āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ē āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļ⧍ā§Ļ

āĻŽāĻšাāύāĻŦী (āϏা.)-āĻāϰ āĻšাāϏি-āĻ•াāύ্āύা

সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বিষাদ, আবেগ-অনুভূতি মানবজীবনেরই অংশ। একজন মানুষ হিসেবে মহানবী (সা.)ও মানবীয় এসব বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ছিলেন।

তাঁর জীবনেও ছিল হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনার অনুভূতি।

হাসি-কান্না আল্লাহর সৃষ্টি

ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ ও বিষাদের মধ্যে কারো কোনো দখল নেই; বরং স্রষ্টার ইচ্ছায় সে হাসে, কাঁদে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আর তিনি হাসান ও কাঁদান এবং তিনিই মারেন ও বাঁচান। ’ (সুরা নামল, আয়াত : ৪৩-৪৪)

আসমান-জমিনও কাঁদে

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আকাশ ও পৃথিবী কেউ তাদের জন্য কান্না করেনি এবং তাদেরও অবকাশ দেওয়া হয়নি। ’ (সুরা দুখান, আয়াত : ২৯)

এ আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয়, অবিশ্বাসী ও পাপিষ্ঠদের মৃত্যুতে আসমান-জমিন খুশি হয়। আর মুমিনদের মৃত্যুতে কাঁদে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘প্রবাসে মৃত্যুবরণ করার কারণে যে মুমিন ব্যক্তির জন্য কোনো ক্রন্দনকারী থাকে না, তার জন্য আসমান ও জমিন কান্না করে। ’ (ইবনে জারির)

আলী (রা.) বলেন, ‘সৎ লোকের মৃত্যুতে আকাশ ও জমিন কাঁদে। (তাফসিরে ইবন কাসির)

হাসির প্রকারভেদ

হাসি তিন প্রকার।
১. অট্টহাসি, যে হাসির আওয়াজ দূর থেকে শোনা যায়, ২. সাধারণ হাসি, যে হাসি আওয়াজ হয়, তবে দূর থেকে আওয়াজ শোনা যায় না, ৩. মুচকি হাসি, যে হাসিতে কোনো আওয়াজ নেই। সর্বোত্তম হাসি হলো মুচকি হাসি আর অট্টহাসি মাকরুহ।

মহানবী (সা)-এর হাসি

মহানবী (সা.) মুচকি হাসতেন। কখনো অট্টহাসি দিতেন না। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মহানবী (সা.) বেশির ভাগ সময় মৃদু হাসতেন। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ২১৭/১)

আবদুল্লাহ ইবনে হারিস বর্ণনা করেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-এর চেয়ে বেশি মৃদু হাসতে আর কাউকে দেখিনি। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ২১৮/২)
জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, ‘মহানবী (সা.) আমার ইসলাম গ্রহণের পর থেকে কখনো আমাকে তাঁর মজলিসে প্রবেশ করতে বাধা দেননি। আর যখনই আমাকে দেখতেন তখনই হাসতেন। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ২২১/৫)

মহানবী (সা.) বলেন, আমি ওই ব্যক্তি সম্পর্কে অবগত আছি, যে সবশেষে জাহান্নাম থেকে বের হবে। এ ব্যক্তি হামাগুড়ি দিয়ে জাহান্নাম থেকে বের হবে। কেননা জাহান্নামের কঠিন শাস্তি ভোগ করার দরুন সোজা হয়ে চলতে পারবে না। তাকে জান্নাতে প্রবেশ করার আদেশ দেওয়া হবে। জান্নাতে গিয়ে সে দেখবে, সকলে স্ব-স্ব স্থান দখল করে বসে আছে। সেখান থেকে ফিরে এসে জায়গা না থাকার কথা আল্লাহকে জানাবে। আল্লাহ বলবেন, দুনিয়ার ঘরবাড়ির কথা স্মরণ আছে কি? সে বলবে হ্যাঁ, হে প্রভু! তখন বলা হবে, তোমার মনে যা চায় তুমি তার আকাঙ্ক্ষা করো। সে যা ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা করবে। অতঃপর ঘোষণা করা হবে, তুমি যা কিছুর আকাঙ্ক্ষা করেছ সেগুলো এবং তার সঙ্গে দুনিয়ার দশগুণ বড় জান্নাত তোমাকে দেওয়া হলো। সে বলবে, হে আল্লাহ! আপনি রাজাধিরাজ হয়ে আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন? সেখানে তো বিন্দুমাত্র জায়গাও নেই অথচ আপনি দুনিয়ার দশগুণ বড় জান্নাত আমাকে দান করছেন? আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) যখন ওই ব্যক্তির উক্তি উচ্চারণ করছিলেন, তখন দেখতে পেলাম তিনি হাসছেন এবং তাঁর দাঁত মোবারক প্রস্ফুটিত হয়ে উঠেছে। (শামায়েলে তিরমিজি)

মহানবী (সা.)-এর কান্না

মহানবী (সা.) বিভিন্ন সময় কান্না করেছেন। তিনি অনুচ্চ আওয়াজে কান্না করতেন। কখনো বিলাপ করে কান্না করতেন না। বেশির ভাগ সময় তিনি আল্লাহর দরবারে প্রার্থনারত অবস্থায় কাঁদতেন।

নামাজে কান্না :

আবদুল্লাহ ইবন সিখখির (রা.) বলেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-এর খেদমতে উপস্থিত হলাম। তখন তিনি নামাজরত ছিলেন। তাঁর বক্ষদেশ থেকে জ্বলন্ত চুলার পানি ভরা পাত্র থেকে যেরূপ আওয়াজ আসে সেরূপ আওয়াজ আসছিল। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ৩০৭/১)

আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) বর্ণনা করেন, একবার মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় সূর্যগ্রহণ হয়। মহানবী (সা.) মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়া শুরু করেন। এ নামাজে এত দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকেন মনে হয়েছে যেন আর রুকুতে যাবেন না। অতঃপর রুকুতে যান। এত দীর্ঘ সময় রুকু করেন মনে হয়েছে যেন রুকু থেকে আর দাঁড়াবেন না। এরপর রুকু থেকে উঠে কাওমায় (রুকু থেকে উঠে দাঁড়ানো) এত দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেন, মনে হলো যেন আর সিজদা করবেন না। সিজদা এত দীর্ঘ করলেন মনে হলো যেন সিজদা হতে মাথা উঠাবেন না। অনুরূপভাবে সিজদা থেকে উঠে দুই সিজদার মধ্যে এত দীর্ঘ সময় বসে থাকেন মনে হলো আর সিজদা করবেন না। এভাবে দ্বিতীয় রাকাতও দীর্ঘ সময় নিয়ে আদায় করেন এবং কাঁদতে থাকেন। (শামায়েলে তিরমিজি : ৩০৯/৩)

আয়াত শুনে কান্না করা :

মহানবী (সা.) একবার আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.)-কে বলেন, হে আবদুল্লাহ! তুমি আমাকে কোরআন তিলাওয়াত করে শোনাও। আবদুল্লাহ বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনার প্রতি কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে, আর আমি আপনাকে কোরআন পড়ে শোনাব! মহানবী (সা.) বলেন, আমার মন চায় অন্যের মুখে কোরআন তিলাওয়াত শুনি। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.) যখন তিলাওয়াত করতে করতে সুরা নিসার আয়াত ‘ফা কাইফা ইজা জি-না মিন কুল্লি উম্মাতিম বি শাহিদিন ওয়া জি-না বিকা আলা হাওলায়ে শাহিদা’ পর্যন্ত পৌঁঁছেন, তখন তিনি (রাসুল) কাঁদতে থাকেন। (শামায়েলে তিরমিজি : ৩০৮/২)

প্রিয়জনের জন্য কান্না করা :

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) বলেন, ‘উসমান ইবনে মাজউন (রা.)-এর মৃত্যুর পর মহানবী (সা.) তাঁর ললাটে চুম্বন করেন। তখন মহানবী (সা.)-এর চোখ থেকে অশ্রু ঝরছিল। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ৩১১/৫)
আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, ‘মহানবী (সা.)-এর কন্যা উম্মে কুলসুম ইন্তেকাল করার পর, তার কবরের পাশে বসে ছিলেন, তখন তাঁর চোখ মোবারক থেকে অশ্রু ঝরছিল। ’ (শামায়েলে তিরমিজি : ৩১২/৬)

উচ্চ আওয়াজে কাঁদতে নিষেধ

মহানবী (সা.)-এর কোন এক কন্যা মুমূর্ষু অবস্থায় উপনীত হলে তিনি তাকে স্বীয় কোলে উঠিয়ে নেন। তখন মহানবী (সা.)-এর সামনেই তার মৃত্যু হয়। মহানবী (সা.)-এর দাসী উম্মে আইমান, তখন উচ্চৈঃস্বরে কাঁদতে থাকেন। মহানবী (সা.) তাকে বললেন, তুমি আল্লাহর নবীর সামনে এভাবে উচ্চৈঃস্বরে কাঁদছ! উম্মে আইমান বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপানাকেও তো কাঁদতে দেখছি। মহানবী (সা.) বললেন, এটা ওই নিষিদ্ধ কান্না নয়। এটা আল্লাহর রহমত। (শামায়েলে তিরমিজি : ৩১০/৫)

© মুফতি মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম : প্রধান ফকিহ, আল-জামেয়াতুল ফালাহিয়া কামিল মাদরাসা, ফেনী।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.02.2020 || 🇧🇩

āĻ—ুāύাāĻš āĻ•েāύ āϏৃāώ্āϟি āĻ•āϰেāĻ›েāύ āφāϞ্āϞাāĻš?

প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম। মুহতারাম, আমার ইদানিং কিছু প্রশ্ন বারবার মনে আসছে। খুব দুশ্চিন্তাও হচ্ছে। আশা করছি, প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন।

১। আমি জানি, আল্লাহ সবকিছুর খালিক এবং মালিক। তো আমার মনে প্রশ্ন আসছে তবে কি আল্লাহ জগতের সব মন্দ কাজেরও খালিক এবং মালিক? যেমন কুফর, শিরক, সমস্ত রকমের কুফুরী, শিরকী কাজ এসব কিছুরও সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ? এসব কিছুর মালিকও তিনি? এসব প্রশ্ন আমার মনে কিছুদিন যাবত আসছে। এ ব্যাপারে আমি কি বিশ্বাস করব নাকি চুপচাপ থাকব? আমার শুধু মনে হয় এগুলো না বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবে না। আবার মনে হয় এসব বিশ্বাস করলে শিরক হতে পারে। এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?

এই ধরনের প্রশ্ন আসলে আমি বলি এবং বিশ্বাস করি এভাবে যে “এসব ব্যাপারে আল্লাহ ও তার রাসূল যা বিশ্বাস করতে বলেছেন আমি তাই বিশ্বাস করলাম”। এতে কি আমার উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসে যা আছে তার প্রতি বিশ্বাস করা হয়ে যাবে?

২। এই ধরনের নানা রকম প্রশ্ন ইদানিং আমার মাথায় আসছে। এগুলো কি আমি জানার জন্য সবসময় আলেমদের প্রশ্ন করব, নাকি প্রশ্ন করব না?  

উত্তর:

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

১। হ্যাঁ, সমস্ত গুনাহ আল্লাহ তাআলা সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু সৃষ্টি করেছেন উক্ত গুনাহ করার জন্য নয়। বরং গুনাহসমূহ থেকে বেঁচে থেকে আল্লাহর প্রিয় হওয়ার জন্য। গুনাহ সৃষ্টি না হলে তো পরীক্ষাই হতো না।

এভাবে বোঝা যেতে পারে দা, বটি, চাপাতি ইত্যাদি তৈরি করা হয়েছে গোশত বা অন্যান্য ভারি শক্ত বস্তু কাটার জন্য। এখন কেউ যদি বলে এই ধারালো বস্তু কে তৈরি করল?–যার ফলে মানুষ খুন হচ্ছে! তাহলে কি এই প্রশ্ন হবে? মানুষ খুনের দায় তো তার উপর আসতে পারে না। কেননা, সে তো এজন্য তা বানায়নি।

অনুরূপভাবে কেউ যদি বলে এই যৌন স্পৃহা আল্লাহ কেন সৃষ্টি করেছেন?–যার কারণে মানুষ বিভিন্ন গুনাহে লিপ্ত হচ্ছে! এটাও ভুল। কেননা যৌন স্পৃহা তো আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন তা স্ত্রীর সঙ্গে প্রকাশ করার জন্য। যৌন স্পৃহা না থাকলে স্ত্রীর হক কীভাবে আদায় হতো? বংশবৃদ্ধি ও পিতৃপরিচয় কীভাবে রক্ষা পেতো?

সারকথা, আল্লাহ তাআলা সকল গুনাহ সৃষ্টি করেছেন তা থেকে বেঁচে থেকে আল্লাহর প্রিয় হওয়ার জন্য। গুনাহ করার জন্যে নয়।

২। হ্যাঁ, কোন বিষয়ে সংশয় হলে অবশ্যই আলেমদের শরণাপন্ন হবেন।

(দ্রষ্টব্য: সুনানে আবূ দাউদহাদীস নং ৩৩৬)

জবাব প্রদান করেছেন- মুফতি আবুল হুসাইন, প্রধান মুফতি ও মুহাদ্দিসআল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া আশরাফুল উলূম মাদরাসানড়াইল।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.02.2020 || 🇧🇩

āϰাāϏুāϞ (āϏা.) āϝেāĻ­াāĻŦে āĻĒāĻĨ āϚāϞāϤে āĻŦāϞেāĻ›েāύ

জীবনের তাগিদে মানুষকে ঘরের বাইরে যেতে হয়। রাস্তায় চলতে হয়।
ইসলাম যেহেতু একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। তাই ইসলামে রাস্তায় চলাফেরারও কিছু বিধি-বিধান রয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, তোমরা রাস্তার উপর বসা ছেড়ে দাও। লোকজন বলল, এ ছাড়া আমাদের কোনো পথ নেই। কেননা, এটাই আমাদের উঠাবসার জায়গা এবং আমরা এখানেই কথাবার্তা বলে থাকি। রাসুল (সা.) বলেন, যদি তোমাদের সেখানে বসতেই হয়, তবে রাস্তার হক আদায় করবে। তারা বলল, রাস্তার হক কী? তিনি (সা.) বললেন, দৃষ্টি অবনমিত রাখা, কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা, সালামের জবাব দেওয়া, সৎকাজের আদেশ দেওয়া এবং অন্যায় কাজে নিষেধ করা। (বুখারি, হাদিস : ২৪৬৫)
উল্লিখিত হাদিসের মাধ্যমে কয়েকটি জিনিস স্পষ্ট হয়। নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো -

রাস্তা দখল করা :

অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন মানুষ রাস্তার ওপর বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আড্ডা দেয়।

কেউ আবার রাস্তা দখল করে সেখানে ছোট পরিসরে দোকান বসিয়ে দেয়। যা পথচারীদের জন্য কষ্টের কারণ হয়। রাসুল (সা.) এ কারণেই হয়তো রাস্তায় বসতে নিষেধ করেছেন। হাদিসের ভাষ্য দ্বারা বোঝা যায়, রাসুল (সা.) এভাবে রাস্তা দখল করে মানুষকে কষ্ট দেওয়া পছন্দ করতেন না।

দৃষ্টি অবনত রাখা :

রাস্তায় গেলে দৃষ্টিকে অবনত রাখা। কারণ তা না হলে মানুষ অনেক ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়তে পারে। কেউ শয়তানের ধোঁকায় পড়ে ইভ টিজিংয়ে জড়ায়। কেউ আবার বিকৃত রুচির কারণে গোপনে নারীদের যৌন হয়রানি করার চেষ্টা করে। এ কারণেই পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। (সুরা নুর, আয়াত : ৩০)

একটি গবেষণায় উঠে এসেছে, ‘দেশের গণপরিবহনে যাতায়াতের সময় ৯৪ শতাংশ নারী মৌখিক, শারীরিক বা অন্য কোনোভাবে যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে। ৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সী পুরুষদের দ্বারাই নারীরা বেশির ভাগ যৌন হয়রানির শিকার হয়, এই হার ৬৬ শতাংশ। ’ এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার মূল কারণ হচ্ছে, মানুষের মন থেকে আল্লাহর ভয় উঠে যাচ্ছে। মানুষ আল্লাহর দেওয়া আইন থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এ ধরনের অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সবার সচেতন হতে হবে। আল্লাহকে ভয় করতে হবে। এবং আল্লাহর দেখানো পথে চলতে হবে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, হে নবী! তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের জিলবাবের কিছু অংশ নিজেদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৯)

কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা :

রাস্তাঘাটে মানুষের জন্য কষ্টদায়ক হয় এমন কোনো কাজ করা যাবে না। যেমন ধূমপান করা, কাউকে গালাগাল করা, রাস্তায় ময়লা ফেলা, পেশাব-পায়খানা করা ইত্যাদি। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর যারা মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে তাদের কৃত কোনো অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয় তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ। ’ (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৮)

আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, তোমরা দুটি অভিশপ্ত কাজ থেকে দূরে থাকবে। সাহাবিগণ জিজ্ঞেস করলেন, অভিশপ্ত কাজ দুটি কী হে আল্লাহর রাসুল? নবী (সা.) বলেন, মানুষের যাতায়াতের পথে অথবা (বিশ্রাম নেওয়ার) ছায়াবিশিষ্ট জায়গায় পেশাব-পায়খানা করা। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫)

সালামের জবাব দেওয়া :

সালাম এক মুসলমানের সঙ্গে অপর মুসলমানের সদ্ব্যবহারের অন্যতম মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মানুষের মধ্যে আল্লাহর নিকট সর্বাধিক উত্তম ওই ব্যক্তি, যে আগে সালাম দেয়। ’ (আবু দাউদ : ৫১৯৭)। এ কারণে রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় সবাইকে সালাম দেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। কেউ সালাম দিলে তার সালামের জবাব দেওয়া ওয়াজিব। আমরা অনেক সময় কেউ সালাম দিলে তার সালামের উত্তর না দিয়ে চলে যাই। এটি সরাসারি আল্লাহর হুকুমকে অমান্য করার নামান্তর। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেওয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী। ’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৮৬)
সৎ কাজের আদেশ করা : রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় প্রতিটি মুমিনের দায়িত্ব হলো সৎ কাজের আদেশ করা। মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভালো কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। ’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)

অন্যায় কাজে বাধা দেওয়া :

যেকোনো অন্যায় দেখলে সাধ্যমতো তাতে বাধা দেওয়া একজন মুমিনের কর্তব্য। এটিই শ্রেষ্ঠ মুমিনের বৈশিষ্ট্য। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত, যাদেরকে মানুষের জন্য বের করা হয়েছে। তোমরা ভালো কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে বারণ করবে, আর আল্লাহর প্রতি ঈমান পোষণ করবে। ’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.02.2020 || 🇧🇩

āĻ•িāĻ­াāĻŦে āϚোāĻ–েāϰ āĻšেāĻĢাāϜāϤ āĻ•āϰāĻŦ

চোখ মহান আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। মানুষের জীবনযাপনে চোখের ভূমিকা অতুলনীয়।

আর এ চোখ কিভাবে ব্যবহার করতে হবে—মহান আল্লাহ সেটাও আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। চোখের নিষিদ্ধ ব্যবহার ইহকালীন ও পরকালীন ক্ষতির কারণ। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নবীজি (সা.) বলেছেন, চোখের জিনা হলো দেখা, জিহ্বার জিনা হলো কথা বলা আর কুপ্রবৃত্তি কামনা ও লালসা সৃষ্টি করে এবং যৌনাঙ্গ তা সত্য অথবা মিথ্যা প্রমাণ করে। ’ (বুখারি, হাদিস : ৬২৪৩)

দেখা ও কথা বলা ব্যভিচারের প্রথম ধাপ

আল্লামা খাত্তাবি (রহ.) এ হাদিসের ব্যাখ্যায় লিখেছেন, ‘দেখা ও কথা বলাকে জিনা বলার কারণ এই যে দুটোই প্রকৃত জিনার ভূমিকা—জিনার মূল কাজের পূর্ববর্তী স্তর। কেননা দৃষ্টি হচ্ছে মনের গোপন জগতের উদ্বোধক। জিহ্বা হচ্ছে বাণীবাহক। আর যৌনাঙ্গ হচ্ছে বাস্তবায়নের হাতিয়ার—সত্য প্রমাণকারী। ’ (মাআলিমুস সুনান : ৩/২২৩)

**উন্মুক্ত দৃষ্টি নৈতিক পতনের মুখে ঠেলে দেয়

ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) লিখেছেন, ‘দৃষ্টিই যৌন লালসা উদ্বোধক। কাজেই এ দৃষ্টির নিয়ন্ত্রণ ও সংরক্ষণ মূলত যৌনাঙ্গেরই সংরক্ষণ।

যে ব্যক্তি দৃষ্টিকে অবাধ, উন্মুক্ত ও সর্বগামী করে সে নিজেকে নৈতিক পতন ও ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। মানুষ নৈতিকতার ক্ষেত্রে যত বিপদ ও পদস্খলনেই নিপতিত হয়, দৃষ্টিই তার মূল কারণ। কেননা দৃষ্টি প্রথমত আকর্ষণ জাগায়। আকর্ষণ মানুষকে চিন্তা বিভ্রমে নিমজ্জিত করে। আর এ চিন্তাই মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করে লালসার উত্তেজনা। এ যৌন উত্তেজনা ইচ্ছাশক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে। আর ইচ্ছা ও প্রবৃত্তি শক্তিশালী হয়ে দৃঢ় সংকল্পে পরিণত হয়। এ দৃঢ় সংকল্প অধিকতর শক্তি অর্জন করে বাস্তবে ঘটনা সংঘটিত করে। বাস্তবে যখন কোনো বাধাই থাকে না, তখন এ বাস্তব অবস্থার সম্মুখীন না হয়ে কারো কোনো উপায় থাকে না। ’ (আল-জাওয়াব আলকাফি : ২০৪)

**পরস্ত্রীকে দেখা না-জায়েজ

আকস্মিকভাবে কারো প্রতি চোখ পড়ে যাওয়া আর ইচ্ছাক্রমে কারো প্রতি তাকানো সমান কথা নয়। প্রথমবার যে চোখ কারো ওপর পড়ে গেছে, তার মূলে ব্যক্তির ইচ্ছার বিশেষ কোনো যোগ থাকে না। কিন্তু পুনর্বার তাকে দেখা ইচ্ছাক্রমেই হওয়া সম্ভব। এ জন্যই প্রথমবারের দেখায় কোনো দোষ হবে না। তবে দ্বিতীয়বার তার দিকে চোখ তুলে তাকানো ক্ষমার অযোগ্য। বিশেষত এ জন্য যে দ্বিতীয়বারের দৃষ্টির পেছনে মনের কলুষতা ও লালসা পঙ্কিল উত্তেজনা থাকাই স্বাভাবিক। আর এ ধরনের দৃষ্টিতে পরস্ত্রীকে দেখা স্পষ্ট হারাম। তার মানে কখনো এ নয় যে, পরস্ত্রীকে একবার দেখা জায়েজ এবং এখানে তার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। আসলে পরস্ত্রীকে দেখা প্রকৃতপক্ষেই জায়েজ নয়। এ জন্যই কোরআন ও হাদিসে দৃষ্টি নত করে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একদা নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করা হলো : পরস্ত্রীর প্রতি আকস্মিক দৃষ্টি পড়া সম্পর্কে আপনার কী বিধান? তিনি বলেন, ‘তোমার চোখ অন্যদিকে ফিরিয়ে নাও। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৪৮)

**কুদৃষ্টির ক্ষতি

একজন পুরুষের দৃষ্টিতে কোনো পরস্ত্রী অতিশয় সুন্দরী ও লাস্যময়ী হয়ে দেখা দিল। পুরুষ তার প্রতি দৃষ্টি পথে ঢেলে দিল প্রাণ-মাতানো মন-ভুলানো প্রেম ও ভালোবাসা। স্ত্রীলোকটি তাতে আত্মহারা হয়ে গেল, সেও ঠিক দৃষ্টির মাধ্যমেই আত্মসমর্পণ করল এই পরপুরুষের কাছে। এখন ভাবুন তো, এর পরিণাম কী? এর ফলে পুরুষ কি তার ঘরের স্ত্রীর প্রতি বিরাগভাজন হবে না? এই স্ত্রীলোকটি কি নিজ স্বামীর প্রতি অনাসক্ত ও আনুগত্যহীন হবে না? অবশ্যই হবে। এর ফলে উভয়ের পারিবারিক জীবনের গ্রন্থি প্রথমে কলঙ্কিত ও বিষজর্জর এবং পরে সম্পূর্ণরূপে ছিন্ন হতে বাধ্য। এর পরিণামই তো আমরা সমাজে দিন-রাত দেখতে পাচ্ছি।

**দৃষ্টি হেফাজতের ফলে মহাবিজয়

হজরত উবায়দা ইবনে জাররাহ (রা.) একবার সাহাবাদের নিয়ে অমুসলিদের দুর্গে হামলা করলেন। দুর্গ অবারোধ করে রাখলেন। অবরোধ দীর্ঘ হয়ে গেল। বিজয় হচ্ছিল না। যখন অমুসলিমরা দেখল, মুসলমানরা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে দুর্গ অবরোধ করে রেখেছেন। তখন তারা একটি ষড়যন্ত্র করল যে, আমরা মুসলমানদের বলব—আমরা দুর্গের দরজা তোমাদের জন্য খুলে দিচ্ছি। তোমরা শহরে প্রবেশ করো। ষড়যন্ত্র হলো, শহরের দরজা যে দিক দিয়ে খুলছিল, সে দিকে লম্বা বাজার ছিল। যার দুই পাশে দোকান ছিল। সেই বাজার শাহি মহলে গিয়ে শেষ হয়েছিল। তারা বাজারের দুই পাশে সুন্দরী নারীদের সাজিয়ে প্রত্যেক দোকানে একজন একজন বসিয়ে দিল। তাদের বলে দিল, যদি মুজাহিদরা তোমাদের সঙ্গে কোনো কিছু করতে চায় তাহলে তোমরা অস্বীকৃতি জানাবে না। যেহেতু তাঁরা কয়েক মাস যাবৎ নিজ বাড়ি থেকে দূরে। ভেতরে প্রবেশের পর হঠাৎ যখন সুদর্শন এবং সুসজ্জিত নারী দেখবে, তখন তাঁরা তাদের প্রতি আকৃষ্ট হবে, তাদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে। আর আমরা পেছন দিক থেকে আক্রমণ করব।

তাঁদের যখন এ প্রস্তাব দেওয়া হলো, তখন উদায়বা ইবনে জাররাহ (রা.) ভাবলেন, এতক্ষণ পর্যন্ত এ লোকগুলো মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত ছিল। দরজা খুলছিল না। এখন হঠাৎ কী হলো যে তারা দরজা খোলার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেল এবং সৈন্যদের প্রবেশের অনুমতি দিয়ে দিল! এতে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে।

সুতরাং তিনি সৈন্যবাহিনীকে একত্রিত করে বয়ান দিলেন। বললেন, মহান আল্লাহর কৃতজ্ঞতা। তারা হাতিয়ার নামিয়ে ফেলেছে। আমাদের প্রবেশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে। আপনারা অবশ্যই প্রবেশ করবেন। কিন্তু আমি আপনাদের সামনে কোরআনে কারিমের একটি আয়াত তিলাওয়াত করছি। আপনারা এ আয়াত পড়তে পড়তে এবং এর ওপর আমল করতে করতে প্রবেশ করবেন। সে সময় তিনি এ আয়াত তিলাওয়াত করলেন, ‘কুল লিল-মুমিনা ইয়াগুদ্দু মিন আবছারিহিম ওয়া ইয়াহফাজূ ফুজূরাহুম, জালিকা আজকা লাহুম’ অর্থাৎ মুমিনদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। ’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৩০)

সুতরাং তাঁরা দুর্গে এভাবে প্রবেশ করলেন যে তাঁদের দৃষ্টি ছিল নিচু। তাঁরা পুরো বাজার অতিক্রম করলেন। শাহি মহল পর্যন্ত পৌঁছে গেলেন। কেউ ডানে বাঁয়ে চোখ উঠিয়ে দেখলেন না যে কী ফেতনা ওই দোকানগুলোতে তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে।

শুধু তাঁদের এ দৃশ্য দেখে অগণিত শহরবাসী মুসলমান হয়ে গেলেন। সুবহানাল্লাহ। (ইসলাহী খুতুবাত : ১৫/৯৮)

© মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল : মুহাদ্দিস, জামিয়া আম্বরশাহ আল ইসলামিয়া, কারওয়ান বাজার, ঢাকা।

*Collected.

﹋﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

** Note: ® [This is one of my Favorite Islamic Articles. I own none of the content within the post, only the drafting/typing time spent. No copyright infringement intended. The contents of this post are the intellectual property and copyright of their owner(s)/author(s). All content is owned by its respective owner(s)/companies. If you own any of the content and wish for me to remove this post from my personal blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) - A personal online diary : Where I Wandered Lonely as a Cloud...) please contact me and I will do so. Here this post is provided for educational purposes and personal use only. Thank you.]

﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹌﹌﹋﹋﹌﹋﹌﹋﹋﹌﹋

*** N.B : [All the post on this blog "Bohemian's Diary" (former, Dnumkeatu's Diary) is only for Personal Collection/Personal use only. There are no other intention to Plagiarism on any others post or content. Advance apologize for any objection of any Author, Publisher, Blog, Website & the others printing media for posting/re-posting any contents on this Personal Blog - "Bohemian's Diary - A personal online diary : where I Wandered Lonely as a Cloud."]

*** Believe : "Happiness is a Choice & Life is Beautiful."
''Zindagi Na Milegi Dobara." Just keep Livin...!!!
Keep Smile.......!! Happy Living......!!! :) :) :)
Thank You, Good Luck......!!! :) :) :) 🌷🙏🌷

*** Posted by : © "Bohemian's Diary" (former, Dhumkeatu's Diary) || 24.02.2020 || 🇧🇩

āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া...

**āĻĒ্āϰি⧟ āĻ—াāύেāϰ āϏংāĻ•্āώিāĻĒ্āϤ āϤাāϞিāĻ•া... ā§§) āĻŽāύ āĻļুāϧু āĻŽāĻŽ āĻ›ুঁ⧟েāĻ›ে- āϏোāϞāϏ ⧍)āύিঃāϏ্āĻŦ āĻ•āϰেāĻ› āφāĻŽা⧟ - āĻļাāĻĢিāύ ā§Š)āĻĢিāϰি⧟ে āĻĻাāĻ“- āĻŽাāχāϞāϏ ā§Ē)āĻļ্āϰাāĻŦāύেāϰ āĻŽেāϘāĻ—ু...