয়।

যোহর থেকে এশা পর্যন্ত মোট চার ওয়াক্তের নামায যথাসময়ে আদায় করতে আমাদের তেমন সমস্যা হয় না। অনেকটা সহজেই আমরা তা আদায় করে নিতে পারি। কিন্তু ফজরের নামায যথাসময়ে আদায় করতে আমাদের অনেককেই বিভিন্ন সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়। যথাসময়ে ঘুম থেকে উঠতে না পারার কারণে আমাদের প্রায়ই ফজর কাযা হয়ে যায়। 

ভোরে সুবহে সাদিকের মুহূর্ত থেকে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত প্রায় দেড় ঘন্টা সময় ফজরের নামায আদায়ের নির্ধারিত ওয়াক্ত বা সময়। কিন্তু নির্ধারিত এই সময়ের মধ্যে ঘুম থেকে উঠতে আমাদের অনেকেরই কষ্ট হয়।

প্রধানত আমাদের অলসতার কারণেই আমরা যথাসময়ে ফজরের নামায আদায় করতে পারি না। আমাদের অন্যান্য জরুরী কাজের মত যদি আমরা প্রতিদিন ফজরের নামায আদায়কে গুরুত্ব দিতে পারি, তবে আমাদের যথাসময়ে ফজরের নামায আদায় করতে কোন ত্রুটি হতো না।

হযরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) বলেছেন,

لَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِيهِمَا لَأَتَوْهُمَا وَلَوْ حَبْوًا

“লোকে যদি জানতো যে ইশার নামায ও ফজরের নামাযের কি পুরস্কার রয়েছে, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা নামায আদায় করতে আসতো।” [মুসলিম, হাদীস নং: ১০৮৮]

হযরত আবু যুহাইর উমারাহ রুওয়াইবা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে, রাসূল (সা.) বলেছেন,

لَنْ يَلِجَ النَّارَ أَحَدٌ صَلَّى قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ ، وَقَبْلَ غُرُوبِهَا

“যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বের নামায (ফজর) ও সূর্যাস্তের পূর্বের নামায (আসর) আদায় করবে, সে কখনো জাহান্নামে প্রবেশ করবে না।” [মুসলিম, হাদীস নং: ১০৪৯]

সুতরাং, এত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিদান থাকা সত্ত্বে ফজরের নামায আদায়ে আমাদের কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।

নিম্নে ফজরের নামায আদায়ে সহায়ক ১০টি পরামর্শ পেশ করা হল–

১. আপনি যদি ফজরে উঠতে দৃঢ় ইচ্ছা করেন তবে কখনোই রাত জাগবেন না। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন যাতে করে একদিকে আপনার ঘুমও পূর্ণ হয়, অন্যদিকে যথাসময়ে ফজরের জন্য উঠতে পারেন। রাসূল (সা.) এশার নামাযের পরপরই ঘুমাতে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। বিজ্ঞানও এই অভ্যাসের যথার্থতার প্রমাণ প্রকাশ করেছে।

২. ঘুমাতে যাওয়ার আগে অযু করে নিন। যদি আপনি পবিত্র অবস্থায় ঘুমাতে যান, তবে ফেরেশতারা আপনার ঘুম থেকে জাগার আগ পর্যন্ত আপনার জন্য দুআ করতে থাকবে।

৩. ডান কাত হয়ে ঘুমান। রাসূল (সা.) ঘুমানোর সময় ডান কাত হয়ে ডান হাতকে ডান গালের নিচে রেখে ঘুমাতেন। রাসূল (সা.) এর অনুকরণে ঘুমের জন্য শোওয়ার এই অবস্থা একদিকে যেমন ঘুমের জন্য সহায়ক, অন্যদিকে ফজরে যথাসময়ে ঘুম থেকে ওঠার জন্যও কার্যকর।

৪. আল্লাহর কাছে আন্তরিকতার সাথে বেশি বেশি দুআ করুন, যাতে আল্লাহ আপনাকে যথাসময়ে ফজরের নামায আদায়ে সামর্থ্য ও শক্তিদান করেন। আল্লাহর কাছে যদি আপনি আন্তরিকভাবে প্রার্থনা করতে পারেন, তবে আল্লাহও আপনার প্রার্থনাকে কবুল করবেন।

৫. ঘুমাতে যাওয়ার সময় কুরআন থেকে কিছু আয়াত তিলাওয়াত করে নিন। বিশেষ করে সূরা সাজদাহ, সূরা মুলক, সূরা ইসরা, সূরা যুমার, সূরা কাহাফের শেষ চার আয়াত, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত ইত্যাদি এক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে।

৬. একাধিক অ্যালার্ম ঘড়ি ব্যবহার করুন। আওয়াজ যত বেশি হবে, ততই ভালো! অ্যালার্ম ঘড়ি হাতের কাছে বা বিছানার পাশে না রেখে দূরে রাখুন, যাতে করে আপনাকে বিছানা থেকে উঠে গিয়ে ঘড়ি বন্ধ করতে হয়। এতে ঘুম থেকে ওঠার পাশাপাশি আপনার নিদ্রার ভাব কাটার জন্যও সহায়ক হবে।

৭. পরিবারের সদস্যদের বলুন, যদি তারা উঠতে পারে তবে যেন ডেকে দেয়। তেমনিভাবে আপনি উঠতে পারলেও তাদের ফজর নামাযের জন্য ডেকে দিন।

৮. ফজরের নামায আদায়ে যথা সময়ে ওঠার জন্য বন্ধুদের কাছে সাহায্য চাইতে পারেন। যদি তারা উঠতে পারে, তবে তারা যেন ফোন কলের মাধ্যমে আপনাকে ফজরের জন্য ডেকে দেয়। তেমনি আপনিও আপনার বন্ধুদের ফজরের নামায আদায়ে সাহায্য করুন।

৯. নিজেকে পুরস্কার দিন। যদি আপনি ফজরে উঠতে পারেন, তবে আপনার প্রিয় ফ্লেভারের কফি বা চকলেট দিয়ে নিজেকে পুরস্কৃত করুন।

১০. বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের ঘুম দেড় ঘন্টার একটি চক্র অনুসরণ করে। সুতরাং, আপনি যদি দেড় ঘন্টা বা এর গুণিতক সময় যথা তিন ঘন্টা, সাড়ে চার ঘন্টা বা ছয় ঘন্টা ঘুমান, তবে আপনি ক্লান্তিহীনভাবে ঘুম থেকে উঠতে পারবেন। তা না হলে আপনি যত সময়ই ঘুমান না কেন, আপনার ক্লান্তি দূর হবে না। সুতরাং, আপনি যদি রাত বারোটায় ঘুমাতে যান এবং ফজরের সময় যদি পাঁচটার দিকে হয়, তবে সাড়ে চারটার দিকে অ্যালার্ম দিন। ঘুমের চক্র পরিপূর্ণ হওয়ার মাধ্যমে ক্লান্তিহীনভাবে আপনি ঘুম থেকে উঠতে পারবেন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻĒাāĻĒেāϰ āĻĒ্āϰāĻĨāĻŽ āĻļাāϏ্āϤি āĻŽাāύāϏিāĻ• āĻ…āϏ্āĻĨিāϰāϤা

বর্তমানে মানুষের জন্য আনন্দ-প্রমোদ ও ভোগ-বিলাসের অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনা থাকলেও তাদের অন্তরে নেই প্রশান্তির ছোঁয়া। সবার মধ্যে বিরাজ করে বিষণ্নতা ও অস্থিরতা।

তা ছাড়া আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে পৃথিবীতে। আল্লাহ বলেন, ‘আর যে আমার জিকির থেকে বিমুখ হয়, তার জীবনযাত্রা সংকীর্ণ ও দুঃখে ভরপুর হয়ে ওঠে। ’ (সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)

মহান রবের আনুগত্য ছেড়ে মনোবৃত্তির চাহিদা পূরণে মনোযোগী হলে আল্লাহ তাআলা তার সুখ ও সৌভাগ্যের সব পথ ও পন্থা বন্ধ করে দেন। দুশ্চিন্তা ও সংকীর্ণতা চাপিয়ে দেন তার ওপর। তওবা ও ভালো কাজের মাধ্যমে এই আপদ দূর হয়। কেননা জীবনের সাধ ও অন্তরের প্রশান্তি আল্লাহ তাআলা শুধু তাঁর প্রিয় বান্দাদেরই দিয়ে থাকেন। এই মহানিয়ামত আল্লাহ তাআলা তাঁর রাসুলকে দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমি কি আপনার অন্তর প্রশান্ত করিনি?’ (সুরা : ইনশিরাহ, আয়াত : ১)

গুনাহের প্রথম শাস্তি হলো মানসিক অস্থিরতা। পাপী নারী-পুরুষ আল্লাহর আনুগত্য ও নিষ্কলুষতার আনন্দ, স্বাদ ও প্রশান্তির কথা অনুধাবন করলে, তারা বুঝত গুনাহের অর্জিত স্বাদের চেয়ে হারানো ঈমানের স্বাদ অনেক বেশি।

তা ছাড়া গুনাহের শাস্তি দুনিয়ার পর আখিরাতেও অব্যাহত থাকবে। আল্লাহ তাআলা কত সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা যাকে হেদায়াত দিতে চান, তার অন্তরকে তিনি ইসলামের জন্য প্রসারিত করে দেন। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করতে চান, তার অন্তরকে তিনি সংকীর্ণ ও বক্র করে দেন, যেন সে আকাশে আরোহণ করছে, তেমনিভাবে আল্লাহ তাআলা যারা ঈমান আনেনি তাদের ওপর আজাব অবতীর্ণ করেন। ’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ১২৫)

ঈমানদার লোকদের হৃদয় সর্বদা প্রফুল্ল ও প্রশস্ত থাকে। আর পথভ্রষ্টদের অন্তর সব সময় সংকীর্ণ, অস্থির, দুর্ভোগে আক্রান্ত ও বিপত্সংকুল হয়ে থাকে। তাই আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যাদের হৃদয় আমি জিকির থেকে বিমুখ করেছি এবং যে নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে আপনি তাদের অনুসরণ করবেন না, সে তো সব কাজেই সীমালঙ্ঘন করে। ’ (সুরা : কাহাফ, আয়াত : ২৮)

আল্লাহর অবাধ্য হয়ে যারা সুখ-শান্তির সন্ধানে থাকে, তাদের ওপর আল্লাহর পক্ষ থেকে অশান্তি নেমে আসে। তাদের জন্য এই বিস্তৃত পৃথিবী সংকীর্ণ হয়ে পড়ে। জীবনযাত্রা দুঃখ-দুর্দশায় ভরে ওঠে। এমনকি যে আরাম-আয়েশের জন্য তারা পরিশ্রম করে, তা-ই একসময় তাদের জন্য আজাব ও শাস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মূলত আল্লাহ তাআলা মানুষকে একটি দায়িত্ব পালনের জন্য সৃষ্টি করেছেন। এতে অবহেলা করলে জীবন অস্থিরতায় ভরে উঠবে। জীবনে সঠিক গন্তব্যস্থল থেকে বিচ্যুত হবে। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি জিন ও মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদতের জন্য। ’ (সুরা : আজ-জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)

তাই মানুষ তার দেহ, মেধা ও প্রাণ অন্য কোনো কাজে ব্যয় করলে তার জীবনে নেমে আসে জাহান্নামের আগুনের মতো কষ্ট-ব্যথা।

এ কারণে দেখা যায়, উন্নত বিশ্বের মানুষের জন্য আনন্দ-প্রমোদ ও ভোগ-বিলাসের অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনা থাকলেও তাদের অন্তরে নেই প্রশান্তির ছোঁয়া। সবার মধ্যে বিরাজ করে বিষণ্নতা ও অস্থিরতা। তা ছাড়া আত্মহত্যার প্রবণতা এসব দেশেই বেশি দেখা যায়। এর কারণ হলো, ‘আর যে আমার জিকির থেকে বিমুখ হয়, তার জীবনযাত্রা সংকীর্ণ ও দুঃখে ভরপুর হয়ে ওঠে। ’ (সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)

জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুনাহগার ব্যক্তি ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ে এবং অস্বস্তিবোধ করে। আল্লাহর কাছ থেকে যে মুখ ফিরিয়ে নেবে তার অন্তরে আল্লাহ তাআলা সার্বক্ষণিক ভীতি ঢুকিয়ে দেবেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি কাফিরদের অন্তরে ভীতি ঢুকিয়ে দেব, তারা আল্লাহর সঙ্গে শিরক স্থাপন করেছে, অথচ এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা কোনো কিছুই অবতীর্ণ করেননি। তাদের ঠিকানা হবে জাহান্নাম এবং জালিমদের আশ্রয়স্থল কতই না নিকৃষ্ট। ’(সুরা : আল ইমরান, আয়াত : ১৫১)

পক্ষান্তরে আল্লাহ তাআলাকে যারা চেনে, তারা অন্তর দিয়ে তাঁকে ভালোবাসে। তারাই সৌভাগ্যবান ও সুখী। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুমিন নারী ও পুরুষ কোনো ভালো কাজ করলে আমি তাকে সুন্দর জীবন দান করব এবং তাদের কৃতকর্মের চেয়ে উত্তম প্রতিদান দান করব। ’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯৭)

মহান আল্লাহ আমাদের পাপমুক্ত জীবনযাপন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻĻুāϰুāĻĻ āĻĒাāĻ েāϰ āĻ—ুāϰুāϤ্āĻŦ āĻ…āĻĒāϰিāϏীāĻŽ

রাসূলে পাক হযরত মুহম্মদ (সা.) এর নাম উচ্চারণ করলে বা শুনলে দুরুদ পাঠ করা মুসলিমদের জন্য অতীব জরুরি। জীবনে অন্তত একবার হলেও দুরুদ শরীফ পাঠ করা ফরজ। অনেক বুযুর্গানে দ্বীন বলেছেন তাদের জীবনে কামালিয়াত ও বুযুর্গী অর্জিত হয়েছে বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পাঠ করার ওসিলায়।

যদি কোন মজলিসে একাধিক বার রাসূল (সা.) এর নাম মোবারক উল্লেখ করা হয়, তাহলে একবার দুরুদ শরীফ পাঠ করা ওয়াজিব, অবশিষ্ট বারগুলোতে মোস্তাহাব। এক হাদিসে এসেছে যে, মজলিসে রাসূল (সা.) এর নাম মোবারক উচ্চারিত হয়, আর শ্রবণকারী রাসূল (সা.) ওপর দুরুদ শরীফ পাঠ না করলে সেই শ্রবণকারীর প্রতি আল্লাহর অভিশাপ নাজিল হয়।

একদিন রাসূলে করীম (সা.) বয়ান করার জন্য মেম্বরে উঠেছিলেন। মেম্বরের তিনটি ধাপের প্রতিটিতে উঠে আমীন বলেছেন। বয়ান শেষে এক সাহাবী জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ, আপনি এমন একটা কথা বললেন যা কখনও শুনিনি এবং যা আমরা বুঝতেও পারিনি।

তখন রাসূল (সা.) ব্যাখ্যা করে বললেন, আমি যখন প্রথম ধাপে উঠেছিলাম তখন জিব্রাইল (আ.) বলেছিলেন, ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক! যে রমজান পেয়েও নিজের পাপগুলো ক্ষমা করিয়ে নিতে পারলো না। আমি ওই বদ-দোয়ার জবাবে বলেছি আমীন। দ্বিতীয় ধাপেও যখন উঠেছি তখন জিব্রাইল (আ.) বলেছেন, ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক যার সামনে আমার নাম (রাসূলের নাম) উল্লেখ হল আর সে দুরুদ শরীফ পাঠ করল না, আমি বলেছি আমীন। তৃতীয় ধাপে যখন উঠেছি তখন জিব্রাইল (আ.) বলেছেন, যে মাতাপিতা উভয়কে পেয়ে তাদেরকে খুশি করে জান্নাত লাভ করে নিতে পারলো সে ধ্বংস হোক, জবাবে আমি বলেছি আমীন।

এ থেকে বোঝা যায় রাসূল (সা.) এর নাম আসলে দুরুদ পাঠের গুরুত্ব কতোটা। তাই মুমিনের এই আমল থেকে বিচ্ছুত হওয়া মানে নিজের ধ্বংস ডেকে আনা।

দুরুদ পাঠ নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি রয়েছে। তা হলো-

* অনেকে মনে করেন বিনা ওজুতে দুরুদ শরীফ পাঠ করা ঠিক নয়, তাদের কথা ভুল। বিনা ওজুতে আল্লাহর নাম নেয়া জায়েজ হলে এবং কোরআন শরীফ পড়া জায়েয হলে দুরুদ শরীফ কেন পাঠ করা যাবে না।

* অনেকে বলে থাকেন হাঁটতে-চলতে দুরুদ শরীফ পাঠ করা ঠিক নয়, এ কথাটাও ভুল। হাঁটতে-বলতে সর্বাবস্থায় দুরুদ পাঠ করা যায়। ভুল কথার পেছনে পড়ে দুরুদ পাঠের ফজিলত থেকে বঞ্চিত না হওয়াই ভাল।

দুরুদ পাঠের মধ্যে সর্বোত্তম হলো দুরুদে ইব্রাহীম। আমরা নামাযের মধ্যে যে দুরুদ শরীফ পাঠ করি, সেটাই দুরুদে ইব্রাহীম।

তথ্যসূত্র : মাওলানা মুহাম্মাদ হোয়েত উদ্দীনের আহকামুন নিসা গ্রন্থ।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻŦৃāώ্āϟিāϰ āĻŽৌāϏুāĻŽে āĻŽāĻšাāύāĻŦী (āϏা.) āϝা āĻ•āϰāϤেāύ

এই পৃথিবীর সৃজন, রাত-দিনের আবর্তন ও মৌসুমের পরিবর্তন মহান আল্লাহ তাআলার কুদরতের নিদর্শন। প্রত্যেক মৌসুমের পরিবর্তন দ্বারা উদ্দেশ্য কেবল বান্দাদের পরীক্ষা করা যে বান্দা সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহকে স্মরণ করে কি না এবং তাঁর নির্দেশিত পথে চলে কি না। রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মতকে এরই দীক্ষা দিয়ে গিয়েছেন। তাই বর্তমান ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমেও আমাদের প্রতি একই নির্দেশ আবর্তিত হবে।

ঝড়ো বাতাসের সময় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আমল

হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, যখন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হতো এবং ঝড়ো বাতাস বইত; তখন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেহারায় পেরেশানির ভাব ফুটে উঠত। এ অবস্থায় এদিক-সেদিক পায়চারি করতে থাকতেন এবং এ দোয়া পড়তে থাকতেন, 'আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাহা ওয়া খাইরা মা-ফিহা ওয়া খাইরা মা-উরসিলাত বিহি, ওয়া আঊজু বিকা মিন শার্রিহা-ওয়া শার্রি মা-ফিহা-ওয়া শার্রি মা-উরসিলাত বিহি।' অতঃপর যখন বৃষ্টি হতো, তখন তিনি শান্ত হতেন।'

আয়েশা (রা.) আরো বলেন, 'আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম যে লোকজন মেঘ দেখলে বৃষ্টির আশায় আনন্দিত হয়ে থাকে, আর আপনি এতে পেরেশান হয়ে থাকেন?' রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, 'আমি এ ভেবে শঙ্কিত হই যে তা আমার উম্মতের ওপর আজাব হিসেবে পতিত হয় কি না, কেননা পূর্ববর্তী উম্মতদের ওপর এ পদ্ধতিতে আজাব পতিত হয়েছিল।' (মুসলিম, হা. ৮৯৯)

বজ্রের আওয়াজ শুনলে করণীয়

হজরত ইবনে ওমর (রা.) বলেন, "রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বজ্রের আওয়াজ শুনতেন, তখন এ দোয়া পড়তেন, 'আল্লাহুম্মা লা-তাক্বতুলনা বিগজবিকা ওয়া লা-তুহলিকনা বিআজা-বিকা ওয়া আ-ফিনা- ক্ববলা জা-লিকা।' অর্থাৎ হে আল্লাহ, আপনি আমাকে আপনার গজব দিয়ে হত্যা করে দেবেন না এবং আপনার আজাব দিয়ে ধ্বংস করে দেবেন না; বরং এসবের আগেই আমাকে পরিত্রাণ দিন। (তিরমিজি, হা. ৩৪৫০)

বৃষ্টিতে বরকত লাভের দোয়া

রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বৃষ্টি হতে দেখতেন তখন এ দোয়া পড়তেন : 'আল্লাহুম্মা সায়্যিবান নাফিআ', অর্থাৎ হে আল্লাহ, তুমি আমাদের উপকারী ও স্বচ্ছ বৃষ্টি দান করো। (বুখারি, হা. ১০৩২)

হজরত ইবনে সামুরাহ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বৃষ্টির সময় এ দোয়া পড়তেন, 'আল্লাহুম্মা দ'য় ফী আরদিনা বারকাতাহা ওয়া জিনাতাহা ওয়া সাকানাহা', অর্থাৎ হে আল্লাহ, তুমি আমাদের জমিনে এর বরকত, স্বচ্ছতা ও উপকার দান করো। (আল মু'জামুল কাবীর, হা. ৬৯২৮)

অতিবৃষ্টির সময়ের দোয়া

হজরত আনাস (রা.) বলেন, একদা জুমার দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) খুতবা দেওয়া অবস্থায় জনৈক সাহাবি মসজিদে প্রবেশ করে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! জীবজন্তু মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছে, পথ রুদ্ধ হয়ে গেছে, আল্লাহ তাআলার কাছে আমাদের জন্য বৃষ্টি প্রার্থনা করুন। তৎক্ষণাৎ রাসুলুল্লাহ (সা.) দু হাত সম্প্রসারিত করে দোয়া করলেন, হে আল্লাহ! আমাদের বৃষ্টি দান করো! হে আল্লাহ! আমাদের বৃষ্টি দান করো! হে আল্লাহ! আমাদের বৃষ্টি দান করো!

আনাস (রা.) বলেন, আল্লাহর শপথ! তখন আকাশে বিন্দুমাত্র মেঘের ছোঁয়াও ছিল না, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দোআর পর দিগন্তে মেঘের উদ্ভাস হয়, কিছুক্ষণের মধ্যে পুরো আকাশ ছেয়ে ফেলে, অতঃপর মুষলধারে বৃষ্টি আরম্ভ হয়। আনাস (রা.) বলেন, আল্লাহর শপথ! পরবর্তী ছয় দিন যাবৎ আমরা সূর্য দেখিনি। সপ্তাহান্তে পরবর্তী জুমায় পুনরায় ওই ব্যক্তি যখন মসজিদে প্রবেশ করে তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) খুতবারত অবস্থায়, ওই ব্যক্তি আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল!

ধন-সম্পদ সব নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, পানিতে পথ রুদ্ধ হয়ে গেছে, আল্লাহ তাআলার কাছে বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার প্রার্থনা করুন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) দুই হাত উঁচিয়ে দোয়া করলেন, 'আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা'- অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমাদের ওপর থেকে আশপাশের অঞ্চলে সরিয়ে দাও, পাহাড়-মরু, খাল-বিল ও বনাঞ্চলের দিকে সরিয়ে নাও! বর্ণনাকারী বলেন, তখনই বৃষ্টি বন্ধ হয়ে যায়, অতঃপর আমরা নামাজান্তে রোদের মধ্যে বের হই।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āύাāĻŽাāϜ āφāĻĻা⧟ āĻ•āϰাāϰ āĻĒāĻĻ্āϧāϤি...

**সংক্ষেপে তাকবীর থেকে সালাম পর্যন্ত:

১. সালাতের শুরুতে মুখে নিয়ত (নাওয়াইতুয়ান...) বলা বিদআত। মনে মনে নিয়ত করতে হবে (বুখারী-১ মিশকাত-১)

***জায়নামাজে দাঁড়িয়ে "ইন্নি ওয়াজ্জাহতু...পড়া বিদআত। (তবে সানা হিসেবে নিয়ত বাধাঁর পর পড়া যাবে)

২.ক্বিবলামুখী হয়ে "আল্লাহু আকবার'' বলে দুই হাত কাঁধ বা কান বরাবর উঠাবে (কিন্তু কান স্পর্শ করবে না)(বুখারী ৭৩৫ মিশকাত ৭৯০,৭৯৩)

৩.বাম হাতের উপর ডান হাত বুকের উপর রাখবে (আবু দাউদ ৭৫৯ বুখারী ৭৪০)

৪.জামাতের সাথে সালাত আদায় করলে কাতারের মাঝে পরস্পরের পায়ের সাথে পা, টাখনুর সাথে টাখনু এবং কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে। (দুইজন মুছল্লীর মাঝে ফাঁক রাখা সুন্নাত বিরুধী) (বুখারী ৭২৫ মিশকাত ১১০২)

৫.সিজদার স্থান বা তার কাছাকাছি সীমার মধ্যে দৃষ্টি রাখবে।(হাকেম ১৭৬১)
-
৬.ছানা পাঠ করবে "আল্লাহুম্মা বাইদ বায়নী"(বুখারী ৭৪৪) অথবা "সুবাহানাকা" (মুসলিম) অথবা "ইন্নি ওয়াজ্জাহতু"

৭..

ক))আঊযুবিল্লাহ -বিসমিল্লাহ সহ সূরা ফাতিহা পাঠ করবে (বুখারী ৭৫৬ ইবনে মাজাহ ৮৪৩ মুসলিম ৯০৪ মিশকাত ৮২৩)

খ)).পরের রাক'আত গুলোতে বিসমিল্লাহ বলে সূরা ফাতিহা পাঠ করবে।

গ))মুছল্লী একাকী হলে বা যোহর ও আছর সালাতে ইমামের পিছনে প্রথম দুই রাক'আতে সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা বা কিছু আয়াত পাঠ করবে।পরের দুই রাক'আতে শুধু সূরা ফাতিহা পাঠ করবে।

৮. সূরা ফাতিহা শেষে আমিন বলবে। ইমামের পিছনে জেহরী সালাতে সূরা ফাতিহা শেষে উচ্চস্বরে আমিন বলবে (আবু দাউদ ৯৩২,৯৩৩ তিরমিযী ২৪৮ ইবনে মাজাহ ৮৫৬ বুখারী ৭৮০)
-
৯.ক্বিরা'আত শেষে "আল্লাহু আকবার" বলে দুই হাত কাঁধ বা কান পর্যন্ত উঠিয়ে (রাফউল ইয়াদায়েন করে) রুকুতে যাবে।(বুখারী ৭৩৫-৭৩৯)
-
১০.দুই হাত দ্বারা দুই হাঁটু শক্ত করে ধরে ভর দিয়ে পিঠ ও মাথা সোজা রাখবে। হাঁটুসহ দুই পা ও সোজা রাখবে। হাতের আঙ্গুলগুলো ফাঁকা রাখবে।(বুখারী ৮২৮ মিশকাত ৭৯১,২)
-
১১.অত:পর কমপক্ষে ৩ বার সুবহানা রব্বিয়াল আযীম পড়বে।(মিশকাত ৮৮১)
-
১২.রুকু থেকে উঠার সময় "সামি'আল্লাহু লিমান হামিদাহ" বলবে।(বুখারী ৭৯৫)
-
১৩.অত:পর রুকু থেকে উঠে সোজা হয়ে প্রশান্তির সাথে দাঁড়াবে এবং কাঁধ বা কান বরাবর দুই হাত উঠিয়ে "রাফউল ইয়াদায়েন " করবে।(বুখারী ৭৩৫-৭৩৯)
-
১৪.তারপর বলবে "রব্বানা লাকাল হামদ"(বুখারী ৭৩৩) অথবা "রব্বানা লাকাল হামদ হামদান কাছীরান ত্বাইয়িবাম মুবারাকা ফীহি (মিশকাত ৮৭৭)
-
১৫.রাসূল (সা:) রুকু থেকে উঠে এমনভাবে দাঁড়াতেন যে মেরুদন্ডের হাড় যথাস্থানে ফিরে আসত।(বুখারী ৮০০)
-
১৬.রাসূল (সা:) এর রুকু, সিজদা,রুকু থেকে মাথা উঠানো,দুই সিজদাহের মধ্যবর্তী সময় প্রায় সমান হত।(বুখারী ৮০১)
-
১৭.তারপর আল্লাহু আকবার বলে প্রথমে দুই হাত ও পরে দুই হাঁটু মাটিতে রেখে সিজদায় যাবে (মিশকাত ৮৯৯ আবু দাউদ ৮৪০)
-
১৮.হাত দুইটি ক্বিবলামুখী করে মাথার দুই পাশে কাঁধ বরাবর রাখবে। হাতের আঙ্গুলগুলো মিলিয়ে রাখবে।(বুলগুল মারাম ২৯৭)
-
১৯.কনুই উঁচু রাখবে ও বগল ফাঁকা রাখবে (বুখারী ৮০৭)
-
২০.সিজদা লম্বা হবে ও পিঠ সোজা থাকবে। যেন নীচ দিয়ে একটি বকরীর বাচ্চা যাওয়ার মত ফাঁকা থাকে।(মিশকাত ৮৯০)
-
২১.দুই পা খাড়া করে এক সাথে মিলিয়ে রাখবে (মিশকাত ৮৯৩) এ সময় আঙ্গুলগুলো ক্বিবলামুখী করে রাখবে (বুখারী ৮২৭)
-
২২.কমপক্ষে ৩ বার "সুবহানা রব্বিয়াল আলা" বলবে (ইবনু মাজাহ ৮৮৮)
-
২৩.সিজদা থেকে উঠে বাম পায়ের পাতার উপরে বসবে ও ডান পায়ের পাতা খাড়া রাখবে। এ সময় প্রশান্তির সাথে বসবে।
-
২৪. দুই সিজদাহের মাঝখানে বলবে "রব্বিগফিরলী,রব
্বিগফিরলী(মিশকাত ৯০১) অথবা "আল্লাহুম্মা গফিরলী, ওয়ারহামনী, ওয়াজবুরনী, ওয়াদিনী, ওয়াআফিনী, ওয়ারযুক্বনী" (মিশকাত ৯০০ তিরমিযী ২৮৪)
-
২৫.তারপর "আল্লাহু আকবার" বলে ২য় সিজদায় যাবে ও দু'আ পড়বে।২য় ও ৪র্থ রাক'আতে দাঁড়ানোর সময় সিজদা থেকে উঠে শান্তভাবে বসবে।তারপর মাটিতে দুই হাত রেখে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে।(বুখারী ৮২৩)
-
২৬.রাসূল (সা:) ২য় সিজদাহ হতে মাথা উঠিয়ে সোজা হয়ে না বসে দাড়াতেন না (বুখারী ৮০২)
-
২৭.২য় রাক'আত শেষ করার পর বৈঠকে বসবে। ১ম বৈঠক হলে কেবল ''আত্তাহিয়াতু " পড়বে।(মিশকাত ৭৯১)
-
২৮.১ম বৈঠক শেষে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কাঁধ বা কান বরাবর দুই হাত উঠিয়ে "রাফউল ইয়াদায়েন " করবে।(বুখারী ৭৩৫-৭৩৯)
-
২৯.শেষ বৈঠক হলে 'আত্তাহিয়াতু ,দরুদ, দু'আয়ে মাছূরা পড়বে।(বুখারী ৮৩৫)
-
৩০.১ম বৈঠকে বাম পায়ের পাতার উপরে বসবে এবং শেষ বৈঠকে ডান পায়ের তলা দিয়ে বাম পায়ের অগ্রভাগ বের করে নিতম্বের উপরে বসবে এবং ডান পা খাড়া রাখবে ও আঙ্গুলগুলো ক্বিবলামুখী করবে। (বুখারী ৮২৮ মিশকাত ৭৯২)।
-
৩১.বৈঠকে ডান হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুল মধ্যমা আঙ্গুলের পিঠে রেখে মুষ্টিবদ্ধ করে শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা সালাম ফিরানোর আগ পর্যন্ত ইশারা করবে।(মুসলিম ১১৯৪-৯৮, মিশকাত ৯০৬,৮,১১,১৩,১৭)
***‘আশহাদু আল্লাহ ইলাহা’ বলার সঙ্গে সঙ্গে শাহাদাত আঙ্গুল উঠিয়ে আবার ইল্লাল্লাহু বলে টুপ করে নামিয়ে ফেলার কোন দলিল নেই।
-
৩২.এ সময় শাহাদাত আঙ্গুলের দিকে দৃষ্টি রাখবে। (নাসাঈ ১২৭৫)
-
৩৩.তারপর "আসসালামু আলায়কুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ" বলে ডানে ও বামে সালাম ফিরাবে।(বুখারী ৮৩৪)
-
৩৪.সালাম ফিরিয়ে প্রথমে সরবে ১বার "আল্লাহু আকবার" ও ৩ বার আস্তাগফিরুল্লাহ বলবে এবং হাদিসে বর্ণিত দু'আ গুলো পড়বে l

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 28.09.2019 || 🇧🇩

āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া...

**āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া... ā§§) āĻŽāύ āĻļুāϧু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁ⧟েāĻ›ে- āϏোāϞāϏ ⧍)āύিঃāϏ্āĻŦ āĻ•āϰেāĻ› āφāĻŽা⧟ - āĻļাāĻĢিāύ ā§Š)āĻĢিāϰি⧟ে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāχāϞāϏ ā§Ē)āĻļ্āϰাāĻŦāύেāϰ āĻŽেāϘāĻ—ু...